রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের স্কুলপড়ুয়া ছেলে তওসিফ রহমান তৌসিফকে (১৫) হত্যা ও বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি লিমন মিয়া (৩৪) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলা হয়েছে- পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসির কাছ থেকে লিমন নিজের অভাব-অনটনের কথা বলে মাঝে মধ্যেই টাকাপয়সা নিতেন। এই টাকাপয়সা নেওয়াটা নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-২ এর বিচারক মামুনুর রশিদের আদালতে লিমন মিয়ার ঘটনার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিকাল ৩টায় শুরু হয়ে আসামির জবানবন্দি গ্রহণ করা হয় রাত
যাতায়াতে নিত্য কষ্ট নাগরিকদের: যানবাহন চলে ঝুঁকিতে দেখে মনে হবে এটি হয়তো কোন এক গ্রামের রাস্তা, বাস্তবে এটি শহরের রাস্তা। একটু বৃষ্টি হলেই কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের একবারে অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সংস্কার না হওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার সদর ঘাট থেকে শিবতলা মোড়, ঢাকাবাসস্ট্যান্ড থেকে মহানন্দা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত এ গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটি খানাখন্দের কারণে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এরপরও ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত চলাচল করছে বিভিন্ন যান ও জনসাধারণ। এখন সময়ের দাবি এ রাস্তাটি প্রশস্ত’র পাশাপাশি বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীর সেতুর সঙ্গে বিকল্প সংযোগ সড়ক নির্মাণের। জানা গেছে, এ রাস্তার উপর চাপটা বেশী। এ রাস্তায় রয়েছে, সদর মডেল থানা, রেজিস্ট্রি অফিস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের সার্কেল অফিস, সদ্য নির্মিত ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, ক্লিনিক ও বিভিন্ন অফিস। তারপর রয়েছে কাঁচা বাজার। ফলে রাস্তাটি সংকীর্ণ হয়ে পড়ায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ রাস্তায় প্রতিদিন পণ্যবাহী ট্রাক, অটো রিক্সা ও রিক্সা চলাচল করছে ঝুঁকি নিয়ে। বিশেষ করে মুমূর্ষসহ ও অন্যান্য রোগীদের হাসপাতালে নেয়ার এ রাস্তাটিই একমাত্র মাধ্যম।...