Jamaat-Shibir will be resisted with the people: Khairuzzaman Liton Skip to main content

Featured Post

Money, abundant opportunities will come if you get married or have children! Trump administration plans to increase birth rate

  বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে টাকা, অঢেল সুযোগ! জন্মহার বৃদ্ধি করতে পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের ২০০৭ সাল থেকেই জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে আমেরিকায়। তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় মার্কিন প্রশাসন। এই পরিস্থিতিতে সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ দিতে একাধিক পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন।  বিয়ে করলে বা সন্তান হলেই টাকা বা অতিরিক্ত কোনও সুযোগসুবিধা মিলতে পারে আমেরিকায়! যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহার বৃদ্ধি করতে এমনই পরিকল্পনা ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের।  মার্কিন সংবাদপত্র ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা হয়েছে।  একটি প্রস্তাব হল আমেরিকার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ‘ফুলব্রাইট স্কলারশিপ’ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিবাহিত বা সন্তান আছে, এমন ব্যক্তিদের জন্য ৩০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ করা।  বাচ্চার জন্ম দেওয়ার পর মায়েদের পাঁচ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৪ লক্ষ টাকারও বেশি) অর্থসাহায্য দেওয়ার কথাও ভাবা হচ্ছে।  আরও একটি পরিকল্পনার কথাও হোয়াইট হাউসের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। তা হল মেয়েদের ঋতুচক্র নিয়ে আরও বেশি সচেতন করে তোলা, যাতে কখন তাঁরা সন্তানসম্ভবা হ...

Jamaat-Shibir will be resisted with the people: Khairuzzaman Liton

 learn while on the move,the subir & malini chowdhury center for bangladesh studies,the talk,the talk show,jamat shibir,thein sein,jamaat-e-islami bangladesh,western europe,jamaat e islami,jamaat-e-islami,bangladesh jamaat-e-islami,jamaat dhaka city north,islamic state,jamate islami,rail minister,chowdhury center distinguished lecture for 2020.,boishakhi television news,least developed countries,chief minister,jamaat dhaka city,hefazat-e-islami
জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জামায়াত-শিবিরকে প্রতিরোধ করা হবে : খায়রুজ্জামান লিটন

শোকবহ আগস্ট স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ. রাজশাহী মহানগরের উদ্যোগে শোক র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শোক র‌্যালিটি বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টায় কুমারপাড়াস্থ মহানগর আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বের করা হয়। 

র‌্যালিটি মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। বিশাল শোক র‌্যালিতে নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডরীর সদস্য ও সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। 

খবর বিজ্ঞপ্তির। শোক র‌্যালি শেষে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন সাংবাদিকদের বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দুই কন্যা ব্যতীত প্রায় সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকেরা। 

সেই দিবস স্মরণে তারপর থেকে প্রত্যেক বছর সারাদেশেই সেটা আমরা ক্ষমতায় থাকি অথবা না থাকি, সুখে, থাকি অথবা দুঃখে থাকি, যেকোন অবস্থাতে আমরা এই দিবসটিকে যথাযথ মর্যাদায় পালন করি। শ্রদ্ধা জানাই সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে। 

তারই অংশ হিসেবে পহেলা আগস্ট রাজশাহী মহানগর ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে আমরা শোক মিছিল করেছি। ধারাবাহিকভাবে মাসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হবে। খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ১৯৭১ সালে তাদের পরাজয়ের পর থেকেই জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধের দাবি ছিল। 

জাতির পিতা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিলেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম মৃত্যুর পর খুনী চক্রের মূল পুরোধা জিয়াউর রহমান, তার সঙ্গে খন্দকার মোস্তাক গং, তারা সকলে মিলে আবারো ধর্মভিত্তিক রাজনীতি চালু করে। গোলাম আজমকে দেশে ফেরত আনে, জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতি করার অনুমতি দেয়, তারাই পথটি সুগম করে দেয়। দীর্ঘদিন পরও জামায়াত-শিবির তাদের অতীতের বিভৎসতা, সহিংসতা, পশ্চাৎমুখীতা থেকে তারা সরে আসেনি।

 তারা হত্যা, খুন, জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। সাম্প্রতিকালে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢুকে তারা আবারো ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, পরিকল্পিতভাবে আমাদের গর্বের ও অহংকারের স্থাপনাসমূহ ভাংচুর ও আগুনে পুড়িয়েছে। তারা গণভবনসহ স্বাধীনতার বাড়িঘরগুলোকে টার্গেট করেছিল।সেই অপশক্তিকে আমরা পরাজিত করতে পেরেছি এবং সেই কারণে এবার আর বিলম্ব নয়, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি চিরকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া দরকার। 

