Is the future of Putin and Biden involved in the Ukraine war? Skip to main content

Featured Post

Bangladesh proposes to limit additional US tariffs to a maximum of 10 percent

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের অতিরিক্ত ৩৭ শতাংশ রেসিপ্রোকাল (পাল্টা) শুল্ক স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হওয়ার প্রাক্কালে চূড়ান্ত বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্যে জোর তৎপরতা চালাচ্ছে সরকার। আগামী ৯ জুলাই এই শুল্কের স্থগিতাদেশ শেষ হতে যাচ্ছে। এর আগে চুক্তিটি চূড়ান্ত করতে ওয়াশিংটনের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনায় বসছে অন্তর্বর্তী সরকার। বা  ণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ইউএসটিআর (যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দফতর) কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকে অংশ নেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ও রোহিঙ্গা বিষয়ক হাই-রিপ্রেজেন্টেটিভ ড. খলিলুর রহমান। এ বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও ন্যায্য একটি বাণিজ্য চুক্তির আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ সর্বোচ্চ ১০ শতাংশে সীমিত রাখার প্রস্তাব তুলে ধরে। আগামী ২৯ জুন এই বিষয়ে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। এ  র আগে, ১২ জুন দুই দেশের মধ্যে একটি ‘নন-ডিসক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট’ স্বাক্ষরিত হয়, যার আওতায় প্রস্তাবিত রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ চুক্তির খসড়া বাংলাদেশের কাছে পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ তার জবাব পাঠিয়েছে ২...

Is the future of Putin and Biden involved in the Ukraine war?

 ukraine,war in ukraine,ukraine war,russia ukraine war,vladimir putin,putin,biden,joe biden,russia vs ukraine war update,russia ukraine news,russia ukraine,president biden,putin latest speech on ukraine war,american intervention in the war,ukraine russia war,putin ukraine,biden ukraine,ukraine war news,biden in ukraine,joe biden in ukraine live,joe biden in ukraine,russia ukraine war news,russia war ukraine,russian ukraine war

ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে পুতিন ও বাইডেনের ভবিষ্যৎ? মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে গত এক বছরের পরিস্থিতি নিয়ে নিজেদের মূল্যায়ন তুলে ধরার ক্ষেত্রে যোজন যোজন দূরে ছিলেন। কারা দায়ী, কারণ ও পরিণতি নিয়ে এর চেয়ে বেশি ভিন্ন অবস্থান তাদের পক্ষে নেওয়া সম্ভব হত না। কিন্তু একটি জায়গায় তারা উভয়েই একমত হয়েছেন: এই যুদ্ধ ইউক্রেনের ভূখণ্ডে চললেও এর পরিধি আরও অনেক বিস্তৃত। এটি পশ্চিমা ও রাশিয়ার টিকে থাকার লড়াই। 

উভয় নেতাই তাদের ভবিষ্যতকে এই যুদ্ধের ফলাফলের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছেন। তারা বলেছেন, প্রতিপক্ষকে অবশ্যই হারতে হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক বিশ্লেষণে এমন তথ্য উঠে এসেছে। পুতিন ও বাইডেন উভয়েই নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেননি প্রকৃত জয় আসলে কী হবে অথবা রণক্ষেত্রে লড়াই কেমন চলছে। পুতিন বলেছেন, এই যুদ্ধ রাশিয়ার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার অধিকার, এবং বাইডেন বলছেন, এটি মুক্তির লড়াই। 

নিজের ভাষণে গণতন্ত্রের বদলে প্রায়ই মুক্তি শব্দটি ব্যবহার করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউজ বলেছে, বাইডেনের ভাষণের লক্ষ্য কখনও পুতিনের ভাষণের পাল্টা হিসেবে আক্রমণাত্মক হওয়ার লক্ষ্য ছিল না যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু পুতিন যখন বুঝতে পারলেন যে বাইডেন পোল্যান্ডে মঙ্গলবার ভাষণ দেবেন তখন শুক্রবারের নির্ধারিত ভাষণ ওই দিনেই দেন রুশ প্রেসিডেন্ট। পুতিনের বিপরীত আয়োজন, ধারা ও ঘটনাপ্রবাহ হয়ত বাইডেনের পক্ষে ছিল। 

