ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
অস্কার লাইব্রেরিতে স্থান পাচ্ছে সোনমের হিট ছবি
অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের লাইব্রেরিতে স্থান পেতে চলেছে ভারতীয় ছবি। তাও আবার এমন একটি ছবি যা সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে। ছবির নাম ‘এক লড়কি কো দেখা তো অ্যায়সা লাগা’।
১ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। সমকামিতা নিয়ে তৈরি হয়েছে ছবিটি। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের কোর কালেকশনে স্থান পেয়েছে ছবির চিত্রনাট্য।জিনিউজ পত্রিকার খবরে বলা হয়, সোনম কাপুর জানিয়েছেন, এটি তার অন্যতম প্রিয় ছবি। অস্কার লাইব্রেরির জন্য ছবিটি নির্বাচিত হওয়ায় তিনি অবশ্যই খুশি। কিন্তু তার চেয়েও বেশি আনন্দিত এই কারণে যে এটি তার সঙ্গে তার বাবার প্রথম অভিনীত ছবি।
ছবির মেসেজ সবার জানা দরকার।ছবির গল্প সুইটি চৌধুরীকে নিয়ে। পাঞ্জাবের এক ধনী কাপড় ব্যবসায়ীর মেয়ে। একদিন সুইটির সঙ্গে দেখা হয় সাহিল মির্জার। সুইটির প্রেমে পড়ে সাহিল। কিন্তু সুইটি সাহিলকে ভালবাসে না। এরপর কী হয়? আর পাঁচটা গল্পে দেখা যায় মেয়ের মন পেতে এবার ছেলে নিজেকে মেয়েটির উপযুক্ত করে তুলতে চায়। ভাল চাকরি পেলেই মেয়ে তার প্রেমে পড়ে যাবে। মেয়ের বাড়িতেও কোনও সুবিধা করবে না। এই গল্প এখন বস্তাপচা। শেলি চোপড়া তাই সেই ঝুঁকিই নেননি। গল্প এরপর থেকে তিনি সাজিয়েছেন অন্যভাবে।
প্রেম ছবিতে অবশ্যই উপস্থিত। কিন্তু অন্যভাবে।সুইটির বিয়ে ঠিক করে বাবা বলবীর। পাত্রের নাম সাহিল। মুসলিম বলে অনেকে আপত্তি তুলেছিল। কিন্তু তাদের পরিবার একটাই উদার, যে হিন্দু-মুসলিম তাদের কাছে কোনও বাধা নয়। সাহিলকে মেনে নিতে তাদের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু ওরা যে বন্ধু। তাই সাহিলের পরিবর্তে আসে অন্য এক ছেলে। সেও সুইটির প্রেমে পাগল। কিন্তু সুইটি তো নয়। সে অন্য একজনকে ভালবাসে।
সেই মানুষটি সাহিল নয়। এমনকী কোনও ছেলেও নয়। একটি মেয়েকে মন দিয়ে ফেলেছে সুইটি। সাহিলকে সে সব কথা বলেছে। সুইটির জীবনে এই একটাই গোপন কথা। কিন্তু বাড়ি থেকে মেনে নিচ্ছে না সুইটির প্রেম। হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু সমকাম! ছবিতে সোনম কাপুর ও অনিল কাপুর ছাড়া অভিনয় করেছেন রাজকুমার রাও, জুহি চাওলা ও রেজিনা কাসেন্দ্রা।
অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের লাইব্রেরিতে স্থান পেতে চলেছে ভারতীয় ছবি। তাও আবার এমন একটি ছবি যা সম্প্রতি মুক্তি
ReplyDelete