ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আলোচিত লুৎফর রহমান মাষ্টার হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন, ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড, অনাদায়ে আরো ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক আসামীদের উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলো, চাঁপাইনবাব্গঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চক বহরম গ্রামের গোলাম মোহাম্মদ এর ছেলে বোগদাদ (৪৬) ও একই এলাকার মোমিন এর ছেলে সাদ্দাম (৩৪)।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলো, চাঁপাইনবাব্গঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চক বহরম গ্রামের গোলাম মোহাম্মদ এর ছেলে বোগদাদ (৪৬) ও একই এলাকার মোমিন এর ছেলে সাদ্দাম (৩৪)।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে প্রকাশ, গত ২০১২ সালের ২৫ আগষ্ট সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চকবহরম গ্রামের মৃদ ইদ্রিস মন্ডলের ছেলে লুৎফর রহমান মাষ্টারের বাড়ির সামনে গাবর ফেলাকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তার ভাতিজা বোগদাদ ও সাদ্দাম লুৎফর রহমান মাষ্টারের মাথায় হাসুয়া দিয়ে কোপ দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় মৃতের স্ত্রী মরিয়ম বেগম বাদী হয়ে বোগদাদ ও সাদ্দামসহ ৭ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে, গত ২০১৩ সালের ৩০ জুন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপ-পুলিশ পরিদর্শক রওশন কবীর আদালতে অভিয্গোপত্র দাখিল করেন।
দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমানাদি শেষে সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. শওকত আলী বোগদাদ ও মোমিন এর বিরুদ্ধে উক্ত রায় প্রদান এবং অপর ৫ জনকে বেকসুর খালাস দেন।
সরকারি পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত পিপি আঞ্জুমান আরা এবং আসামী পক্ষে ছিলেন এ্যাডভোকেট ইয়াসমিন সুলতানা রুমা।
right
ReplyDelete