Skip to main content

Featured Post

Britain's Oxford and Cambridge universities are rocked by anti-Israel protests

ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন।  শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়।  ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে।  অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ

The biggest earthquake in Bangladesh so far

ভূমিকম্প,ভূমিকম্প বাংলাদেশ,ভূমিকম্প বাংলাদেশ ২০২১,ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে বাংলাদেশ,ভূমিকম্প কী?,ভূমিকম্প কেন হয়?,তুরস্কে ভয়াবহ ভুমিকম্প বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নিখোঁজ,তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্প,ভূমিকম্প কীভাবে সৃষ্টি হয়,বাংলাদেশে বন্যার ভয়াবহ রূপ,ইন্দোনেশিয়া ভূমিকম্প,বাংলাদেশের শোক,শক্তিশালী ভূমিকম্প,সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প,ভূমিকম্প ২০২১,ভূমিকম্পে,ভূমিকম্প সিলেট,আজকের ভূমিকম্প,ভূমিকম্প ভিডিও,ভয়াবহ ভূমিকম্প,ভূমিকম্প কবে হবে,ভূমিকম্প কেন হয়?

বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যত বড় ভূমিকম্প : বাংলাদেশে ও এর আশপাশের অঞ্চলে ভূমিকম্প নতুন কিছু না হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসব ভূমিকম্প নিয়ে সঠিক তথ্যপ্রমাণ পাওয়া যায় না। এছাড়া ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি কতটা হয়েছিল তা বিভিন্ন নথিতে উল্লেখ পাওয়া গেলেও সুনির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ মেলে কম। 

বাংলাদেশের সিলেট, চট্টগ্রাম এবং ঢাকায় ১৫৪৮, ১৬৪২, ১৬৬৩, ১৭৬২, ১৭৬৫, ১৮১২, ১৮৬৫, ১৮৬৯ সালে ভূমিকম্প হওয়ার ঐতিহাসিক উল্লেখ পাওয়া যায়। তবে এসবের মাত্রা কত ছিল তা জানা যায় না। এছাড়া ১৮২২ ও ১৮১৮ সালে সিলেট ও শ্রীমঙ্গলে ৭.৫ ও ৭.৬ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। তবে এর ক্ষয়ক্ষতির তেমন বর্ণনা পাওয়া যায় না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ভূঁঞা বলেন, বাংলাদেশে গত ১২০-২৫ মাঝারি ও বড় মাত্রার প্রায় শতাধিক ভূকম্প অনুভূত হয়েছে। 

তবে এসবের মধ্যে সাত বা তার চেয়ে বড় মাত্রার ভূমিকম্পের সংখ্যা খুব বেশি নয়। মি. ভূঁঞা বলেন, বাংলাদেশ ভূমিকম্প-প্রবণ অঞ্চলে অবস্থিত এবং এর নিচে যে পরিমাণ শক্তি জমা হয়ে আছে তা বের হলে বাংলাদেশে বেশ বড় ধরণের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে। বাংলাদেশ ও এর আশপাশের অঞ্চলে এ পর্যন্ত যেসব বড় ভূমিকম্পের উল্লেখ পাওয়া যায় সেগুলো হচ্ছে: 

১৫৪৮ সালের ভূমিকম্প : ঐ বছর সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প হয়েছিল আসামে। এই ভূমিকম্প এই অঞ্চলের ভূমিকম্পে বড় ধরণের পরিবর্তন এনেছিল বলে জানান ভূতত্ত্ববিদ ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার। তবে কী ধরণের পরিবর্তন হয়েছিল তার বিস্তারিত জানা যায় না। এর ১০০ বছর পর আপার আসামে আরেকটি বড় ভূমিকম্প হয়। 

