ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
পরীক্ষা দেয়া হলো না ভোলাহাটের ১৭ শিক্ষার্থীর
পরীক্ষা দেয়া হলো না ভোলাহাটের ১৭ শিক্ষার্থীর
প্রবেশপত্র না পাওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার ঝাউবোনা মডেল টেকনিক্যাল এন্ড বিএম ইনিষ্টিটিউটের ১৭ শিক্ষার্থী এইচএসসি (কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ১ম বর্ষ চূড়ান্ত) পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এর ফলে ওই শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষাজীবন থেকে একটি বছর হারিয়ে যাবার শংকা করছেন।
শিক্ষার্থীসহ অন্যান্য সূত্র জানিয়েছে, পরীক্ষা দিতে না পারা শিক্ষার্থীর বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের নিয়ম মেনে ভর্তি হয় ও পরীক্ষার ফরম পূরণ করে। কিন্তু কলেজ কর্তৃপক্ষের গাফলতির কারণে তাদের প্রবেশ পত্র আসেনি। সোমবার পরীক্ষা শুরুর আগে পরীক্ষার্থীরা শেষ ভরসা হিসেবে ছুটে যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা পারভীনের কাছে। সূত্র জানায়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনা শুনে ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এবং ভোলাহাট উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামরুজ্জামান সরদারকে বিষয়টি দেখার দাযিত্ব দেন। কামরুজ্জামান সরদারও বলেন, এমন ক্ষেত্রে সময় থাকতে কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রশাসনের সাহায্য নিয়ে চেষ্টা করতে পারত।
এ ব্যাপারে কলেজ অধ্যক্ষ রবিউল ইসলাম জানান, ভর্তিতেই ত্রুটি ছিল ওই ১৭ জনের। কলেজ কর্তৃপক্ষের বারবার চেষ্টার পরেও বোর্ড কর্র্তৃপক্ষ যথাসময়ে পদক্ষেপ না নেয়ায় ১৭ শিক্ষার্থী শেষ পর্যন্ত পরীক্ষায় বসতে পারল না। বোর্ড বারবার তাদের এ সমস্যা সমাধানে আশ্বাস দিলেও সমাধান করেনি। তিনি দাবী করেন, শুধু তাঁর কলেজের ১৭ জনই নয়, দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রায় হাজার খানেক শিক্ষার্থী এই অবস্থায় পড়েছেন। তিনি বলেন, ৬ এপ্রিল যেন শিক্ষাথর্থীরা পরীক্ষা দিতে পারে সে চেষ্টা চলছে। এদিকে, আগামী ৬ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০১-০৪-১৯
Comments
Post a Comment