কিন্তু ঐতিহাসিক এই মুহূর্তে যেমন উচ্চমানের বক্তৃতা প্রয়োজন ছিল তা তিনি প্রদানে ব্যর্থ হয়েছেন। একমাত্র নাটকীয় মুহূর্ত ছিল যা ১৯৮৭ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের দাবির মতো ‘দেয়াল গুঁড়িয়ে দাও’ এর কাছাকাছি বাইডেন বলেছেন, ‘যুদ্ধের প্রতিটি দিন যাচ্ছে পুতিনের ইচ্ছার কারণে। তিনি চাইলে এক শব্দে যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেন।

 এটি সহজ। কিন্তু বাইডেনের সামনে সুযোগ ছিল পুতিনের অভিযোগের জবাব দেওয়ার। পুতিন দাবি করেছেন, এই যুদ্ধ পশ্চিমারা শুরু করেছে। বাইডেন শুধু বলেছেন, রাশিয়া আক্রমণের কোনও ছক পশ্চিমাদের ছিল না। এই যুদ্ধ ছিল পছন্দ, প্রয়োজন নয়। এক ব্যক্তি তা শুরু করেছেন। 

যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতেও একটু বিনোদনের প্রতি বিমূখ ছিল না হোয়াইট হাউজ। নরওয়ের ডিজে কিগোর পর মুক্তির মঞ্চে প্রবেশ করেন বাইডেন এবং তার চলে যাওয়ার পর কোল্ড প্লে’র স্কাই ফুল অব টিয়ার্স বেজে ওঠে। বাইডেনের ভাষণের সারমর্ম হলো, পশ্চিমারা পরীক্ষার মুখে পড়েছে এবং তারা অন্য কিছু বেছে নেয়নি। 

এর ফলে স্বৈরাচারীরা দুর্বল হয়েছে, শক্তিশালী নয় এবং ইউক্রেনে কখনও জয় পাবে না রাশিয়া। যদিও বাইডেন পুতিনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ করেছেন। কিন্তু আগেরবারের পোল্যান্ড সফরের মতো ভুলের দিকে পা বাড়াননি। ওই সময় বলেছিলেন পুতিনের ক্ষমতায় থাকা উচিত না। 

বিপরীতে পুতিনের প্রায় দুই ঘণ্টার স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণে সর্বজনীন মূল্যবোধের ওপর কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। জোর দেওয়া হয়েছে রাশিয়ার স্বার্থ ও দেশটির নিরাপত্তাকে। পশ্চিমা পারিবারিক মূল্যবোধের ওপর চিরাচরিত আক্রমণ ছিল যথারীতি। কিন্তু এটিকে পশ্চিমা মূল্যবোধ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের আহ্বান জানিয়ে ভাষণ বলা যায় না। বরং এটি ছিল রাশিয়া কৃষি উৎপাদনের পরিসংখ্যানে মহিমান্বিত করা। 

কিং’স কলেজ লন্ডনের রুশ রাজনীতি বিষয়ক অধ্যাপক স্যাম গ্রিন এর আগে বলেছিলেন, পুতিনের ভাষণ সাধারণত তথ্যমূলক হয় না, এগুলো তিনটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রস্তুত করা হয়। এগুলো হলো, কৌশলগত বাগাড়ম্বরের সুযোগ তৈরি, দেশের শ্রোতাদের খুশি করা এবং বিদেশিদের বিভ্রান্ত করা। 

এই অধ্যাপকরে দাবি, এই ধাঁচের মধ্যে পড়ে পুতিনের মঙ্গলবারের ভাষণ। এটি শুরু হয়েছে যুদ্ধকে ন্যায্যতা দিয়ে। অথচ নির্দিষ্ট কৌশলগত কারণ বলা হয়নি। মাঝে মধ্যে ডনেস্ককে সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে। অগণতান্ত্রিক পশ্চিমা অভিজাতদের নিয়ন্ত্রণে থাকা পুরো ইউক্রেন দেশকে দখলের করা একবারও স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়নি। এতে রাশিয়ার অস্তিত্বের প্রতি ন্যাটোর হুমকির ভয় রুশদের মনে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে।

