ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে ভারতের শত শত বানভাসি মানুষ
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়া কয়েকশ মানুষ এখন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
কোচবিহার জেলার অন্তত দুটি এলাকা থেকে বহু মানুষ সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই এলাকার থেকে নির্বাচিত পশ্চিমবঙ্গের এক মন্ত্রী।বাংলাদেশের লালমনিরহাটে বিজিবির একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সীমান্তবর্তী ভারতীয় গ্রামগুলো থেকে বন্যাক্রান্ত হয়ে ৫ থেকে ৬শ’ লোক এসেছিল।
তিনি বলেন, যেহেতু তারা বিপদে পড়ে এসেছে, মানবিক কারণেই তাদেরকে ঢুকতে বাধা দেয়া হয়নি। তারা এখানে এসে নিজেদের ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন ঘর-বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে।
সীমান্তের ওই এলাকাটি একটু অদ্ভুত। সীমান্তে বাংলাদেশের দুটি গ্রাম মোগলহাটা ও দুর্গাপুরের মধ্যবর্তী জায়গায় আছে তিনটি ভারতীয় গ্রাম, যেগুলো ধরলা নদী দ্বারা ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন এবং বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।
সীমান্তে কাঁটাতারও নেই সেখানে। ফলে বন্যাপ্লাবিত হওয়ার পর তারা আর ধরলা পাড়ি দিয়ে ভারতে যেতে পারেনি, তাই বাংলাদেশে চলে এসেছে।
ভারত থেকেও একই রকম তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। ভারতীয় অংশের দিনহাটা মহকুমার জারিধরলা আর দরিবস গ্রামগুলি থেকে এবং তুফানগঞ্জ এলাকার চরবালাভূত এলাকার বন্যাদুর্গত মানুষদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি সেখানকার নদীগুলিতে প্রবল স্রোতের কারণে।
নদীতে গত কয়েকদিনের বন্যার কারণে ব্যাপক স্রোত বইছে। ফলে বাংলাদেশের সীমান্ত লাগোয়া সেই জারিধরলা ও দরিবস গ্রাম পুরোটাই প্রায় ডুবে গেছে।খবর বিবিসির।
http://zipansion.com/37vLW
Comments
Post a Comment