বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা
১০০ ফুট লম্বা দোসা!
ভারতের পশ্চিমবঙ্গসহ উত্তর-পূর্বের বিশেষ করে উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খন্ড, ওডিশায় সকাল-বিকেলে মানুষ নাশতা করে থাকেন রুটি, পরোটা, লুচি, কচুরি ইত্যাদি দিয়ে। আর এসব তৈরি হয় আটা ও ময়দা দিয়ে। কিন্তু দক্ষিণ ভারতের চিত্র অন্য। তাঁরা খেয়ে থাকেন ইডলি, দইবড়া,দোসা বা ধোসা। এগুলো তৈরি হয় চালের গুঁড়ো ও মাষকলাই ডাল দিয়ে। সেখানে ভোরের নাশতাতেও থাকে ইডলি, দোসা ও বড়া।
এবার দক্ষিণ ভারতের এই প্রিয় খাবার দোসা তৈরিতে বিশ্ব রেকর্ড করেছে তামিলনাড়ু রাজ্যের মাদ্রাজের আইআইটি ক্যাম্পাস। দোসাটি লম্বায় ১০০ ফুট। গত ১১ জানুয়ারি এটি তৈরি করা হয়।
রাজধানী চেন্নাইয়ের হোটেল সরভনা’র প্রধান রাঁধুনি ভিনোদ কুমার তাঁর দলের ৬০ জন রাঁধুনিকে নিয়ে তৈরি করেছেন এই ১০০ ফুট লম্বা দোসা। এর আগে সবচেয়ে বড় দোসা বানানোর রেকর্ড ছিল তেলিঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী হায়দরাবাদ শহরের হোটেল দাসপাল্লার। সেখানে তৈরি হয়েছিল প্রায় ৫৪ ফুট ৮ ইঞ্চি লম্বা দোসা। এবার সেই রেকর্ড ভেঙেছে চেন্নাইয়ের হোটেল সরভনা। তারা এই ১০০ ফুট লম্বা দোসাটি তৈরি করেছে আইআইটি মাদ্রাজ ক্যাম্পাসে। পরে এটি কেটে খাওয়ানো হয় উপস্থিত অতিথি ও দর্শকদের।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে সাড়ে ৩৭ কেজি ঘি, ১০ কেজি চালের গুঁড়ো, ২ কেজি মটর ডাল, ৫০০ গ্রাম ছোলার ডালের গুঁড়ো, ৫০০ গ্রাম নুন এবং সাড়ে নয় লিটার পানি। এটি তৈরির জন্য বানানো হয়েছিল ১০৫ ফুট লম্বা একটি তাওয়া। তাতে দোসাটি বানানোর সময় তাপমাত্রা উঠেছিল ১৮০ থেকে ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস!
Comments
Post a Comment