Skip to main content

Featured Post

The officials of the administration cadre wanted the resignation of the commission chairman

কমিশন চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাইলেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটা ইস্যুতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বাসা)।  বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটনে বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এ দাবি জানান বিসিএস ৯ম ব্যাচের কর্মকর্তা জাকির হোসেন কালাম।  তিনি বলেন, শুধু সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যানকে পদত্যাগ করলেই হবে না, সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে এ সংস্কার কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে।  এর আগে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সোহেল রানা বলেন, উপসচিব পদে ৫০ শতাংশ হারে পদায়ন বৈষম্যমূলক, অযৌক্তিক ও ষড়যন্ত্রমূলক। রাষ্ট্রকে দুর্বল করার কোনো প্রচেষ্টা চলছে কি না, এটাও আমাদের দেখতে হবে।  এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তারা।  বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচি...

Doubts over completion of Rooppur project on time

nuclear power plant,rooppur nuclear power plant,basic things of nuclear power plant,working method of nuclear power plant,working principle of nuclear power plant,introduction to nuclear power plant,nuclear power plant question solution

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরোপিত নিষেজ্ঞার কী কী প্রভাব রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপর পড়বে বা এর প্রভাবে এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ করে উৎপাদনে যাওয়া সম্ভব হবে কিনা এসব প্রশ্ন এখন সামনে চলে এসেছে। 

গত ১১ মাসের বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধের প্রভাব এখন রূপপুর প্রকল্পেও পড়তে শুরু করেছে। সম্প্রতি এ প্রকল্পের পণ্য নামাতে না পেরে একটি রুশ জাহাজ ফিরে যাওয়ার মধ্য দিয়ে এই প্রভাব প্রকাশ্যে এসেছে। এছাড়া আরও একটি প্রভাব পড়েছে এই প্রকল্পের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহের সঞ্চালন লাইন নির্মাণ নিয়ে।

এগুলোর আগেই জটিলতা তৈরি হয়েছে রাশিয়ার ঋণ পরিশোধের উপায় নিয়ে। তবে এ প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশি ও রাশিয়ানরা বলছেন জটিলতা থাকলেও নির্মাণ কাজ নির্ধারিত সময়েই শেষ হবে। গত বছর ডিসেম্বরে রাশিয়ার জাহাজ ‘উরসা মেজর’ রূপপুরের যন্ত্রপতি নিয়ে বঙ্গপোসাগরে আসে।

জাহাজটি ২৪ ডিসেম্বর মোংলা বন্দরে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে জাহাজটিকে মোংলায় ভিড়তে নিষেধ করা হয় এবং সেটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গেও পণ্যগুলো নামাতে না পেরে গত ১৬ জানুয়ারি ফিরে যায়। যদিও এই জাহাজটি গত ডিসেম্বরেই ভারতের কেরালার কচিন বন্দরে সেদেশের পণ্য নামিয়ে মোংলা বন্দরে এসেছিল।

 ভারতের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত কোনো জটিলতা হয়নি। তবে একটি সূত্র জানিয়েছে রূপপুরের যন্ত্রপাতি আনার ক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত জটিলতা এড়ানো সম্ভব হয়নি। রূপপুর হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প। এটি দেশের ইতিহাসে সব চেয়ে ব্যয়বহুল প্রকল্পও। এ প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে কারিগরি, অর্থসহ সার্বিক প্রযুক্তিগত সহায়তা দিচ্ছে রাশিয়া।

প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক শক্তি করপোরেশন (রোসাটম)। ইতোমধ্যে এই প্রকল্পের দুটি ইউনিটেই রিআ্যাক্টর স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে, যেটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রধান কাজ বলা হয়। চলতি বছর ডিসেম্বরে প্রথম ইউনিটের কাজ শেষ করে উৎপাদনে যাওয়ার কথা ছিল এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের। কিন্তু এই পর্যায়ে এসে কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছে। যদিও রোসাটম বলছে এ প্রকল্পের কাজ নির্ধারিত সময়েই শেষ হবে।

