বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
দ্বিতীয়বার মা হয়ে সালমার মন ভালো হলো
‘খুব খারাপ থাকত মনটা। মেয়েটাকে দেখতে পেতাম না। ফোনেও কথা বলার সুযোগ পেতাম না। মাঝেমধ্যে কাজের মেয়েকে ফোন দিয়ে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতাম। এখন মনটা কিছুটা ভালো লাগছে। আবার নিজের মেয়ের মুখ দেখছি। মেয়েকে বুকে নিয়ে ঘুমাতে পারছি’, বললেন সংগীতশিল্পী সালমা। তাঁর দ্বিতীয় কন্যাসন্তানের বয়স ৭ দিন। ১ সেপ্টেম্বর তাঁর এই সন্তান পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখেছে। সালমা ভীষণ খুশি। আজ শনিবার বিকেলে খুশির খবরটি দিতে গিয়ে আফসোস করেন সালমা।
আফসোসের একটিই কারণ, প্রথম কন্যা স্নেহা তাঁর কাছে নেই, থাকে বাবার সঙ্গে। সালমার অভিযোগ, মেয়ের বাবা সালমার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। সেই শূন্যতা থেকে দ্বিতীয়বার মা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সালমা বলেন, ‘বাচ্চাটা যখন পেটে ছিল, তখন অনেক ঝড়ঝাপটা বয়ে গেছে আমার সংসারের ওপর দিয়ে। আমার স্বামী তখন লন্ডনে ছিলেন। ওর প্রথম স্ত্রী মামলা করেছিলেন। আমি দেশে একা। বাচ্চা পেটে নিয়ে সবকিছু একা সামলাতে হয়েছে। এসব নিয়ে খুব টেনশনে ছিলাম। তাই খুশির খবরটা জানাতে দেরি হয়ে গেছে।’
১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। বর্তমানে মা মেয়ে বাসায় আছেন, সুস্থ আছেন। মেয়ের নাম রাখা হয়েছে সাফিয়া নূর। গত ৩১ ডিসেম্বর লোকগানের এই শিল্পী পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন সানাউল্লাহ নূরে সাগরকে। এটি সালমা ও সানাউল্লাহর দ্বিতীয় বিয়ে।২০১১ সালের ২৫ জানুয়ারি সালমা ও শিবলী সাদিক বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
পুরো বিষয়টা ছিল দুই পরিবারের সম্মতিতে। ২০১২ সালে ১ জানুয়ারি তাঁদের সংসারে কন্যাসন্তান স্নেহার জন্ম হয়। সাংসারিক দ্বন্দ্বের কারণে ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বরে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তখন সিদ্ধান্ত হয়েছিল সপ্তাহের তিন দিন থাকবে বাবার কাছে, চার দিন থাকবে মায়ের কাছে। সালমা বলেন, ‘আমি চাই আমার বাচ্চাটা মা-বাবা দুজনেরই আদর পেয়ে বড় হোক। কারও অভাব যেন ও বুঝতে না পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটি আর কনটিনিউ হয়নি।’



susangbad misty mukh
ReplyDelete