‘তথ্য প্রযুক্তির যুগে জনগনের তথ্য অধিকার নিশ্চিত হোক’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত হয়েছে। বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে উপজেলা প্রশাসন আয়োজনে ও তথ্য কমিশনের সহযোগিতায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল হায়াতের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিউলী বেগম, শিবগঞ্জ পৌর মেয়র সৈয়দ মনিরুল ইসলাম, সমাজ সেবা অফিসার কাঞ্চন কুমার দাস, নির্বাচন অফিসার মো. তাসিনুর রহমান, ইউ.পি চেয়ারম্যানগণ। সভায় বক্তারা বলেন, তথ্য অধিকার অর্থ কোনো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে তথ্য প্রাপ্তির অধিকার। তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিতকরণে সচেতনতা গড়ে তোলার জন্যই তথ্য অধিকার দিবসটি পালিত হয়। তথ্য অধিকার আইনের লক্ষ্যই হল নাগরিকদের ক্ষমতায়ন ঘটানো, সরকারের সকল কর্মকান্ডের ব্যাপারে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা এবং সার্বিক দিক থেকে দূর্নীতি ও অনিয়ম নিম্নগামী করা। সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক ব্যবস্থা যেন সর্বাবস্থায় জনগণের কল্যানের জন্য কাজ করে তা নিশ্চিত করা। বাংলাদেশে তথ্য অধিকার নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯’ চালু রয়েছে। দিবসটিকে কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক ও সেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানও দিনটি বিশেষ গুরুত্ব নিয়ে পালন করে থাকে। তথ্য সরকারের নয়, জনগণের সম্পত্তি। তাই জনগণ চাইলে যে কোনো রাষ্ট্রীয় তথ্য জানতে পারবে।
প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক তুলে দিলেন ২১ জনের হাতে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ জনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দিয়েছেন। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের স্বজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেলেন দু’জন। এরা হলেন- মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর) শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেলেন এই পদক। সংগীতে পেলেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব। অভিনয়ে অবদান রাখায় ডলি জহুর এবং এমএ আলমগীর, আবৃতিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) এবং রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহামদ। ভাষা ও সাহ
good plane
ReplyDelete