ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
একটি সিরিঞ্জে 30 জন শিক্ষার্থীকে টিকা দিন
ভারতের মধ্য প্রদেশে এক সিরিঞ্জ ব্যবহার করে ৩০ শিক্ষার্থীকে টিকা দেওয়া
হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় এক স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত
করা হচ্ছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
রাজ্যের সাগর জেলার একটি স্কুলে ওই ঘটনা ঘটেছে। সেখানে ৩০ জন শিক্ষার্থীকে
একটি সিরিঞ্জ ব্যবহার করেই টিকা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অথচ একজনকে একটি সিরিঞ্জ ব্যবহার করেই টিকা দিতে হবে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও এটা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ইতোমধ্যেই দেশটিতে দুইশ কোটি ডোজের বেশি টিকা দেওয়া হয়েছে। এইচআইভির মতো
মারাত্মক রোগের বিস্তার এড়াতে ভারতে একটি সিরিঞ্জ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু সরঞ্জামের সংকটের কারণে আগেও একটি সিরিঞ্জ ব্যবহার করেই টিকা দিতে দেখা গেছে। এদিকে ৩০ শিক্ষার্থীকে এক সিরিঞ্জ দিয়ে টিকা দেওয়া স্বাস্থ্য কর্মকর্তা
জিতেন্দ্র রাই জানিয়েছেন, তাকে স্বাস্থ্য দপ্তর একটি মাত্র সিরিঞ্জ
দিয়েছিল। আর তিনি নির্দেশনা অনুযায়ীই কাজ করেছেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আসা অভিভাবকদের বিষয়টি চোখে পড়ার পরেই তার স্কুল কর্তৃপক্ষটি জানান। যখন রাজ্য কর্মকর্তারা ওই স্কুলে পৌঁছান তখন জিতেন্দ্র রাইকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফোনেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এদিকে বিরোধী কংগ্রেসের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই ঘটনায় রাজ্যে
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া
তথ্য অনুযায়ী, দেশটির ৯৮ শতাংশ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ কমপক্ষে টিকার একটি ডোজ
নিয়েছেন। অপরদিকে ৯০ শতাংশ মানুষ টিকার দুই ডোজই নিয়েছেন। এদিকে বুধবার দেশটিতে নতুন করে ১৮ হাজার ৩১৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। একই সময়ে মারা গেছে ৫৭ জন।
তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ
Comments
Post a Comment