ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
বাদ পড়া নিয়ে কি বলছেন তোফায়েল আহমেদ?
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৪৭ সদস্যের নতুন মন্ত্রিসভা আজ বিকেলে শপথ নিতে চলেছে। নতুন মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাননি তোফায়েল আহমেদের মত ঝানু রাজনীতিবিদ। তবে এ নিয়ে কোনো রকম আক্ষেপ প্রকাশ করতে নারাজ অভিজ্ঞ এই রাজনীতিবিদ।
এক সাক্ষাৎকারে তোফায়েল আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী উনার পছন্দমত যোগ্য, সৎ ও আদর্শবাদ ব্যক্তিদের নিয়েই কেবিনেট করেন। ‘আমার মনে হয় তিনি (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) সেজন্যই করেছেন ও ভালোই করেছেন।’তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘আমি ৭২ সাল থেকে প্রতিমন্ত্রী, ৯৬য়ে মন্ত্রী ছিলাম। নির্বাচনকালীন সরকারে শিল্প ও গৃহায়ন এবং পরে আবার বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলাম। সুতরাং আমরা যারা পুরনো তাদের তো নতুনদের জায়গা দিতে হবে। একসময় তো যেতে হবে।’ বিদায়ী মন্ত্রিসভায় বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকা এই প্রবীন রাজনীতিক আরো বলেন, ‘আমার মনে হয় উনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নতুন যারা কেবিনেটে জায়গা পেয়েছেন তারা সবাই যোগ্য। আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে তারা ভালোভাবেই সরকার পরিচালনা করে দেশকে অগ্রগতির দিকে নিয়ে যাবেন।’
Comments
Post a Comment