দক্ষিণ সুদানে অপুষ্টির ঝুঁকিতে ৬০ হাজার শিশু: জাতিসংঘ দক্ষিণ সুদানে নীলনদের উপকূলে লড়াই চলার কারণে মারাত্মক খাদ্য ঝুঁকিতে আছে অন্তত ৬০ হাজার শিশু। বৃহস্পতিবার (৮ মে) জাতিসংঘের দুটি ভিন্ন সংস্থা বলেছে, চলমান সংঘাতের কারণে দেশটির উত্তর পূর্বাঞ্চলে প্রায় মাসখানেক ধরে ত্রাণ সহায়তা পাঠানো ব্যাহত হয়েছে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি এবং ইউনিসেফ জানিয়েছে, নীলনদের উজানের দিকের অঞ্চলে চলতি মাসেই খাবার সংকট দেখা দেবে বলে তাদের আশঙ্কা রয়েছে। অথচ দক্ষিণ সুদানের ওই অংশেই অপুষ্টির শিকার মানুষের সংখ্যা সর্বোচ্চ। সংস্থা দুটির যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে কোনও সংকটে শিশুরাই প্রথম ভুক্তভোগী হয়। তা প্রতিহত করতে আমাদের উচিত খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা। নইলে খাদ্য ঘাটতির কারণে ইতোমধ্যেই ভঙ্গুর হয়ে পড়া এলাকায় অপুষ্টির মাত্রা মারাত্মক আকার ধারণ করবে। দক্ষিণ সুদানে অল্পই পাকা রাস্তায় রয়েছে। আর কাচা রাস্তাগুলো বর্ষাকালে চলাচলের অনেকটা অযোগ্য হয়ে পড়ে। ফলে, দেশটির যোগাযোগব্যবস্থায় নীলনদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গত মাসের ম...
প্রবীণ ও পরীক্ষিত নেতৃবৃন্দের সম্মাননা প্রদান করলো জেলা আ’লীগ
আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রবীণ ও পরীক্ষিত নেতৃবৃন্দের সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। এ সময় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতিতে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের অবিচল আস্থায় শ্রমদিয়ে সাংগঠনিক সকল কর্মকাণ্ডের জন্য নিবেদিত ১১২ জনকে ‘‘আজন্ম যোদ্ধা’ সম্মাননা প্রদান করা হয়। গতকাল শক্রবার বিকেল সাড়ে ৩ টায় নগরীর মনিবাজারের শহিদ এএইচএম কামারুজ্জামান মিলনায়তনে এ সম্মাননা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জেলার ৯ টি উপজেলার আওয়ামী লীগের তৃণমূলের প্রবীণ ও পরীক্ষিত নেতৃবৃন্দের সম্মাননা দেয়া হয়।
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যাপক জিনাতুন নেসা তালুকদারের সভাপতিত্বে এ সম্মাননা অনুষ্ঠানে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘রাজশাহী জেলার সকল উপজেলার তৃণমূলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি যারা করছেন তাদের মধ্যে ৭০ থেকে ৮০ বছরের ঊর্ধ্বের প্রবীণ ও পরীক্ষিত নেতাদের আমরা সম্মাননা জানাতে পেরে আনন্দিত ও গর্বিত। কারণ তাদের মত মানুষের জন্য আজ আওয়ামী লীগ এই বৃহৎ বাংলাদেশে এগিয়ে যাচ্ছে। অথচ আমরা তাদের যখন সম্মাননা দেয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে এই আয়োজন করেছি তখন আওয়ামী লীগের মধ্যে যে হাইব্রিড ঢুকেছে তাদের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ প্রভাবিত হয়ে এই অনুষ্ঠান বন্ধ করার চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের দ্বারা এই তৃণমূল আওয়ামী লীগ সবসময় অবহেলিত থেকেছে। তিনি আরো বলেন, যারা প্রবীণ ও পরীক্ষিত আওয়ামী লীগের মানুষদের অবজ্ঞা করে তাদের আওয়ামী লীগের থাকার কতটুকু অধিকার আছেÑ সে প্রশ্ন আমি আপনাদের কাছে করছি। এরা সব সময় আওয়ামী লীগে বিরোধী ছিল এখনও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজেকে আওয়ামী লীগের হিসেবে জাহির করেছে। এদের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে।
এ সময় অন্যান্যের মাঝে আরো বক্তব্য দেন, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাগমারা আসনের এমপি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও পুঠিয়া-দূর্গাপুরের সাংসদ ডা. মনসুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ আবিদা আনজুম মিতা, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য একেএম আতাউর রহমান খান, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা একরামুল হক, অধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন সরকার, অ্যাডভোকেট সুশান্ত ঘোষ, আফসার আলী মোল্লাসহ জেলা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।
জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অধ্যাপক জিনাতুন নেসা তালুকদারের সভাপতিত্বে এ সম্মাননা অনুষ্ঠানে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘রাজশাহী জেলার সকল উপজেলার তৃণমূলে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি যারা করছেন তাদের মধ্যে ৭০ থেকে ৮০ বছরের ঊর্ধ্বের প্রবীণ ও পরীক্ষিত নেতাদের আমরা সম্মাননা জানাতে পেরে আনন্দিত ও গর্বিত। কারণ তাদের মত মানুষের জন্য আজ আওয়ামী লীগ এই বৃহৎ বাংলাদেশে এগিয়ে যাচ্ছে। অথচ আমরা তাদের যখন সম্মাননা দেয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে এই আয়োজন করেছি তখন আওয়ামী লীগের মধ্যে যে হাইব্রিড ঢুকেছে তাদের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ প্রভাবিত হয়ে এই অনুষ্ঠান বন্ধ করার চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের দ্বারা এই তৃণমূল আওয়ামী লীগ সবসময় অবহেলিত থেকেছে। তিনি আরো বলেন, যারা প্রবীণ ও পরীক্ষিত আওয়ামী লীগের মানুষদের অবজ্ঞা করে তাদের আওয়ামী লীগের থাকার কতটুকু অধিকার আছেÑ সে প্রশ্ন আমি আপনাদের কাছে করছি। এরা সব সময় আওয়ামী লীগে বিরোধী ছিল এখনও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে নিজেকে আওয়ামী লীগের হিসেবে জাহির করেছে। এদের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে।
এ সময় অন্যান্যের মাঝে আরো বক্তব্য দেন, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাগমারা আসনের এমপি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও পুঠিয়া-দূর্গাপুরের সাংসদ ডা. মনসুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ আবিদা আনজুম মিতা, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য একেএম আতাউর রহমান খান, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা একরামুল হক, অধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন সরকার, অ্যাডভোকেট সুশান্ত ঘোষ, আফসার আলী মোল্লাসহ জেলা আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।
প্রবীণ ও পরীক্ষিত নেতৃবৃন্দের সম্মাননা প্রদান করলো জেলা আ’লীগ
ReplyDelete