বাংলাদেশ ও কাতারের দশ চুক্তি ও সমঝোতা সই বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিগুলো হলো- 1* আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি 2* পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা চুক্তি 3* দ্বৈত কর পরিহার ও কর ফাঁকি রোধ চুক্তি 4* সাগর পথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি 5* দুই দেশের যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি সমঝোতা স্মারকগুলো হলো- 6* কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 7* যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 8* শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ে সমঝোতা স্মারক 9* উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 10* বন্দর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক শেখ তামিম মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা
দু’হাত, দু’পায়ে ভর দিয়ে চলেন পরিবারের সকলে, শুনে দ্বন্দ্বে বিজ্ঞানীরা বিবর্তনের নিয়ম মেনে চার পায়ে হাঁটা আদিম যুগের মানব থেকে নিয়ানডারথালদের উদ্ভব ঘটেছিল। তার আরও হাজার কোটি যুগ পর সভ্য হোমোসেপিয়েন্স মানুষেরা নিজের দুই পায়ে ভর দিয়ে পৃথিবীর বুকে হেঁটে বেড়াতে শেখে। এখন বাঁদর, হনুমান বা শিমপাঞ্জি ছাড়া চার পায়ে হাঁটতে দেখা যায় না কাউকে। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, তুরস্কে এমন একটি পরিবার রয়েছে, যাঁরা বিবর্তনবাদের সূত্র না মেনে এখনও দুই হাত এবং দুই পায়ে ভর দিয়ে অনেকটা ভালুকের মতোই চলাফেরা করেন। ২০০৬ সালে বিবিসি-র তৈরি একটি তথ্যচিত্রে প্রথম বার সেই ‘উলাস পরিবার’কে সভ্য মানুষের গোচরে নিয়ে আসা হয়। ‘লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স’-এর বিবর্তন বিষয়ক মোনোবিদ নিকোলাস হামফ্রে প্রথম লক্ষ করেন, ওই উলাস পরিবারে জন্ম নেওয়া ১৮ জন শিশুর মধ্যে ৬ জনেরই জন্মগত ‘ত্রুটি’ রয়েছে। আর সেই ত্রুটি নিয়ে জন্মানো শিশুদের মধ্যে দু’পায়ে হেঁটে চলার কোনও বৈশিষ্ট্যই নেই। তিনি বলেন, “কল্পনার জগৎ যতই বড় হোক না কেন, আমরা কোনও দিনই এমনটা ভাবতে পারি না যে, মানুষ আবার পশুর মতো আচরণ করবে। তুরস্কে বসবাসকারী বিশেষ এই পরিবারের ক্ষেত্রে বিষ