Skip to main content

Featured Post

The officials of the administration cadre wanted the resignation of the commission chairman

কমিশন চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাইলেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটা ইস্যুতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বাসা)।  বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটনে বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এ দাবি জানান বিসিএস ৯ম ব্যাচের কর্মকর্তা জাকির হোসেন কালাম।  তিনি বলেন, শুধু সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যানকে পদত্যাগ করলেই হবে না, সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে এ সংস্কার কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে।  এর আগে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সোহেল রানা বলেন, উপসচিব পদে ৫০ শতাংশ হারে পদায়ন বৈষম্যমূলক, অযৌক্তিক ও ষড়যন্ত্রমূলক। রাষ্ট্রকে দুর্বল করার কোনো প্রচেষ্টা চলছে কি না, এটাও আমাদের দেখতে হবে।  এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তারা।  বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচি...

Is the future of Putin and Biden involved in the Ukraine war?

 ukraine,war in ukraine,ukraine war,russia ukraine war,vladimir putin,putin,biden,joe biden,russia vs ukraine war update,russia ukraine news,russia ukraine,president biden,putin latest speech on ukraine war,american intervention in the war,ukraine russia war,putin ukraine,biden ukraine,ukraine war news,biden in ukraine,joe biden in ukraine live,joe biden in ukraine,russia ukraine war news,russia war ukraine,russian ukraine war

ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে গেছে পুতিন ও বাইডেনের ভবিষ্যৎ? মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে গত এক বছরের পরিস্থিতি নিয়ে নিজেদের মূল্যায়ন তুলে ধরার ক্ষেত্রে যোজন যোজন দূরে ছিলেন। কারা দায়ী, কারণ ও পরিণতি নিয়ে এর চেয়ে বেশি ভিন্ন অবস্থান তাদের পক্ষে নেওয়া সম্ভব হত না। কিন্তু একটি জায়গায় তারা উভয়েই একমত হয়েছেন: এই যুদ্ধ ইউক্রেনের ভূখণ্ডে চললেও এর পরিধি আরও অনেক বিস্তৃত। এটি পশ্চিমা ও রাশিয়ার টিকে থাকার লড়াই। 

উভয় নেতাই তাদের ভবিষ্যতকে এই যুদ্ধের ফলাফলের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছেন। তারা বলেছেন, প্রতিপক্ষকে অবশ্যই হারতে হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক বিশ্লেষণে এমন তথ্য উঠে এসেছে। পুতিন ও বাইডেন উভয়েই নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেননি প্রকৃত জয় আসলে কী হবে অথবা রণক্ষেত্রে লড়াই কেমন চলছে। পুতিন বলেছেন, এই যুদ্ধ রাশিয়ার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার অধিকার, এবং বাইডেন বলছেন, এটি মুক্তির লড়াই। 

নিজের ভাষণে গণতন্ত্রের বদলে প্রায়ই মুক্তি শব্দটি ব্যবহার করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউজ বলেছে, বাইডেনের ভাষণের লক্ষ্য কখনও পুতিনের ভাষণের পাল্টা হিসেবে আক্রমণাত্মক হওয়ার লক্ষ্য ছিল না যুক্তরাষ্ট্রের। কিন্তু পুতিন যখন বুঝতে পারলেন যে বাইডেন পোল্যান্ডে মঙ্গলবার ভাষণ দেবেন তখন শুক্রবারের নির্ধারিত ভাষণ ওই দিনেই দেন রুশ প্রেসিডেন্ট। পুতিনের বিপরীত আয়োজন, ধারা ও ঘটনাপ্রবাহ হয়ত বাইডেনের পক্ষে ছিল। 

কিন্তু ঐতিহাসিক এই মুহূর্তে যেমন উচ্চমানের বক্তৃতা প্রয়োজন ছিল তা তিনি প্রদানে ব্যর্থ হয়েছেন। একমাত্র নাটকীয় মুহূর্ত ছিল যা ১৯৮৭ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিগ্যানের দাবির মতো ‘দেয়াল গুঁড়িয়ে দাও’ এর কাছাকাছি বাইডেন বলেছেন, ‘যুদ্ধের প্রতিটি দিন যাচ্ছে পুতিনের ইচ্ছার কারণে। তিনি চাইলে এক শব্দে যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেন।