১৭৬২ সালের ভূমিকম্প : টেকনাফ থেকে মিয়ানমার পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কিলোমিটার জায়গায় যে ফল্ট লাইন রয়েছে সেখানে ৮.৫ মাত্রার বেশি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। এর ফলে সেন্টমার্টিন আইল্যান্ড তিন মিটার উপরে উঠে আসে। এর আগে সেন্টমার্টিন আইল্যান্ড ছিল ডুবন্ত দ্বীপ।মিয়ানমারের একটি দ্বীপ ছয় মিটার ওপরে উঠে আসে। 

একই ভূমিকম্পে সীতাকুন্ড পাহাড়ে কঠিন শিলা ভেদ করে নিচ থেকে কাদা বালুর উদগীরণ হয়। এই ভূমিকম্পের কারণে বঙ্গোপসাগরে সুনামি হয়। এই সুনামির কারণে ঢাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর ধারে বাড়িঘর ভেসে গিয়ে সে সময় ৫০০ মানুষের প্রাণহানি হয়। 

১৭৮৭ সালের ভূমিকম্প : শিলং প্ল্যাটুতে গত ৪০০ বছরে অসংখ্য আট মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছি। তবে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ১৯৮৭ সালের ভূমিকম্প। এটি ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ পাল্টে দিয়েছিল বলে জানান মি. আখতার। 

এটি আগে ময়মনসিংহ দিয়ে প্রবাহিত হতো, কিন্তু বর্তমানে এটি যমুনা নদীর কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

১৮৮৫ সালের ভূমিকম্প : মধুপুর ফল্টে ভূমিকম্প হয় ১৮৮৫ সালে। এটি বেঙ্গল ভূমিকম্প নামে পরিচিত। এটির উৎপত্তিস্থল ছিল মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায়। ধারণা করা হয় যে, এর মাত্রা ছিল ৬.৫- ৭.০। এটি এতো শক্তিশালী ছিল যে ভারতের সিকিম, বিহার, মনিপুর এবং মিয়ানমারে অনুভূত হয়েছিল। 

ঢাকা, বগুড়া, ময়মনসিংহ, শেরপুর এবং পাবনায় প্রাণহানির খবর পাওয়া গিয়েছিল। এই ভূমিকম্পটি আঘাত হানার আগে একই বছরের জুনে আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে যা কলকতা এবং দার্জিলিংয়েও অনুভূত হয়েছিল। ভূতত্ত্বদিব মি. আখতার বলেন, সেই সময়ে জনসংখ্যা কম ছিল, এবং এই অঞ্চলের গুরুত্ব কম ছিল বলে ক্ষয়ক্ষতির সেভাবে পাওয়া যায় না। 

১৮৮৯ সালের ভূমিকম্প : ১৮৮৯ সালের ১০ই জানুয়ারি এই ভূমিকম্পটি মেঘালয়ে আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পটি সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে এর কেন্দ্রস্থল ছিল ভারতের মেঘালয়ের জৈন্তা পাহাড়। এর মাত্রা ছিল ৭.৫। সিলেট শহর এবং আশপাশের এলাকায় কম্পন অনুভূত হয়েছিল। 

১৮৯৭ সালের ভূমিকম্প : ১৮৯৭ সালের ১২ই জুন এটি শিলং প্ল্যাটুতে আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৮.২। এটা গ্রেট ইন্ডিয়ান আর্থকোয়েক নামে পরিচিত। এটার ঝাঁকুনি দিল্লি, পেশোয়ার পর্যন্ত অনুভূত হয়েছিল। এই ভূমিকম্পে মেঘালয়, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ঢাকায় ১৬শর বেশি মানুষ মারা যায়। ভূতত্ত্বদিব মি. আখতার বলেন, এই ভূমিকম্পের পর ইংরেজরা ভয়ে তাবু টাঙিয়ে বসবাস শুরু করেছিল। 

