শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্র' সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল ছাত্র-জনতার গণবিপ্লবের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন দীর্ঘ দেড় দশকের স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা। এরপর তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন। ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর সম্প্রতি এক ব্যক্তির সঙ্গে টেলিফোনে কথোপকথনে শেখ হাসিনা দাবি করেছেন যে, তিনি পদত্যাগ করেননি। তিনি যেকোনো মুহূর্তে দেশে ঢুকে পড়বেন। শেখ হাসিনার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ও একাধিকবার দাবি করেছেন যে, তার মা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেননি। তাছাড়া ভারতীয় গণমাধ্যম ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তো দাবি করছেনই। এমতাবস্থায় শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দেয়। এই নিয়ে আলোচনার মধ্যেই শেখ হাসিনার পদত্যাগের একটি চিঠি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।চিঠিটি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে লেখা। ওই চিঠিতে শেখ হাসিনা লেখেন, আমি গভীর দুঃখের সঙ্গে জানাতে চাই যে, সাম্প্রতিক বিক্ষোভ ও সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে যেখানে ৩০০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং আর কোনো প্রাণহানি এড়ানোর জন্য আমি পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করছি। তিনি আরও লেখেন, এ ঘটনাগু
জাতিসংঘের সামাজিক উন্নয়ন কমিশনের সদস্য হলো বাংলাদেশ
মোঃ হারুন অর রশীদঃ বাংলাদেশ সর্বসম্মতিক্রমে ২০২৩-২০২৭ মেয়াদে জাতিসংঘ সামাজিক উন্নয়ন কমিশনের (সিসকডি) সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিলের (ইকোসক) ম্যানেজমেন্ট মিটিংয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সামাজিক উন্নয়ন কমিশন (সিসকডি) জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিল (ইকোসক) এর একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। সিসকডিতে বাংলাদেশ ছাড়া এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল থেকে আরও নির্বাচিত হয়েছে ভারত ও সৌদিআরব। বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) জাতিসংঘের বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এ তথ্য জানায়। সিসকডির এই নির্বাচনের পর জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ দারিদ্র্য বিমোচন ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। এই নির্বাচন বাংলাদেশের অদম্য উন্নয়ন অগ্রযাত্রার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির বহিঃপ্রকাশ। বাংলাদেশ সবসময়ই কমিশনের কাজকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় মর্মে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, কমিশনের সদস্য হিসেবে আমরা আমাদের উত্তম অনুশীলনগুলো ভাগ করে নিয়ে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা আরও বাড়ানোর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করবো। সামাজিক উন্নয়ন কমিশন জাতিসংঘের মূল সংস্থাগুলোর একটি যা ইকোসক-কে সামাজিক নীতি বিষয়ক পরামর্শ দিয়ে এবং প্রধান সামাজিক উন্নয়ন বিষয়গুলোর ফলোআপ করে। কমিশনটি ৪৬ সদস্য নিয়ে গঠিত।
তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ
Comments
Post a Comment