ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
এবারের সংগ্রাম ক্ষমতায় যাওয়ার সংগ্রাম: রওশন
এরশাদপত্নী মনে করেন, আগামী নির্বাচনে জিততে হলে জনগণকে তাদের আমলের উন্নয়নের চিত্র সম্পর্কে অবহিত করতে হবে।
‘জনগণ জাতীয় পার্টিকে ক্ষমতায় দেখেছে ২৮-২৯ বছর আগে। এর মাঝখানে আমরা আর ক্ষমতায় যেতে পারিনি। তবে আমি মনে করছি এবার আমাদের সামনে ভালো একটি সুযোগ এসেছে।’ ‘আমরা যদি পার্টিকে সংগঠিত করতে পারি এবং জনগণকে আমাদের উন্নয়ন চিত্র দেখাতে পারি তাহরেল ইনশল্লাহ আগামীতে ক্ষমতায় যেতে পারব।’ ১৯৯০ সালে জাতীয় পার্টি ক্ষমতা ছাড়ার পর দেশে সে রকম উন্নয়ন হয়নি বলে দাবি করেন রওশন। বলেন, ‘জাতীয় পার্টি যে উন্নয়ন করেছে একটা একটা করে সাত দিন বললেও শেষ হবে না। আমাদের উন্নয়নগুলো জাতীয়কে জানাতে হবে।’ আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আমলের চেয়ে জাতীয় পার্টির আমলে বেশি উন্নয়ন হয়েছে দাবি করে এরশাদকে উন্নয়নের ‘স্বপ্নদ্রষ্টা’ বলে উল্লেখ করেন রওশন। এরশাদ সেনাপ্রধান থাকা অবস্থায় ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তারের নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। তিনি ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রধান সামরিক প্রশাসক হিসেবে দেশ শাসন করেন। ১৯৮৬ সালে তিনি জাতীয় পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন এবং এই দলের মনোনয়ন নিয়ে ১৯৮৬ সালে পাঁচ বছরের জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
রওশন বলেন, ‘আমরা দেশেকে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি মুক্ত করে শান্তিময় করে তুলতে চাই। মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে চাই এবং উন্নত মানের শিক্ষা ব্যবস্থা সৃষ্টি আমাদের লক্ষ্য।’ সব শেষে জাতীয় পার্টির দলীয় সঙ্গীত গেয়ে বক্তব্য শেষ করেন দলের কো চেয়ারম্যান।
Comments
Post a Comment