ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
দ্বিতীয়বার মা হয়ে সালমার মন ভালো হলো
‘খুব খারাপ থাকত মনটা। মেয়েটাকে দেখতে পেতাম না। ফোনেও কথা বলার সুযোগ পেতাম না। মাঝেমধ্যে কাজের মেয়েকে ফোন দিয়ে মেয়ের সঙ্গে কথা বলতাম। এখন মনটা কিছুটা ভালো লাগছে। আবার নিজের মেয়ের মুখ দেখছি। মেয়েকে বুকে নিয়ে ঘুমাতে পারছি’, বললেন সংগীতশিল্পী সালমা। তাঁর দ্বিতীয় কন্যাসন্তানের বয়স ৭ দিন। ১ সেপ্টেম্বর তাঁর এই সন্তান পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখেছে। সালমা ভীষণ খুশি। আজ শনিবার বিকেলে খুশির খবরটি দিতে গিয়ে আফসোস করেন সালমা।
আফসোসের একটিই কারণ, প্রথম কন্যা স্নেহা তাঁর কাছে নেই, থাকে বাবার সঙ্গে। সালমার অভিযোগ, মেয়ের বাবা সালমার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। সেই শূন্যতা থেকে দ্বিতীয়বার মা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সালমা বলেন, ‘বাচ্চাটা যখন পেটে ছিল, তখন অনেক ঝড়ঝাপটা বয়ে গেছে আমার সংসারের ওপর দিয়ে। আমার স্বামী তখন লন্ডনে ছিলেন। ওর প্রথম স্ত্রী মামলা করেছিলেন। আমি দেশে একা। বাচ্চা পেটে নিয়ে সবকিছু একা সামলাতে হয়েছে। এসব নিয়ে খুব টেনশনে ছিলাম। তাই খুশির খবরটা জানাতে দেরি হয়ে গেছে।’
১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। বর্তমানে মা মেয়ে বাসায় আছেন, সুস্থ আছেন। মেয়ের নাম রাখা হয়েছে সাফিয়া নূর। গত ৩১ ডিসেম্বর লোকগানের এই শিল্পী পারিবারিকভাবে বিয়ে করেন সানাউল্লাহ নূরে সাগরকে। এটি সালমা ও সানাউল্লাহর দ্বিতীয় বিয়ে।২০১১ সালের ২৫ জানুয়ারি সালমা ও শিবলী সাদিক বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
পুরো বিষয়টা ছিল দুই পরিবারের সম্মতিতে। ২০১২ সালে ১ জানুয়ারি তাঁদের সংসারে কন্যাসন্তান স্নেহার জন্ম হয়। সাংসারিক দ্বন্দ্বের কারণে ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বরে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তখন সিদ্ধান্ত হয়েছিল সপ্তাহের তিন দিন থাকবে বাবার কাছে, চার দিন থাকবে মায়ের কাছে। সালমা বলেন, ‘আমি চাই আমার বাচ্চাটা মা-বাবা দুজনেরই আদর পেয়ে বড় হোক। কারও অভাব যেন ও বুঝতে না পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটি আর কনটিনিউ হয়নি।’
susangbad misty mukh
ReplyDelete