বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
পটুয়াখালী পৌর শহরের কাজীপাড়ার এক ব্যক্তির ভবনের ফটকে ঝোলানো এই নামফলক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত সমালোচনার মু খ খুললেন ‘আন্দোলনের অন্যতম সহযোদ্ধা’ নামফলক ফটকে বড় করে লেখা আছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সহযোদ্ধার বাসভবন। নামফলকের এই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা। একপর্যায়ে গতকাল শনিবার রাতে নামফলকটি খুলে ফেলেন নিজেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ‘সহযোদ্ধা’ দাবি করা ইলিয়াস হোসেন নামের ওই ব্যক্তি। ইলিয়াস হোসেনের (৫২) বাড়ি পটুয়াখালী পৌর শহরের কাজীপাড়া এলাকায়। তাঁর বাবার নাম আব্দুস সত্তার মজুমদার। ইলিয়াস একজন ব্যবসায়ী। ইলিয়াস হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, তিনি ও তাঁর মেয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আন্দোলনে সফলতার পর ভালো লাগা থেকেই বাসার সামনে নামফলকটি (সাইনবোর্ড) লাগিয়েছেন। গত ৫ আগস্টের পর এই সাইনবোর্ড লাগিয়েছেন বলে দাবি তাঁর। সাইনবোর্ড টাঙানো নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার মুখে পড়ার কারণে তা তিনি খুলে ফেলেছেন। তাঁর দাবি, তি...