বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে টাকা, অঢেল সুযোগ! জন্মহার বৃদ্ধি করতে পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের ২০০৭ সাল থেকেই জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে আমেরিকায়। তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় মার্কিন প্রশাসন। এই পরিস্থিতিতে সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ দিতে একাধিক পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন। বিয়ে করলে বা সন্তান হলেই টাকা বা অতিরিক্ত কোনও সুযোগসুবিধা মিলতে পারে আমেরিকায়! যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহার বৃদ্ধি করতে এমনই পরিকল্পনা ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের। মার্কিন সংবাদপত্র ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা হয়েছে। একটি প্রস্তাব হল আমেরিকার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ‘ফুলব্রাইট স্কলারশিপ’ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিবাহিত বা সন্তান আছে, এমন ব্যক্তিদের জন্য ৩০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ করা। বাচ্চার জন্ম দেওয়ার পর মায়েদের পাঁচ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৪ লক্ষ টাকারও বেশি) অর্থসাহায্য দেওয়ার কথাও ভাবা হচ্ছে। আরও একটি পরিকল্পনার কথাও হোয়াইট হাউসের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। তা হল মেয়েদের ঋতুচক্র নিয়ে আরও বেশি সচেতন করে তোলা, যাতে কখন তাঁরা সন্তানসম্ভবা হ...
যুদ্ধের ভয়ে, তাইওয়ানিজরা বন্দুক চালাতে শেখে
![]() |
চলছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। এই যুদ্ধ দেখে তাইওয়ানবাসীদের শঙ্কা, বড় প্রতিবেশী দেশ যখন-তখন তার ছোট প্রতিবেশীর ওপর হামলা চালাতে পারে। তাদের অনেকেই মনে করেন, চিনও যে কোনো সময় তাইওয়ানে হামলা চালাতে পারে। আর এ জন্য প্রস্তুতি এখনই শুরু করা ভালো৷ সেই ভাবনায় এরইমধ্যে বন্দুক চালানোর প্রশিক্ষণে নাম লিখিয়েছেন অনেকে৷ জার্মানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে। গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলা শুরু করে রাশিয়া৷ তারপর থেকে তাইওয়ানবাসীদের মাঝে বন্দুক প্রশিক্ষণে আগ্রহ যে হারে বাড়ছে এমন আগে কখনো দেখা যায়নি৷ রাজধানী তাইপের অদূরের পোলার লাইট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী মাক্স-চিয়াং জানালেন, জীবনে কোনোদিন বন্দুক হাতে নেননি, এমন অনেকেই আসছেন বন্দুক চালানো শিখতে৷ সংখ্যাটা নাকি আগের তুলনায় তিন থেকে চারগুণ! ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত তিন মাসে তাইওয়ানের প্রায় সব বয়স আর পেশার মানুষের মাঝেই বন্দুক চালানোর প্রশিক্ষণে আগ্রহ বেড়েছে৷ বলা হচ্ছে, ট্যুর গাইড থেকে ট্যাটু আর্টিস্ট পর্যন্ত মোটামুটি সবাই বিশেষ পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতে গুলি চালানোয় দক্ষ হতে চাইছেন৷ ইউক্রেন পরিস্থিতি তাইওয়ানের রাজনীতিবিদদের বড় একটা অংশকেও দুশ্চিন্তায় ফেলেছে৷ তাদের কেউ কেউ য্দ্ধুপরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতিও শুরু করেছেন৷ তাইওয়ানের ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টির নেতা লিন পিং-ইউ জানিয়েছেন, যুদ্ধ শুরু হলে যাতে কিছুদিন ঘরে নিরাপদে দু-মুঠো খেয়ে বাঁচতে পারেন তা নিশ্চিত করতে শুকনো খাবার এবং ব্যাটারির মতো কিছু জিনিস জমিয়ে রেখেছেন৷ জনগণকেও এমন প্রস্তুতি রাখতে বলেছেন তিনি৷ ট্যাটু আর্টিস্ট সু চুন বললেন, বেশির ভাগ মানুষই যুদ্ধে যেতে চায় না৷ যুদ্ধ আমিও চাই না৷ কিন্তু এখন যা যা ঘটতে দেখছি, তাতে যুদ্ধের মানসিক প্রস্তুতি আমি নিয়ে রাখবো৷
তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ
প্রশিক্ষণ থাকা উচিত
ReplyDelete