যন্ত্রপাতি নামাতে না পেরে ভারতের বন্দর থেকে রুশ জাহাজ ফিরে যাওয়ার পর রোসাটমের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ কাজ নির্ধারিত সময় সম্পন্ন করার পূর্ণ দায়িত্ব আমাদের। প্রকল্প এলাকায় নির্মাণ কাজ পূর্ণোদ্যমে এগিয়ে চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বার্থে আমরা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পার্টনারের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছি, যার মধ্যে, সর্বোত্তম লজিস্টিক্স রুট খুঁজে বের করাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

গত ২৬ জানুয়ারি জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইযাফেস ওসমান বলেন, আমাদের সঙ্গে ওদের যে চুক্তি, সেটা হলো যতক্ষণ পর্যন্ত না মালামাল রূপপুরের নদী বন্দরে পৌঁছাবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক থাকে না।

আমরা তখনই কনসার্ন হই, যখন আমাদের নদীবন্দরে এসে পৌঁছায়। ওরা (রোসাটম) টাইমলি কাজটা শেষ করবে, আমরা এখনো সেই পথেই আছি। সুতরাং ওইদিকে ভয়ের কোনো কারণ নেই যে অনেক দিনের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। রাশিয়ান জাহাজ নিয়ে সৃষ্ট পরিস্থিতি রূপপুরের প্রকল্প নিয়ে ধীরগতির ভয় আছে কিনা- জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আমরা এখন পর্যন্ত ঠিক পথেই আছি।

তারা (রাশিয়া) নিশ্চিত করেছে, এটা (রূপপুর) নির্ধারিত সময়েই শেষ হবে। এদিকে রূপপুর প্রকল্পের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহে সঞ্চালন লাইন নির্মাণে দেরি হওয়ায় এটির উৎপাদনে যেতেও দেরি হতে পারে। এই সঞ্চালন লাইন নির্মাণে দেরি হওয়ার পেছনে মার্কিন নিষেজ্ঞার প্রভাবের কথা জানা গেছে।

সূত্র জানায়, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে জার্মান কোম্পানি সিমেন্স এজি সঞ্চালন লাইনের উপ-কেন্দ্রের যন্ত্রপাতি সরবরাহে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এর ফলে সঞ্চালন লাইন নির্মাণে দেরি হচ্ছে। এ অবস্থায় নির্ধারিত সময় ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রূপপুরের প্রথম ইউনিটের নির্মাণ কাজ শেষ হলেও সঞ্চালন লাইনের জন্য উৎপাদনে যেতে অপেক্ষা করতে হতে পারে। তবে এই সঞ্চালন লাইনের কাজ অনেক আগেই শুরু হওয়ার কথা ছিল।

কিন্তু সেটি দেরি হয়ে যাওয়ায় পরবর্তীতে এই যুদ্ধ সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞায় পড়ে বলেও ওই সূত্রটি জানিয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, রাশিয়ার ফিরে যাওয়া জাহাজটিতে যে যন্ত্রপাতি ছিল তার ওজন ৫০ টনেরও কম। এগুলো টেকনিক্যাল ধরনের, সংযুক্ত কাজে ব্যবহারের যন্ত্রপাতি।

এ যন্ত্রপতিগুলো কার্গো বিমানেও আনা সম্ভব। এগুলো ফিরে যাওয়ার ফলে নির্মাণ কাজে দেরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। রাশিয়া থেকে প্রতিনিয়তই এ প্রকল্পের যন্ত্রপাতি আসছে। এদিকে রাশিয়াকে ঋণ পরিশোধ নিয়ে তৈরি রয়েছে জটিলতা। এই ঋণের টাকা দিতে বাংলাদেশের সমস্যা নেই।

কিন্তু গত বছর ফেব্রæয়ারি মাসে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে ডলারে এই ঋণ পরিশোধ বন্ধ রয়েছে। রাশিয়া তাদের নিজস্ব মুদ্রা রুবলে এই ঋণের কিস্তি দেওয়ার প্রস্তাব করলেও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক জটিলতা এড়াতে তাতে রাজি নয়।

