বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আলোচিত লুৎফর রহমান মাষ্টার হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন, ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড, অনাদায়ে আরো ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক আসামীদের উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলো, চাঁপাইনবাব্গঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চক বহরম গ্রামের গোলাম মোহাম্মদ এর ছেলে বোগদাদ (৪৬) ও একই এলাকার মোমিন এর ছেলে সাদ্দাম (৩৪)।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলো, চাঁপাইনবাব্গঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চক বহরম গ্রামের গোলাম মোহাম্মদ এর ছেলে বোগদাদ (৪৬) ও একই এলাকার মোমিন এর ছেলে সাদ্দাম (৩৪)।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে প্রকাশ, গত ২০১২ সালের ২৫ আগষ্ট সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার রানিহাটি ইউনিয়নের চকবহরম গ্রামের মৃদ ইদ্রিস মন্ডলের ছেলে লুৎফর রহমান মাষ্টারের বাড়ির সামনে গাবর ফেলাকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তার ভাতিজা বোগদাদ ও সাদ্দাম লুৎফর রহমান মাষ্টারের মাথায় হাসুয়া দিয়ে কোপ দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানায় মৃতের স্ত্রী মরিয়ম বেগম বাদী হয়ে বোগদাদ ও সাদ্দামসহ ৭ জনকে আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে, গত ২০১৩ সালের ৩০ জুন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও উপ-পুলিশ পরিদর্শক রওশন কবীর আদালতে অভিয্গোপত্র দাখিল করেন।
দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমানাদি শেষে সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. শওকত আলী বোগদাদ ও মোমিন এর বিরুদ্ধে উক্ত রায় প্রদান এবং অপর ৫ জনকে বেকসুর খালাস দেন।
সরকারি পক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত পিপি আঞ্জুমান আরা এবং আসামী পক্ষে ছিলেন এ্যাডভোকেট ইয়াসমিন সুলতানা রুমা।

right
ReplyDelete