বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা
চীনে ভারী বর্ষণে ১০ জন নিহত হয়েছে
চিনের হুনান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘরছাড়া হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
চিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়,গত ১ জুন হুনান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়।
এখন পর্যন্ত প্রায় প্রদেশটি ২ হাজার ৭০০ বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গৃহহীন হয়ে পড়েছে দুই লাখ ৮৬ হাজার মানুষ। তাদেরকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। হুনান প্রদেশের কর্মকর্তা লি দাজিয়ান বলেন, এখন পর্যন্ত ১০ জন নিহত হয়েছেন। নিখোঁজ রয়েছেন আরও তিনজন। বৃহস্পতিবার(০৯ জুন) একটি বিবৃতিতে হুনান প্রদেশের সরকারের পক্ষ থেকে
বলা হয়, ভারী বর্ষণে নদী ও হ্রদের পানির উচ্চতা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি
পেয়েছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টিপাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হুনান প্রদেশের ১৭ লাখ ৯০ হাজার মানুষ। চিনের দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে বন্যা সাধারণ ঘটনা। এ অঞ্চলগুলোতে গ্রীষ্ম
মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। গত বছর চীনের মধ্যাঞ্চলে বন্যায় তিন শতাধিক
মানুষ নিহত হন। তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ
Comments
Post a Comment