তাদের রাজনীতি করার সুযোগ এদেশের মাটিতে দেওয়া যায় না। এই বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধারা ও তাদের বংশধরেরা এবং স্বাধীনতার চেতনাধারণকারী কোটি কোটি মানুষ আমরা মাথা উঁচু করে বসবাস করবো। তিনি আরো বলেন, অতীতেও যেকোন দুঃসময়ে আমাদের নেতাকর্মীরা এক আহ্বানে রাজপথে চলে এসেছে। 

আমরা এটি বারবার প্রমাণ দিয়েছি। জামায়াত-শিবির চোরাগোপ্তা হামলা চালাতে আসলে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদেরকে মোকাবেলা করবো। কারণ জনগণ শান্তির পক্ষে, জ্বালাও-পোড়াও এর পক্ষে নয়। 

শোক র‌্যালিতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নওশের আলী, রেজাউল ইসলাম বাবুল, ডা: তবিবুর রহমান শেখ, নাঈমুল হুদা রানা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক হোসেন, আসাদুজ্জামান আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. আসলাম সরকার, মীর ইসতিয়াক আহম্মেদ লিমন, প্রচার সম্পাদক দিলীপ কুমার ঘোষ, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মুসাব্বিরুল ইসলাম, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জিয়া হাসান আজাদ হিমেল, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, যুব ও ক্রীড়া বিয়ষক সম্পাদক মকিদুজ্জামান জুরাত, শ্রম সম্পাদক আব্দুস সোহেল, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামারউল্লাহ সরকার কামাল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: ফ ম আ জাহিদ, উপ-দপ্তর সম্পাদক পংকজ দে, উপ-প্রচার সম্পাদক সিদ্দিক আলম, সদস্য শামসুজ্জামান আওয়াল, আশরাফ উদ্দিন খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা: আব্দুল মান্নান, আতিকুর রহমান কালু, হাফিজুর রহমান বাবু, ইসমাইল হোসেন, আলিমুল হাসান সজল, ইউনুস আলী, মোখলেশুর রহমান কচি, 

থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানার সাধারণ সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, বোয়ালিয়া (পশ্চিম) থানার সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান রতন, মতিহার থানার সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন, মহানগর শ্রমিক লীগ সভাপতি মাহাবুবুল আলম, সাধারণ সম্পাদক আকতার আলী, মহানগর যুবলীগ সভাপতি মনিরুজ্জামান খাঁন মনির, সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনি, মহানগর কৃষক লীগ সাধারণ সম্পাদক সাকির হোসেন বাবু, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আব্দুল মোমিন, সাধারণ সম্পাদক জেডু সরকার, মহানগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি এ্যাড. ইসমত আরা, সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, সাধারণ সম্পাদক ডা: সিরাজুম মুবিন সবুজ সহ সকল থানা আওয়ামী লীগ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মীবৃন্দ।





Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...

The country's largest Friday prayer was held at Biswa Ijtema Maidan in Tongi

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ  মাওলানা সাদ অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার শুরুর দিনটা শুক্রবার পড়েছে। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ।  তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানে লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় ইজতেমা ময়দানে জুমার আজান হয়। দেড়টায় শুরু হয় খুতবা।  এরপর ১টা ৫০ মিনিটে নামাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫৫ মিনিটে। জুমার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ।  ইজতেমার নিজামউদ্দিন অনুসারী দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  শুক্রবার বাদ ফজর থেকেই দ্বীন, ইমান এবং আখলাকের ওপর ইজতেমার দেশ-বিদেশের শীর্ষ মুরুব্বিরা বয়ান করছেন।  তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ

Trump criticized for controversial comments again

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: সব সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশ এখন নজর রাখছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।  এবারের নির্বাচনে চমক দেখিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবেন?  নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হবেন?  এর উত্তর নির্ধারিত হতে পারে কিছু রাজ্যের ফলাফলে।  এগুলো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে পরিচিত।  এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ইন্টেল পরিচালিত জরিপের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সুইং স্টেটে জনমত জরিপে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চেয়ে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প  জরিপে প্রায় ৪৯ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন, তারা আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।  সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুইং স্টেটগুলোতে ডেমোক্...