রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের স্কুলপড়ুয়া ছেলে তওসিফ রহমান তৌসিফকে (১৫) হত্যা ও বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি লিমন মিয়া (৩৪) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলা হয়েছে- পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসির কাছ থেকে লিমন নিজের অভাব-অনটনের কথা বলে মাঝে মধ্যেই টাকাপয়সা নিতেন। এই টাকাপয়সা নেওয়াটা নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-২ এর বিচারক মামুনুর রশিদের আদালতে লিমন মিয়ার ঘটনার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিকাল ৩টায় শুরু হয়ে আসামির জবানবন্দি গ্রহণ করা হয় রাত
দু’হাত, দু’পায়ে ভর দিয়ে চলেন পরিবারের সকলে, শুনে দ্বন্দ্বে বিজ্ঞানীরা বিবর্তনের নিয়ম মেনে চার পায়ে হাঁটা আদিম যুগের মানব থেকে নিয়ানডারথালদের উদ্ভব ঘটেছিল। তার আরও হাজার কোটি যুগ পর সভ্য হোমোসেপিয়েন্স মানুষেরা নিজের দুই পায়ে ভর দিয়ে পৃথিবীর বুকে হেঁটে বেড়াতে শেখে। এখন বাঁদর, হনুমান বা শিমপাঞ্জি ছাড়া চার পায়ে হাঁটতে দেখা যায় না কাউকে। তবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, তুরস্কে এমন একটি পরিবার রয়েছে, যাঁরা বিবর্তনবাদের সূত্র না মেনে এখনও দুই হাত এবং দুই পায়ে ভর দিয়ে অনেকটা ভালুকের মতোই চলাফেরা করেন। ২০০৬ সালে বিবিসি-র তৈরি একটি তথ্যচিত্রে প্রথম বার সেই ‘উলাস পরিবার’কে সভ্য মানুষের গোচরে নিয়ে আসা হয়। ‘লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স’-এর বিবর্তন বিষয়ক মোনোবিদ নিকোলাস হামফ্রে প্রথম লক্ষ করেন, ওই উলাস পরিবারে জন্ম নেওয়া ১৮ জন শিশুর মধ্যে ৬ জনেরই জন্মগত ‘ত্রুটি’ রয়েছে। আর সেই ত্রুটি নিয়ে জন্মানো শিশুদের মধ্যে দু’পায়ে হেঁটে চলার কোনও বৈশিষ্ট্যই নেই। তিনি বলেন, “কল্পনার জগৎ যতই বড় হোক না কেন, আমরা কোনও দিনই এমনটা ভাবতে পারি না যে, মানুষ আবার পশুর মতো আচরণ করবে। তুরস্কে বসবাসকারী বিশেষ ...