এছাড়া অনেকে নৌকাতেও বাস করেছেন কয়েক মাস। ড. আনোয়ার হোসেন ভূঁঞা বলেন, লিখিত আছে যে, হাছন রাজার একটি পোষা হাতি ছিল যেটি ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট একটি ফাটলে পরে মারা যায়। এঘটনার পর হাছন রাজা মর্মাহত হন এবং তিনি এর পরে মরমী কবি হয়ে উঠেন। 

১৯৫০ সালের ভূমিকম্প : এই বছর ভারতের অরুণাচল প্রদেশে ৮.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, এর পরে যে বন্যা হয় সেখান থেকে গাছপালা ও পলি বাংলাদেশে চলে আসে। এই ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মিশমি পাহাড়। এতে ভারতের প্রায় চার হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছিল। 

এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছিল। কম্পন অনুভূত হয়েছিল বাংলাদেশ, মিয়ানমার এবং চীনের কিছু অংশে। তবে এসব এলাকায় তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এছাড়া ১৯৩৪ সালের দিকে বিহার ভূমিকম্প সংগঠিত হয় যার ক্ষতিকর প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছিল বলে জানান মি. হোসেন। তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা

Comments

Popular posts from this blog

The Prime Minister handed over Ekushey Padak to 21 people

প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক তুলে দিলেন ২১ জনের হাতে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ জনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দিয়েছেন।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের স্বজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেলেন দু’জন। এরা হলেন- মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)  শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেলেন এই পদক।  সংগীতে পেলেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব।  অভিনয়ে অবদান রাখায় ডলি জহুর এবং এমএ আলমগীর, আবৃতিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) এবং রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ।  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহামদ।  ভাষা ও সাহ

29 killed in bus ditch in Mexico

  মেক্সিকোতে বাস খাদে পড়ে নিহত ২৯ মেক্সিকোর ওহাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস গভীর খাদে পড়ে অন্তত ২৯ জন নিহত ও ১৯ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যটির কর্মকর্তারা।  বুধবার সকালে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।  মেক্সিকো সিটি থেকে দক্ষিণাঞ্চলের ওহাকা রাজ্যের মধ্য দিয়ে যাওয়ার পথে মাগদালেনা পেনাসকো শহরে আনুমানিক সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বাসটি দুর্ঘটনায় পড়ে বলে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হেসুস রোমেরোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।  খাদে পড়ে যাওয়ার আগে চালক বাসটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।  আহতদের মধ্যে ১৪ জনকে কাছাকাছি একটি শহরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, ৫ জনকে আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে রাজধানী ওহাকা সিটিতে, বলেছেন কর্মকর্তারা।  চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল মেক্সিকোর পশ্চিমাঞ্চলে একটি বাস পাহাড়ি রাস্তা থেকে নিচে পড়ে গেলে ১৮ জনের মৃত্যু হয়।  তথ্যসূত্র: বিডিনিউজ

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট একেবারে দোড়গোড়ায়। বাকি আর মাত্র তিন দিন। দেশজুড়ে ভোটের উত্তেজনা। তবে এই উত্তেজনার মধ্যে নিশ্চিন্ত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে কলকাতার আনন্দবাজারকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়ে দিলেন, এবারও আওয়ামী লীগ জিতবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে সুধাসদন ভবনে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের জনগণের উপর আমার বিপুল আস্থা। তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। জনগনের ভোটেই আমরা আবার নির্বাচিত হব।’ এতটা নিশ্চিত কী ভাবে হচ্ছেন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রায় ৬০০ স্কুল পোড়ানোর কথা বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যায়নি। মুছে যায়নি প্রিসাইডিং অফিসারসহ অজস্র নাগরিককে হত্যার স্মৃতি। রাস্তা কেটে মানুষের যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সেই সময়ে জনগণই রুখে দাঁড়িয়েছিল। তারা ভোটও দিয়েছিল। সেই জনগণ আবার আমাদেরই ভোট দেবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশে একের পর এক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সাধারণ মানুষ সে সব ভোলেনি। ভোলেনি বলেই ওই সব ঘটনা যে