এই অবস্থায় রাশিয়া ঋণ পরিশোধের তাগিদ দিয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সমাধান খুঁজে বের করতে উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল মস্কো পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। খুব শিগগিরই প্রতিনিধি দলটি মস্কো যাবে বলেও জানা গেছে।

প্রকল্পটি বাস্তবায়নে রাশিয়ার সঙ্গে দুটি ঋণ চুক্তি হয়। প্রথমটি ২০১৩ সালে ৫০ কোটি ডলারের, যে অর্থে এই প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ শুরু হয়। এই ঋণের সুদ ২০১৮ সাল থেকে পরিশোধ শুরু করে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় পর্যায়ের ঋণ পরিশোধ শুরু হবে ২০২৭ সাল থেকে।

সুত্র জানায়, প্রথম পর্যায়ের এই ঋণ নিয়মিতই পরিশোধের কাজ চলছিল। ইতোমধ্যেই ৪০ কোটি ডলার পরিশোধ হয়েছে। বাকি ১০ কোটি ডলার পরিশোধ নিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রমে জটিলতা তৈরি হয় যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায়।

তবে রশিয়ার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান বেরিয়ে আসবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। এসব বিষয়ে বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তিমন্ত্রণালয় এবং রূপপুর প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা প্রকাশ্যে কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছেন না। তারা বলছেন, যুদ্ধ শুরু পর যে নিষেজ্ঞাগুলো এসেছে তার ফলে এই প্রকল্পে কিছু প্রভাব পড়তে পারে এটা ধরে নিয়েই রাশিয়া নিশ্চিত করছে নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হবে।

গত বছর অক্টেবরে এ প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিটের রি-আ্যাক্টর স্থাপনের সময় রোসটমের মহাপরিচালক আলেক্সি লিখাচেভ উপস্থিত ছিলেন। তখন মিডিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতকারে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছিলেন, করোনা মহামারির কারণে সৃষ্ট জটিলতা সত্তে¡ও প্রকল্প নির্মাণ কাজ যাতে শিডিউল অনুযায়ী এগিয়ে যেতে পারে সে জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

অবশ্যই আমরা বুঝতে পারছি যে, পরিবর্তনশীল রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং লজিস্টিক্স অবস্থা সামান্য ঝুঁকি হয়তো সৃষ্টি করতে পারে, কিন্তু এগুলো মোকাবিলায় আমরা সদা সচেষ্ট আছি। তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ

Comments

Popular posts from this blog

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট একেবারে দোড়গোড়ায়। বাকি আর মাত্র তিন দিন। দেশজুড়ে ভোটের উত্তেজনা। তবে এই উত্তেজনার মধ্যে নিশ্চিন্ত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে কলকাতার আনন্দবাজারকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়ে দিলেন, এবারও আওয়ামী লীগ জিতবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে সুধাসদন ভবনে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের জনগণের উপর আমার বিপুল আস্থা। তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। জনগনের ভোটেই আমরা আবার নির্বাচিত হব।’ এতটা নিশ্চিত কী ভাবে হচ্ছেন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রায় ৬০০ স্কুল পোড়ানোর কথা বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যায়নি। মুছে যায়নি প্রিসাইডিং অফিসারসহ অজস্র নাগরিককে হত্যার স্মৃতি। রাস্তা কেটে মানুষের যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সেই সময়ে জনগণই রুখে দাঁড়িয়েছিল। তারা ভোটও দিয়েছিল। সেই জনগণ আবার আমাদেরই ভোট দেবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশে একের পর এক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সাধারণ মানুষ সে সব ভোলেনি। ভোলেনি বলেই ওই সব ঘটনা যে...

The Prime Minister handed over Ekushey Padak to 21 people

প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক তুলে দিলেন ২১ জনের হাতে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ জনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দিয়েছেন।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের স্বজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেলেন দু’জন। এরা হলেন- মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)  শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেলেন এই পদক।  সংগীতে পেলেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব।  অভিনয়ে অবদান রাখায় ডলি জহুর এবং এমএ আলমগীর, আবৃতিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) এবং রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ।  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ...