রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের স্কুলপড়ুয়া ছেলে তওসিফ রহমান তৌসিফকে (১৫) হত্যা ও বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে ছুরিকাঘাতে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি লিমন মিয়া (৩৪) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে বলা হয়েছে- পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে বিচারকের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসির কাছ থেকে লিমন নিজের অভাব-অনটনের কথা বলে মাঝে মধ্যেই টাকাপয়সা নিতেন। এই টাকাপয়সা নেওয়াটা নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে রাজশাহী মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-২ এর বিচারক মামুনুর রশিদের আদালতে লিমন মিয়ার ঘটনার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। বিকাল ৩টায় শুরু হয়ে আসামির জবানবন্দি গ্রহণ করা হয় রাত
ভোলাহাটে ড্রাগন ফলের বাম্পার ফলনের আশা রঞ্জু মিঞার
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে ড্রাগন ফলের বাম্পার ফলনের আশা করছেন ভোলাহাট উপজেলার সফল ড্রাগন চাষি জামবাড়ীয়া ইউনিয়নের কাউসারুল ইসলাম রঞ্জু মিঞা। দক্ষিণ আমেরিকার এই ড্রাগন ফলের ২০১৭ সালে মোট ৫ বিঘা জমির উপর দ্রুত বর্ধনশীল ক্যাকটাস প্রজাতির বহুবর্ষী উদ্ভিদ ড্রাগন ফলের বাগানটি করেন কাউসারুল ইসলাম রঞ্জু মিঞা। এবছর যে পরিমাণ ফুল এসেছে তাতে ভাল একটা ফলনের আশা করছেন তিনি। তবে তিনি জানান, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে আরো বেশি ফলন হবে।
এব্যাপারে উপজেলা কৃষি বিভাগ তেমন পরামর্শ প্রদান করতে না পারলেও তারা সার্বক্ষণিক যোগাযোগ এবং ড্রাগন ফলের বাগানটি নিয়মিত পরিদর্শন করেন বলে জানান। কাউসারুল আরো বলেন, আমার ড্রাগন ফলের বাগানটি জেলা ও বিভাগীয় ঊর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ পরিদর্শন করেছেন এবং সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইশলাম জানান, ড্রাগন ফলের বাগানটি আমরা নিয়মিত পরিদর্শন করি এবং পরামর্শ দিয়ে থাকি। তিনি আরো বলেন, ড্রাগন ফলটি উচ্চ মূল্য ফসল। আর বাজার মূল্য উচ্চ হওয়ায় এর লভ্যাংশ বেশি। এই ড্রাগন ফলটি অত্যন্ত আকর্ষনীয় রংয়ের হওয়ার কারণে শরবতটা বেশি জনপ্রিয়। তবে এই ফল থেকে জ্যাম, জেলি, ক্যান্ডি শরবতসহ বিভিন্ন ভাবে ব্যবহৃত হয়। আর এই লাভজনক ড্রাগন ফল চাষে কেউ আগ্রহী হয় তবে ভোলাহাট উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে তাকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেয়া হবে।
উল্লেখ্য ২০১৮ সালে উপজেলার ফলদ ও বৃক্ষ মেলায় এই সফল চাষিকে প্রথম নির্বাচিত করে তাকে পুরস্কৃত করা হয়।
এব্যাপারে উপজেলা কৃষি বিভাগ তেমন পরামর্শ প্রদান করতে না পারলেও তারা সার্বক্ষণিক যোগাযোগ এবং ড্রাগন ফলের বাগানটি নিয়মিত পরিদর্শন করেন বলে জানান। কাউসারুল আরো বলেন, আমার ড্রাগন ফলের বাগানটি জেলা ও বিভাগীয় ঊর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ পরিদর্শন করেছেন এবং সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
এব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইশলাম জানান, ড্রাগন ফলের বাগানটি আমরা নিয়মিত পরিদর্শন করি এবং পরামর্শ দিয়ে থাকি। তিনি আরো বলেন, ড্রাগন ফলটি উচ্চ মূল্য ফসল। আর বাজার মূল্য উচ্চ হওয়ায় এর লভ্যাংশ বেশি। এই ড্রাগন ফলটি অত্যন্ত আকর্ষনীয় রংয়ের হওয়ার কারণে শরবতটা বেশি জনপ্রিয়। তবে এই ফল থেকে জ্যাম, জেলি, ক্যান্ডি শরবতসহ বিভিন্ন ভাবে ব্যবহৃত হয়। আর এই লাভজনক ড্রাগন ফল চাষে কেউ আগ্রহী হয় তবে ভোলাহাট উপজেলা কৃষি বিভাগ থেকে তাকে সহযোগিতা ও পরামর্শ দেয়া হবে।
উল্লেখ্য ২০১৮ সালে উপজেলার ফলদ ও বৃক্ষ মেলায় এই সফল চাষিকে প্রথম নির্বাচিত করে তাকে পুরস্কৃত করা হয়।

very good
ReplyDelete