কেএনএফের আরও তিন সদস্য বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপেজলায় অভিযান চালিয়ে কেএনএফের তিনজন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসময় এক গাড়িচালককেও আটক করা হয়েছে। যেকোনো মিষ্টি খাবারের রেসিপিতে থাক, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ জিরোক্যাল-এর মিষ্টি স্বাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মোহাম্মদ রায়হান কাজেমী। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- ভানুনুন নুয়ান বম (২৫), জেমিনিউ বম (২৪) আমে লনচেও বম (২৫) ও মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন সরকার (২৮)। রোয়াংছড়ি ইউনিয়েনের ৬ নং ওয়ার্ডের জিংচুন নুং বমের ছেলে ভানুনুন এবং জেমিনিউ ও লনচে সম্পর্কে ভাইবোন। তারা থানচি সদরের ৯নং ওয়ার্ডের লাল মুম চম বমের সন্তান। গাড়িচালক কফিল উদ্দিন থানচি সদরের টিএন্ডটি পাড়ার বাসিন্দা ইউসুফের ছেলে। রোববার (৭ এপ্রিল) বিকেল ৫:৪০ মিনিটের দিকে থানচির টিএন্ডটি পাড়া থেকে গত ২ ও ৩ এপ্রিল ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় ব্যবহৃত একটি সাদা রঙের বলেরো গাড়ি জব্দ করা হয়। একইদিন রাত ১০:৫৫ মিনিটের দিকে বান্দরবান সদর থানার রেইচা চেকপোস্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই গাড়ির চালক মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন সরকার ও কেএনএফের তিন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। সোমবার (৮ এপ্রিল) সকাল
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির দন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির পৃথক পৃথক কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। গত বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম। কলাবতী চৌধুরী (৪৮) কে ১০ ও তার স্বামী রাম বিলাস (৫৮) কে ৭ বছর করে কারাদন্ডে দন্ডিত করে এ রায় প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ভারতের মালদহ জেলার গৌরামারী ধুমবালু কলোনী গ্রামের রাম বিলাস চৌধুরীর স্ত্রী কলাবতী চৌধুরী ও একই গ্রামের মৃত রাম পরিয়াক চৌধুরীর ছেলে কলাবতীর স্বামী রাম বিলাস। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৬ নভেম্বর দুপুরে র্যাবের একটি দল ভোলাহাট উপজেলার দলদলী ইউনিয়নের পোলাডাঙ্গা বিওপির পাশে অভিযান চালিয়ে ১টি পিস্তল, ১টি ম্যাগজিন, ৫ রাউন্ড গুলিসহ ২ ভারতীয় নাগরিক কলাবতী চৌধুরী ও রাম বিলাসকে আটক করে। এ ঘটনায় র্যাবের এসআই ইউসুফ আলী ভূইয়া বাদি হয়ে ভোলাহাট থানায় অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকতা এস আই শ্যামল কুমার সরদার একই সালের ২৮ নভেম্বর তাদেরকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণাদি শেষে আদালতের বিচারক দোষী সাব্যস্ত করে উপরোক্ত রায়ে তাদের দন্ডিত করেন। মামলার আসামী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এপিপি মো. রবিউল ইসলাম।
dukhojanak ghatona
ReplyDelete