বাংলাদেশ ও কাতারের দশ চুক্তি ও সমঝোতা সই বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিগুলো হলো- 1* আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি 2* পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা চুক্তি 3* দ্বৈত কর পরিহার ও কর ফাঁকি রোধ চুক্তি 4* সাগর পথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি 5* দুই দেশের যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি সমঝোতা স্মারকগুলো হলো- 6* কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 7* যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 8* শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ে সমঝোতা স্মারক 9* উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 10* বন্দর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক শেখ তামিম মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা
বাংলাদেশকে ১০০ কোটি ইউরো সহায়তা দেবে ইইউ বাংলাদেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের মধ্যে সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নেওয়ার জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশকে প্রায় ১০০ কোটি ইউরো (প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা) সহযোগিতা দেবে ইইউ। নতুন সহযোগিতার বড় ক্ষেত্র হবে জলবায়ু পরিবর্তন এবং কানেক্টিভিটি—যা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্থানীয় যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে, সেগুলো সমাধানের জন্য ইইউ থেকে প্রযুক্তি সহায়তা চায় বাংলাদেশ। এছাড়া দুদেশের সম্পর্ককে কৌশলগত স্তরে নিতেও উভয় পক্ষ কাজ করবে। বুধবার (২৫ অক্টোবর) ব্রাসেলসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট ভন ডার উরসুলার মধ্যে বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠক শেষে দুই নেতা যৌথ বিবৃতি প্রদান করেন। এর আগে প্রথম গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) ব্রাসেলস পৌছান শেখ হাসিনা। ‘আমরা এমন অংশীদারিত্বের কথা চিন্তা করছি, যেখানে কৌশলগত উপাদান থাকবে বৈঠকে একথা বলেন শেখ হাসিনা।’ ভন ডার উরসুলার বলেন, ‘আমাদের সম্পর্কের নতুন চ্যাপ্টার খুব ভালোভাবে শুরু হয়েছে।’ যেসব বিষয়ে আলোচনা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন উচ্চতার মধ্য