মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের অধিকাংশকে অবৈধ বলে রায় দিয়েছে দেশটির আপিল আদালত। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) এই সিদ্ধান্তের মধ্যে দিয়ে আন্তর্জাতিক অর্থনীতিতে প্রভাব বিস্তারে রিপাবলিকান নেতার প্রধানতম হাতিয়ার এখন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক মার্কিন ফেডারেল সার্কিট আপিল আদালতের ৭-৪ ভোটে দেওয়া এই রায়ে এপ্রিল মাসে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের অংশ হিসেবে আরোপিত পারস্পরিক শুল্ক এবং ফেব্রুয়ারিতে চীন, কানাডা, মেক্সিকোর ওপর আরোপিত আরেক দফা শুল্কের বৈধতা নিয়ে রায় দিয়েছে। রায়ের পক্ষে মত দেওয়া সাত বিচারপতির ছয়জন ডেমোক্র্যাট আর একজন রিপাবলিকান আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত। আর রায়ের বিপক্ষে অবস্থানকারীদের মধ্যে দুজন ডেমোক্র্যাট ও দুজন রিপাবালিকান প্রশাসনের অধীনে নিয়োগ পেয়েছেন। অ বশ্য, অন্য আইনি কর্তৃপক্ষ আরোপিত শুল্ক, যেমন ট্রাম্পের স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক, এই রায়ের প্রভাব নেই। হোয়াইট হাউজের দ্বিতীয় মেয়াদে শুল্ককে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির একটি মূল ভিত্তি বানিয়ে ফেলেছেন ট্রাম্প। ইচ্ছেমতো এই হাতিয়ার ব্যবহার করে তিনি বাণিজ্য অংশীদারদ...
চীনে ভারী বর্ষণে ১০ জন নিহত হয়েছে
চিনের হুনান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘরছাড়া হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
চিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি। এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়,গত ১ জুন হুনান প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়।
এখন পর্যন্ত প্রায় প্রদেশটি ২ হাজার ৭০০ বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গৃহহীন হয়ে পড়েছে দুই লাখ ৮৬ হাজার মানুষ। তাদেরকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। হুনান প্রদেশের কর্মকর্তা লি দাজিয়ান বলেন, এখন পর্যন্ত ১০ জন নিহত হয়েছেন। নিখোঁজ রয়েছেন আরও তিনজন। বৃহস্পতিবার(০৯ জুন) একটি বিবৃতিতে হুনান প্রদেশের সরকারের পক্ষ থেকে
বলা হয়, ভারী বর্ষণে নদী ও হ্রদের পানির উচ্চতা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি
পেয়েছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সর্বাত্মক চেষ্টা করা হচ্ছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভারী বৃষ্টিপাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হুনান প্রদেশের ১৭ লাখ ৯০ হাজার মানুষ। চিনের দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে বন্যা সাধারণ ঘটনা। এ অঞ্চলগুলোতে গ্রীষ্ম
মৌসুমে ভারী বৃষ্টিপাত হয়। গত বছর চীনের মধ্যাঞ্চলে বন্যায় তিন শতাধিক
মানুষ নিহত হন। তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ
Comments
Post a Comment