বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
১০০ ফুট লম্বা দোসা!
ভারতের পশ্চিমবঙ্গসহ উত্তর-পূর্বের বিশেষ করে উত্তর প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খন্ড, ওডিশায় সকাল-বিকেলে মানুষ নাশতা করে থাকেন রুটি, পরোটা, লুচি, কচুরি ইত্যাদি দিয়ে। আর এসব তৈরি হয় আটা ও ময়দা দিয়ে। কিন্তু দক্ষিণ ভারতের চিত্র অন্য। তাঁরা খেয়ে থাকেন ইডলি, দইবড়া,দোসা বা ধোসা। এগুলো তৈরি হয় চালের গুঁড়ো ও মাষকলাই ডাল দিয়ে। সেখানে ভোরের নাশতাতেও থাকে ইডলি, দোসা ও বড়া।
এবার দক্ষিণ ভারতের এই প্রিয় খাবার দোসা তৈরিতে বিশ্ব রেকর্ড করেছে তামিলনাড়ু রাজ্যের মাদ্রাজের আইআইটি ক্যাম্পাস। দোসাটি লম্বায় ১০০ ফুট। গত ১১ জানুয়ারি এটি তৈরি করা হয়।
রাজধানী চেন্নাইয়ের হোটেল সরভনা’র প্রধান রাঁধুনি ভিনোদ কুমার তাঁর দলের ৬০ জন রাঁধুনিকে নিয়ে তৈরি করেছেন এই ১০০ ফুট লম্বা দোসা। এর আগে সবচেয়ে বড় দোসা বানানোর রেকর্ড ছিল তেলিঙ্গানা রাজ্যের রাজধানী হায়দরাবাদ শহরের হোটেল দাসপাল্লার। সেখানে তৈরি হয়েছিল প্রায় ৫৪ ফুট ৮ ইঞ্চি লম্বা দোসা। এবার সেই রেকর্ড ভেঙেছে চেন্নাইয়ের হোটেল সরভনা। তারা এই ১০০ ফুট লম্বা দোসাটি তৈরি করেছে আইআইটি মাদ্রাজ ক্যাম্পাসে। পরে এটি কেটে খাওয়ানো হয় উপস্থিত অতিথি ও দর্শকদের।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে সাড়ে ৩৭ কেজি ঘি, ১০ কেজি চালের গুঁড়ো, ২ কেজি মটর ডাল, ৫০০ গ্রাম ছোলার ডালের গুঁড়ো, ৫০০ গ্রাম নুন এবং সাড়ে নয় লিটার পানি। এটি তৈরির জন্য বানানো হয়েছিল ১০৫ ফুট লম্বা একটি তাওয়া। তাতে দোসাটি বানানোর সময় তাপমাত্রা উঠেছিল ১৮০ থেকে ২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস!

Comments
Post a Comment