কমিশন চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাইলেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটা ইস্যুতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বাসা)। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটনে বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এ দাবি জানান বিসিএস ৯ম ব্যাচের কর্মকর্তা জাকির হোসেন কালাম। তিনি বলেন, শুধু সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যানকে পদত্যাগ করলেই হবে না, সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে এ সংস্কার কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে। এর আগে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সোহেল রানা বলেন, উপসচিব পদে ৫০ শতাংশ হারে পদায়ন বৈষম্যমূলক, অযৌক্তিক ও ষড়যন্ত্রমূলক। রাষ্ট্রকে দুর্বল করার কোনো প্রচেষ্টা চলছে কি না, এটাও আমাদের দেখতে হবে। এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তারা। বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচি...
লাল-সবুজের পতাকার পেছনের গল্প জানালেন মুশফিক
যথাযোগ্য মর্যাদা ও নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মাদারীপুরে উদযাপিত হচ্ছে মহান বিজয় দিবস। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন মুশফিক-তামিম-মাশরাফি-মাহমুদউল্লাহরা। এরই মধ্যে বাংলাদেশের ক্রিকেটের এই তারকারা যে যার অবস্থানে থেকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে মুশফিক জানিয়েছেন, বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকার পিছনের গল্প। মুশফিক নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পতাকার ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। আমরা অনেকেই আমাদের নিজেদের লাল এবং সবুজ পতাকার পিছনের গল্প জানি না এবং আমি এই বছরের বিজয় দিবসে সেটা শেয়ার করতে চাই। লাল বৃত্তটা বাম দিকে সামান্য সরিয়ে রাখা হয়েছে যাতে উড়ার সময় এটিকে মাঝামাঝি দেখা যায়। এটি বাংলার উদীয়মান সূর্য এবং ১৯৭১ সালের বীর সন্তানদের প্রতীকী বার্তা বহন করে। সবুজ রঙ দিয়ে বোঝানো হয়েছে বাংলাদেশের সবুজ-শ্যামল ভূমির কথা।’ মুশফিক আরও লিখেছেন, ‘আজ আমরা এই পতাকা অনেক গর্বের সাথে ধরে রেখেছি। ১৬ ডিসেম্বর- বিজয় দিবস, যা আমাদের জন্য অনেক জয়ের দরজা খুলে দিয়েছে। স্যালুট মুক্তিযোদ্ধাদের, আপনাদের কখনও ভোলা যাবে না।’
Comments
Post a Comment