 এটি সহজ। কিন্তু বাইডেনের সামনে সুযোগ ছিল পুতিনের অভিযোগের জবাব দেওয়ার। পুতিন দাবি করেছেন, এই যুদ্ধ পশ্চিমারা শুরু করেছে। বাইডেন শুধু বলেছেন, রাশিয়া আক্রমণের কোনও ছক পশ্চিমাদের ছিল না। এই যুদ্ধ ছিল পছন্দ, প্রয়োজন নয়। এক ব্যক্তি তা শুরু করেছেন। 

যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতেও একটু বিনোদনের প্রতি বিমূখ ছিল না হোয়াইট হাউজ। নরওয়ের ডিজে কিগোর পর মুক্তির মঞ্চে প্রবেশ করেন বাইডেন এবং তার চলে যাওয়ার পর কোল্ড প্লে’র স্কাই ফুল অব টিয়ার্স বেজে ওঠে। বাইডেনের ভাষণের সারমর্ম হলো, পশ্চিমারা পরীক্ষার মুখে পড়েছে এবং তারা অন্য কিছু বেছে নেয়নি। 

এর ফলে স্বৈরাচারীরা দুর্বল হয়েছে, শক্তিশালী নয় এবং ইউক্রেনে কখনও জয় পাবে না রাশিয়া। যদিও বাইডেন পুতিনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ করেছেন। কিন্তু আগেরবারের পোল্যান্ড সফরের মতো ভুলের দিকে পা বাড়াননি। ওই সময় বলেছিলেন পুতিনের ক্ষমতায় থাকা উচিত না। 

বিপরীতে পুতিনের প্রায় দুই ঘণ্টার স্টেট অব দ্য ইউনিয়ন ভাষণে সর্বজনীন মূল্যবোধের ওপর কম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। জোর দেওয়া হয়েছে রাশিয়ার স্বার্থ ও দেশটির নিরাপত্তাকে। পশ্চিমা পারিবারিক মূল্যবোধের ওপর চিরাচরিত আক্রমণ ছিল যথারীতি। কিন্তু এটিকে পশ্চিমা মূল্যবোধ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের আহ্বান জানিয়ে ভাষণ বলা যায় না। বরং এটি ছিল রাশিয়া কৃষি উৎপাদনের পরিসংখ্যানে মহিমান্বিত করা। 

কিং’স কলেজ লন্ডনের রুশ রাজনীতি বিষয়ক অধ্যাপক স্যাম গ্রিন এর আগে বলেছিলেন, পুতিনের ভাষণ সাধারণত তথ্যমূলক হয় না, এগুলো তিনটি লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রস্তুত করা হয়। এগুলো হলো, কৌশলগত বাগাড়ম্বরের সুযোগ তৈরি, দেশের শ্রোতাদের খুশি করা এবং বিদেশিদের বিভ্রান্ত করা। 

এই অধ্যাপকরে দাবি, এই ধাঁচের মধ্যে পড়ে পুতিনের মঙ্গলবারের ভাষণ। এটি শুরু হয়েছে যুদ্ধকে ন্যায্যতা দিয়ে। অথচ নির্দিষ্ট কৌশলগত কারণ বলা হয়নি। মাঝে মধ্যে ডনেস্ককে সুরক্ষার কথা বলা হয়েছে। অগণতান্ত্রিক পশ্চিমা অভিজাতদের নিয়ন্ত্রণে থাকা পুরো ইউক্রেন দেশকে দখলের করা একবারও স্পষ্ট করে উল্লেখ করা হয়নি। এতে রাশিয়ার অস্তিত্বের প্রতি ন্যাটোর হুমকির ভয় রুশদের মনে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে।

