বাংলাদেশ ও কাতারের দশ চুক্তি ও সমঝোতা সই বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিগুলো হলো- 1* আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি 2* পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা চুক্তি 3* দ্বৈত কর পরিহার ও কর ফাঁকি রোধ চুক্তি 4* সাগর পথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি 5* দুই দেশের যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি সমঝোতা স্মারকগুলো হলো- 6* কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 7* যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 8* শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ে সমঝোতা স্মারক 9* উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 10* বন্দর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক শেখ তামিম মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা
লাল-সবুজের পতাকার পেছনের গল্প জানালেন মুশফিক
যথাযোগ্য মর্যাদা ও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মাদারীপুরে উদযাপিত হচ্ছে মহান বিজয় দিবস। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন মুশফিক-তামিম-মাশরাফি-মাহমুদউল্লাহরা। এরই মধ্যে বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই তারকারা যে যার অবস্থানে থেকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে মুশফিক জানিয়েছেন, বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকার পিছনের গল্প। মুশফিক নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পতাকার ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। আমরা অনেকেই আমাদের নিজেদের লাল এবং সবুজ পতাকার পিছনের গল্প জানি না এবং আমি এই বছরের বিজয় দিবসে সেটা শেয়ার করতে চাই। লাল বৃত্তটা বাম দিকে সামান্য সরিয়ে রাখা হয়েছে যাতে উড়ার সময় এটিকে মাঝামাঝি দেখা যায়। এটি বাংলার উদীয়মান সূর্য এবং ১৯৭১ সালের বীর সন্তানদের প্রতীকী বার্তা বহন করে। সবুজ রঙ দিয়ে বোঝানো হয়েছে বাংলাদেশের সবুজ-শ্যামল ভূমির কথা।’ মুশফিক আরও লিখেছেন, ‘আজ আমরা এই পতাকা অনেক গর্বের সাথে ধরে রেখেছি। ১৬ ডিসেম্বর- বিজয় দিবস, যা আমাদের জন্য অনেক জয়ের দরজা খুলে দিয়েছে। স্যালুট মুক্তিযোদ্ধাদের, আপনাদের কখনও ভোলা যাবে না।’
Comments
Post a Comment