বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
100 কোটি ডলারের হাতছানি
শীর্ষ ১০ দেশ থেকেই ৯৩ শতাংশ আয়
গত অর্থবছরের মোট পণ্য রপ্তানি আয়ের মধ্যে শীর্ষ ১০ দেশ থেকেই এসেছে ৩ হাজার ৭৫২ কোটি ৫৮ লাখ ৪০ হাজার ডলার, যা মোট রপ্তানি আয়ের ৯২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরে পরিমাণের দিক থেকে সর্বোচ্চ ৬৮৭ কোটি ৬২ লাখ ৯০ হাজার ডলারের রপ্তানি আয় এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। দেশটি থেকে আগের অর্থবছরে আয় হয়েছিল ৫৯৮ কোটি ৩৩ লাখ ১০ হাজার ডলার। এ ছাড়া জার্মানি থেকে ৬১৭ কোটি ৩১ লাখ ৬০ হাজার, যুক্তরাজ্য থেকে ৪১৬ কোটি ৯৩ লাখ ১০ হাজার, স্পেন থেকে ২৫৫ কোটি ৪৮ লাখ ২০ হাজার, ফ্রান্স থেকে ২২১ কোটি ৭৫ লাখ ৬০ হাজার, ইতালি থেকে ১৬৪ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার, জাপান থেকে ১৩৬ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার, কানাডা থেকে ১৩৩ কোটি ৯৮ লাখ, নেদারল্যান্ডস থেকে ১২৭ কোটি ৮৬ লাখ ৯০ হাজার এবং পোল্যান্ড থেকে ১২৭ কোটি ৩০ লাখ ৯০ হাজার ডলারের রপ্তানি আয় এসেছে। তথ্য-উপাত্ত বলছে, শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ অর্থাৎ ৩১ দশমিক ৯০ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে পোল্যান্ডে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ দশমিক ৬৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে জাপানে। এ ছাড়া পণ্য রপ্তানিতে কানাডায় ১৯ দশমিক ৭৬, যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ দশমিক ৯২, ফ্রান্সে ১০ দশমিক ৬০, নেদারল্যান্ডসে ৬ দশমিক ০৮, ইতালিতে ৫ দশমিক ৩৩, জার্মানিতে ৪ দশমিক ৭৯, যুক্তরাজ্যে ৪ দশমিক ৫২ এবং স্পেনে ৩ দশমিক ৯৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
শতকোটি ডলারের হাতছানি
পণ্য রপ্তানি করে অস্ট্রেলিয়া থেকে গত অর্থবছরে আয় হয়েছে ৮৯ কোটি ৯২ লাখ ২০ হাজার ডলার, যা আগেরবার ছিল ৭৯ কোটি ৮৩ লাখ ২০ হাজার ডলার। চলতি অর্থবছর শেষে দেশটি থেকে রপ্তানি আয় শতকোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। চীন থেকে ৮৩ কোটি ১২ লাখ ডলার আয় এসেছে গত বছর, যে আয় আগেরবার ছিল ৬৯ কোটি ৪৯ লাখ ৭০ হাজার ডলার। চীন থেকে আসা আয়ের প্রবৃদ্ধি ১৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরে বেলজিয়াম থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ৯৪ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার, যা আগেরবার ছিল ৮৭ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। এ ছাড়া ডেনমার্ক থেকে ৭৩ কোটি ৩৬ লাখ ৬০ হাজার ও সুইডেন থেকে ৬৯ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার আয় এসেছে গত অর্থবছরে। আর রাশিয়া থেকে আয় এসেছে ৫৪ কোটি ৮২ লাখ ৬০ হাজার ডলার। আগেরবার ছিল ৪৮ লাখ ৫২ হাজার ৩০ হাজার ডলার। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি রুবানা হক ১০ আগস্ট প্রথম আলোকে বলেন, রপ্তানি বাড়ছে। তবে মূল্য সংযোজন কতটা হচ্ছে, গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য রপ্তানি হচ্ছে কি না, সেটাও এখন বড় প্রশ্ন। রুবানা হক আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি আরও বাড়বে, তবে ভবিষ্যতের বড় বাজার কিন্তু রাশিয়া ও ব্রাজিল। মনোযোগ এখন সে দিকে দিতে হবে।
- Get link
- X
- Other Apps
Labels
News
Labels:
News
- Get link
- X
- Other Apps
Comments

100%
ReplyDelete