পুতিন তুলে ধরেছেন, পশ্চিমারা কীভাবে সর্বগ্রাসী মূল্যবোধের আবরণে উদার গণতন্ত্রের ভাষা ব্যবহার করে। শেষে, পশ্চিমাদের মনে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ভয় ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ভাষণে। এটি করতে নিউ স্টার্ট চুক্তি থেকে রাশিয়ার অংশগ্রহণ বাতিল করেছেন পুতিন। এর মাধ্যমে তিনি শত্রুদের বার্তা দিতে চেয়েছেন দীর্ঘ মেয়াদে সংঘাতে প্রস্তুতির কথা। যেমনটি পরে বাইডেনও ভাষণে বলেছেন। 

ভাষণে পুতিন প্রত্যাশার চেয়ে কম প্রবৃদ্ধির কথা তুলে ধরেছেন। কিন্তু ক্রমবর্ধমান বাজেট ঘাটতির কথা তুলে ধরেননি। প্রতিরক্ষায় বেশি ব্যয় এবং জ্বালানি আয় কমে যাওয়ার ফলে এই ঘাটতি তৈরি হয়েছে। যুদ্ধে নিহত সেনাদের পরিবারকে বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন। দেশের অতি ধনীদের দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। 

যুদ্ধের বিরোধিতাকারী রুশদের প্রতি নমনীয় হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে রাশিয়ায় রাজনৈতিক বন্দিদের সঙ্গে যে আচরণ করা হচ্ছে তাতে এই নমনীয়তা আকাশকুসুম কল্পনা বলে মনে হচ্ছে। এমনকি নিউ স্টার্ট চুক্তি থেকে রাশিয়াকে প্রত্যাহারের ঘোষণাও একটি বিভ্রম।

চুক্তিটিতে কোনও দেশের নিজেকে প্রত্যাহারের কোনও ধারাই নেই। আর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু করার মতো অবস্থায় নেই পুতিন। কিন্তু পারমাণবিক নিরাপত্তা অবকাঠামোর এটিই শেষ পদক্ষেপ। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সুবিধা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে এবং পারমাণবিক হুমকি ফুলিয়ে রাখবে। 

শেষ পর্যন্ত পুতিনের ভাষণ হলো মিথ্যাচার, অন্ধকার, আত্ম-করুণাময় বিচ্ছিন্নতায় ভরপুর। অপর দিকে বাইডেনের ভাষণে ছিল সর্বজনীন মূল্যবাধ, আশাবাদ ও মিত্রতার মূল্যবোধ। তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, বাংলাট্রিবিউন

Comments

Popular posts from this blog

The country's largest Friday prayer was held at Biswa Ijtema Maidan in Tongi

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ  মাওলানা সাদ অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার শুরুর দিনটা শুক্রবার পড়েছে। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ।  তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানে লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় ইজতেমা ময়দানে জুমার আজান হয়। দেড়টায় শুরু হয় খুতবা।  এরপর ১টা ৫০ মিনিটে নামাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫৫ মিনিটে। জুমার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ।  ইজতেমার নিজামউদ্দিন অনুসারী দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  শুক্রবার বাদ ফজর থেকেই দ্বীন, ইমান এবং আখলাকের ওপর ইজতেমার দেশ-বিদেশের শীর্ষ মুরুব্বিরা বয়ান করছেন।  তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ

Trump criticized for controversial comments again

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: সব সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশ এখন নজর রাখছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।  এবারের নির্বাচনে চমক দেখিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবেন?  নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হবেন?  এর উত্তর নির্ধারিত হতে পারে কিছু রাজ্যের ফলাফলে।  এগুলো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে পরিচিত।  এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ইন্টেল পরিচালিত জরিপের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সুইং স্টেটে জনমত জরিপে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চেয়ে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প  জরিপে প্রায় ৪৯ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন, তারা আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।  সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুইং স্টেটগুলোতে ডেমোক্...

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...