ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
কেরালায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৬
ভারতের কেরালা রাজ্যে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যায় মৃতের সংখ্যা
বেড়ে ১০৬ জনে দাঁড়িয়েছে। বন্যার কারণে ঘর-বাড়ি ছাড়তে হয়েছে কমপক্ষে ১ লাখ
৫০হাজার মানুষ। এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে রাজ্যের ব্যস্ততম কোচি বিমানবন্দর।
খবর বিবিসি ও টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, গত কয়েকদিনের বন্যায় শেষ খবর পর্যন্ত ১০৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এক সপ্তাহ ধরে চলা এই টানা বর্ষণ এর ভেতর থেমে যাওয়ার আশা করা হলেও এটি আগামী শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেছেন, প্রায় এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বৃষ্টিপাতের কারণে রাজ্যজুড়ে জরুরি সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে।
বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রায় আট হাজার কোটি রুপি সমমূল্যের শস্য ও সম্পদের। বন্যার কারণে কেরালার বিভিন্ন জায়গায় রেল যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। দুই-এক জায়গায় ট্রেন চললেও সেগুলো বিলম্বে আসা-যাওয়া করছে। বন্যার ফলে রাজ্যের ১০ হাজার কিলোমিটারের বেশি রাস্তার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যায় কোচি বিমানবন্দর আগামী শনিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরের রানওয়ে, পার্কিং এলাকা ডুবে গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, গত কয়েকদিনের বন্যায় শেষ খবর পর্যন্ত ১০৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এক সপ্তাহ ধরে চলা এই টানা বর্ষণ এর ভেতর থেমে যাওয়ার আশা করা হলেও এটি আগামী শনিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেছেন, প্রায় এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বৃষ্টিপাতের কারণে রাজ্যজুড়ে জরুরি সতর্কতা (রেড অ্যালার্ট) জারি করা হয়েছে।
বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে প্রায় আট হাজার কোটি রুপি সমমূল্যের শস্য ও সম্পদের। বন্যার কারণে কেরালার বিভিন্ন জায়গায় রেল যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। দুই-এক জায়গায় ট্রেন চললেও সেগুলো বিলম্বে আসা-যাওয়া করছে। বন্যার ফলে রাজ্যের ১০ হাজার কিলোমিটারের বেশি রাস্তার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যায় কোচি বিমানবন্দর আগামী শনিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরের রানওয়ে, পার্কিং এলাকা ডুবে গেছে।
Comments
Post a Comment