The world will soon face a terrible epidemic! There is a lot of excitement around the researchers' fears
নয়া ভ্যারিয়েন্টের প্রভাবেই বাড়ছে ফের করোনা ভাইরাস। দেশের দৈনিক কোভিড আক্রান্ত বাড়তে বাড়তে ১১ হাজার টপকে গিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই নতুন করে করোনার চোখরাঙানিতে বাড়ছে উদ্বেগ। এই পরিস্থিতিতে প্রকাশ্যে এল আরেক আশঙ্কা।
আগামী দশকেই ফের কোভিডের মতোই মারণ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে অতিমারীর মুখে পড়তে পারে বিশ্ব। এমনটাই দাবি লন্ডনের এক স্বাস্থ্য বিশ্লেষক ফার্মের। ‘এয়ারফিনিটি লিমিটেড’ নামের ওই ফার্মের দাবি, আগামী দশকে অতিমারী হওয়ার সম্ভাবনা ২৭.৫ শতাংশ। কিন্তু কেন তৈরি হচ্ছে এমন আশঙ্কা?
গবেষকরা জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক ভ্রমণের পরিমাণ বৃদ্ধি, জনসংখ্যার লাফিয়ে বাড়ার পাশাপাশি ‘জোনোটিক ডিজিজ’ অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাকের মতো ক্ষতিকর জীবের দ্বারা সৃষ্ট অসুখের বাড়বাড়ন্তের ফলেই এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু এর কি কোনও আগাম প্রতিকার সম্ভব নয়?
সেক্ষেত্রে অবশ্য আশার কথাই শুনিয়েছে লন্ডনের ফার্মটি। তারা জানিয়েছে, নতুন কোনও ক্ষতিকর অণুজীব আবিষ্কার হলেই ১০০ দিনের মধ্যে তার প্রতিষেধক তৈরি করতে হবে। তাহলেই একলাফে সেই জীব থেকে ভয়ংকর অতিমারী ছড়ানোর আশঙ্কা নেমে আসবে মাত্র ৮.১ শতাংশে।কী ধরনের বিপদের আশঙ্কা করছেন গবেষকরা?
তাঁরা জানাচ্ছেন, বার্ড ফ্লুর মতো কোনও ভাইরাসের যদি প্রাদুর্ভাব ঘটে যা মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়তে পারে, তাহলে ব্রিটেনে একদিনেই ১৫ হাজার মানুষ মারা পড়তে পারেন তার প্রকোপে। করোনার মুখোমুখি হওয়ার পর থেকেই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা কড়া নজরদারি চালাচ্ছেন এই বিষয়ে।
ফের যাতে কোনও অতিমারী না আসে বা এলেও যাতে তার দ্রুত প্রতিরোধ করা যায়, সেই বিষয়ে এখন থেকেই চলছে গবেষণা। কেবল কোভিড-১৯-ই নয়, গত দুই দশকে সার্স, জিকা কিংবা মের্সের মতো ভাইরাসও আতঙ্ক ছড়িয়েছে। তাই এখন থেকেই কোমর বেঁধে আশু বিপদকে আটকাতে বদ্ধপরিকর বিজ্ঞানীরা। তথ্যসূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
Comments
Post a Comment