পুতিন তুলে ধরেছেন, পশ্চিমারা কীভাবে সর্বগ্রাসী মূল্যবোধের আবরণে উদার গণতন্ত্রের ভাষা ব্যবহার করে। শেষে, পশ্চিমাদের মনে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ভয় ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে ভাষণে। এটি করতে নিউ স্টার্ট চুক্তি থেকে রাশিয়ার অংশগ্রহণ বাতিল করেছেন পুতিন। এর মাধ্যমে তিনি শত্রুদের বার্তা দিতে চেয়েছেন দীর্ঘ মেয়াদে সংঘাতে প্রস্তুতির কথা। যেমনটি পরে বাইডেনও ভাষণে বলেছেন। 

ভাষণে পুতিন প্রত্যাশার চেয়ে কম প্রবৃদ্ধির কথা তুলে ধরেছেন। কিন্তু ক্রমবর্ধমান বাজেট ঘাটতির কথা তুলে ধরেননি। প্রতিরক্ষায় বেশি ব্যয় এবং জ্বালানি আয় কমে যাওয়ার ফলে এই ঘাটতি তৈরি হয়েছে। যুদ্ধে নিহত সেনাদের পরিবারকে বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছেন। দেশের অতি ধনীদের দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। 

যুদ্ধের বিরোধিতাকারী রুশদের প্রতি নমনীয় হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে রাশিয়ায় রাজনৈতিক বন্দিদের সঙ্গে যে আচরণ করা হচ্ছে তাতে এই নমনীয়তা আকাশকুসুম কল্পনা বলে মনে হচ্ছে। এমনকি নিউ স্টার্ট চুক্তি থেকে রাশিয়াকে প্রত্যাহারের ঘোষণাও একটি বিভ্রম।

চুক্তিটিতে কোনও দেশের নিজেকে প্রত্যাহারের কোনও ধারাই নেই। আর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিযোগিতা শুরু করার মতো অবস্থায় নেই পুতিন। কিন্তু পারমাণবিক নিরাপত্তা অবকাঠামোর এটিই শেষ পদক্ষেপ। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সুবিধা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে এবং পারমাণবিক হুমকি ফুলিয়ে রাখবে। 

শেষ পর্যন্ত পুতিনের ভাষণ হলো মিথ্যাচার, অন্ধকার, আত্ম-করুণাময় বিচ্ছিন্নতায় ভরপুর। অপর দিকে বাইডেনের ভাষণে ছিল সর্বজনীন মূল্যবাধ, আশাবাদ ও মিত্রতার মূল্যবোধ। তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান, বাংলাট্রিবিউন

Comments

Popular posts from this blog

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট একেবারে দোড়গোড়ায়। বাকি আর মাত্র তিন দিন। দেশজুড়ে ভোটের উত্তেজনা। তবে এই উত্তেজনার মধ্যে নিশ্চিন্ত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে কলকাতার আনন্দবাজারকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়ে দিলেন, এবারও আওয়ামী লীগ জিতবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে সুধাসদন ভবনে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের জনগণের উপর আমার বিপুল আস্থা। তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। জনগনের ভোটেই আমরা আবার নির্বাচিত হব।’ এতটা নিশ্চিত কী ভাবে হচ্ছেন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রায় ৬০০ স্কুল পোড়ানোর কথা বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যায়নি। মুছে যায়নি প্রিসাইডিং অফিসারসহ অজস্র নাগরিককে হত্যার স্মৃতি। রাস্তা কেটে মানুষের যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সেই সময়ে জনগণই রুখে দাঁড়িয়েছিল। তারা ভোটও দিয়েছিল। সেই জনগণ আবার আমাদেরই ভোট দেবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশে একের পর এক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সাধারণ মানুষ সে সব ভোলেনি। ভোলেনি বলেই ওই সব ঘটনা যে...

The Prime Minister handed over Ekushey Padak to 21 people

প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক তুলে দিলেন ২১ জনের হাতে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ জনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দিয়েছেন।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের স্বজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেলেন দু’জন। এরা হলেন- মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)  শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেলেন এই পদক।  সংগীতে পেলেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব।  অভিনয়ে অবদান রাখায় ডলি জহুর এবং এমএ আলমগীর, আবৃতিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) এবং রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ।  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ...