বাংলাদেশ ও কাতারের দশ চুক্তি ও সমঝোতা সই বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিগুলো হলো- 1* আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি 2* পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা চুক্তি 3* দ্বৈত কর পরিহার ও কর ফাঁকি রোধ চুক্তি 4* সাগর পথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি 5* দুই দেশের যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি সমঝোতা স্মারকগুলো হলো- 6* কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 7* যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 8* শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ে সমঝোতা স্মারক 9* উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 10* বন্দর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক শেখ তামিম মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা
ব্রাজিলের কান্নার নাম রোনালদো সর্বশেষ ২০০২ সালে বিশ্বকাপ জিতেছিল ব্রাজিল। আর ২০০২ সালের শুধু বিশ্বকাপই নয়, বরং ফুটবল নিয়ে ২০০২ সালের কথা উঠলেই চোখের সামনে সবার আগে একজন তারকাই ভেসে উঠবে। তার নাম রোনালদো ফেনোমেনন। ব্রাজিলের ইতিহাসে এবং বিশ্বে সর্বকালের সেরা ফরোয়ার্ড হিসেবে ধরা হয় তাকে। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি ডিয়াগো ম্যারাডোনা তার সম্পর্কে বলেন, যদি সে ইনজুড়িতে না পাড়ত তাহলে সর্বকালের সেরা খেলোয়ারের কাতারেও হয়তো থেকে যেতেন তিনি। ২০০২ সালে বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে ৭টি ম্যাচ খেলেছে ব্রাজিল। এই সাত ম্যাচে ব্রাজিল ১৮টি গোল দেয় প্রতিপক্ষকে। এর মধ্যে এক রোনালদোর পা থেকেই আসে ৮ গোল। ২০০২ সালের পর সবচেয়ে বেশি আশা নিয়ে ব্রাজিল বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেছিল ২০১৪ সালে নিজেদের মাটিতে। এবার ব্রাজিলের ফরোয়ার্ড ছিল ফ্রেড। কিন্তু দু:খ জনক ব্যাপার হলো, এই বিশ্বকাপে ফ্রেড মাত্র একটি গোল করেন। এরপর ২০০২ সালের পর সবচেয়ে সেরা দল নিয়ে বিশ্বকাপে যায় ব্রাজিল এবার ২০১৮ সালে। আর এবার দলটির সেরা ফরোয়ার্ড ছিল গ্যাব্রিয়েল জেসুস। টিটের অধিনে সবচেয়ে বেশি উজ্জল ছিলেন তিনিই। কিন্তু বিশ্বকাপে তিনি চুড়ান্ত রকমের ব্যর