দক্ষিণ সুদানে অপুষ্টির ঝুঁকিতে ৬০ হাজার শিশু: জাতিসংঘ দক্ষিণ সুদানে নীলনদের উপকূলে লড়াই চলার কারণে মারাত্মক খাদ্য ঝুঁকিতে আছে অন্তত ৬০ হাজার শিশু। বৃহস্পতিবার (৮ মে) জাতিসংঘের দুটি ভিন্ন সংস্থা বলেছে, চলমান সংঘাতের কারণে দেশটির উত্তর পূর্বাঞ্চলে প্রায় মাসখানেক ধরে ত্রাণ সহায়তা পাঠানো ব্যাহত হয়েছে। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি এবং ইউনিসেফ জানিয়েছে, নীলনদের উজানের দিকের অঞ্চলে চলতি মাসেই খাবার সংকট দেখা দেবে বলে তাদের আশঙ্কা রয়েছে। অথচ দক্ষিণ সুদানের ওই অংশেই অপুষ্টির শিকার মানুষের সংখ্যা সর্বোচ্চ। সংস্থা দুটির যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে কোনও সংকটে শিশুরাই প্রথম ভুক্তভোগী হয়। তা প্রতিহত করতে আমাদের উচিত খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা। নইলে খাদ্য ঘাটতির কারণে ইতোমধ্যেই ভঙ্গুর হয়ে পড়া এলাকায় অপুষ্টির মাত্রা মারাত্মক আকার ধারণ করবে। দক্ষিণ সুদানে অল্পই পাকা রাস্তায় রয়েছে। আর কাচা রাস্তাগুলো বর্ষাকালে চলাচলের অনেকটা অযোগ্য হয়ে পড়ে। ফলে, দেশটির যোগাযোগব্যবস্থায় নীলনদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গত মাসের ম...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ঈদের শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা
ঈদের আর মাত্র ক’দিন বাকি। তাই শেষ মুহূর্তে কেনাকাটার উৎসবে মেতে উঠেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সব শ্রেণির মানুষ। সকাল থেকে রাত অবধি বিপণী বিতানগুলোতে ক্রেতাদের ভীড়। গতকাল শুক্রবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের ব্যস্ততম নিউ মার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, সাটু হল কমপ্লেক্স মার্কেট, সেন্টু মার্কেট, ডিসি মার্কেট, তহাবাজার মার্কেটে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ তাদের পরিবার নিয়ে আসছে ঈদের কেনাকাটা করতে। মার্কেটগুলোতে প্যান্ট, সার্ট, বাচ্চাদের বাহারী পোশাক, থ্রী পিস, শাড়ীসহ দেশি বিদেশি বিভিন্ন ধরনের পোশাক বিক্রী হচ্ছে। ভারতের জিপসি, লাসা, ল্যাহেঙ্গাসহ বিভিন্ন পোশাকের চাহিদার পাশাপাশি দেশিয় পোশাকের চাহিদা রয়েছে বেশী। এছাড়া হাল ফ্যাশনের সূতি থ্রি-পিস হিসেবে দেশিয় পোশাক মেয়েদের পছন্দের মধ্যে রয়েছে। বহুল পরিচিত পোষাক ও কাপড় ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান আমেনা বস্ত্রালয়, ইসলাম অ্যান্ড ব্রাদার্স, জলিল ক্লথ স্টোর অ্যান্ড গার্মেন্টস, টাঙ্গাইল শাড়ী ঘর, আরাফাত অ্যান্ড সন্স বস্ত্রালয়, নীল আঁচল,‘ রাজশাহী ফ্যাশন’, ‘থ্রি-পিস কালেকশন’, ‘মা বস্ত্রালয় অ্যান্ড গার্মেন্টস’, মোশারফ থ্রী পিস, রাইসা ফ্যাশন, ওয়েস্টার্ন কালেকশনসহ অন্যান্য দোকানের শো-রুমে নিত্যনতুন পোষাকের সমারহ ঘটিয়েছে। এদিকে, প্রসাধনী দোকানগুলোতে মেয়েদের ভীড় ছিল লক্ষ্যনীয়। পাশাপাশি, ফুটপাতের দোকানগুলোতে নিম্নবিত্তদের ঈদের কেনাকাটা থেমে নেই। তুলনামূলকভাবে ওইসব দোকানগুলোতে দাম কম হওয়ায় স্বল্প আয়ের মানুষ তাদের ঈদের কেনাকাটা সারছেন। এছাড়া নিউ মার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, তহাবাজারে জুতা স্যান্ডেলের জন্য রয়েছে এ্যাপেক্স, বাটা সু, মিতালী সু হাউস, আভা সুজ, টিটো সু, ক্লাসিক সু হাউজ, লেগ টাচ সু, বাবুল সু হাউজসহ বেশ কিছু দোকান। যেখানে দেশি বিদেশি সব ধরনের জুতা স্যান্ডেল পাওয়া যাচ্ছে। দোকান মালিকরা বলছেন, ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে দাম থাকায় বিক্রি ভালই হচ্ছে এবং ঈদের আগ রাত পর্যন্ত এ বেচাকেনা চলবে।
good news
ReplyDelete