মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের অধিকাংশকে অবৈধ বলে রায় দিয়েছে দেশটির আপিল আদালত। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) এই সিদ্ধান্তের মধ্যে দিয়ে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে প্রভাব বিস্তারে রিপাবলিকান নেতার প্রধানতম হাতিয়ার এখন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক মার্কিন ফেডারেল সার্কিট আপিল আদালতের ৭-৪ ভোটে দেওয়া এই রায়ে এপ্রিল মাসে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের অংশ হিসেবে আরোপিত পারস্পরিক শুল্ক এবং ফেব্রুয়ারিতে চীন, কানাডা, মেক্সিকোর ওপর আরোপিত আরেক দফা শুল্কের বৈধতা নিয়ে রায় দিয়েছে। রায়ের পক্ষে মত দেওয়া সাত বিচারপতির ছয়জন ডেমোক্র্যাট আর একজন রিপাবলিকান আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত। আর রায়ের বিপক্ষে অবস্থানকারীদের মধ্যে দুজন ডেমোক্র্যাট ও দুজন রিপাবালিকান প্রশাসনের অধীনে নিয়োগ পেয়েছেন। অ বশ্য, অন্য আইনি কর্তৃপক্ষ আরোপিত শুল্ক, যেমন ট্রাম্পের স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক, এই রায়ের প্রভাব নেই। হোয়াইট হাউজের দ্বিতীয় মেয়াদে শুল্ককে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির একটি মূল ভিত্তি বানিয়ে ফেলেছেন ট্রাম্প। ইচ্ছেমতো এই হাতিয়ার ব্যবহার করে তিনি বাণিজ্য অংশীদারদ...
পটুয়াখালী পৌর শহরের কাজীপাড়ার এক ব্যক্তির ভবনের ফটকে ঝোলানো এই নামফলক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত সমালোচনার মু খ খুললেন ‘আন্দোলনের অন্যতম সহযোদ্ধা’ নামফলক ফটকে বড় করে লেখা আছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সহযোদ্ধার বাসভবন। নামফলকের এই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। একপর্যায়ে গতকাল শনিবার রাতে নামফলকটি খুলে ফেলেন নিজেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ‘সহযোদ্ধা’ দাবি করা ইলিয়াস হোসেন নামের ওই ব্যক্তি। ইলিয়াস হোসেনের (৫২) বাড়ি পটুয়াখালী পৌর শহরের কাজীপাড়া এলাকায়। তাঁর বাবার নাম আব্দুস সত্তার মজুমদার। ইলিয়াস একজন ব্যবসায়ী। ইলিয়াস হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, তিনি ও তাঁর মেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আন্দোলনে সফলতার পর ভালো লাগা থেকেই বাসার সামনে নামফলকটি (সাইনবোর্ড) লাগিয়েছেন। গত ৫ আগস্টের পর এই সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন বলে দাবি তাঁর। সাইনবোর্ড টাঙানো নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার মুখে পড়ার কারণে তা তিনি খুলে ফেলেছেন। তাঁর দাবি, তি...