স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনের বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রকে অবহিত করেছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। বুধবার (৩ মে) ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে নবম অংশীদার সংলাপে বিষয়টি নিয়ে মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ডের সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি। সংলাপে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মাদ ইমরানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু ও হোয়াইট হাউসসহ অন্যান্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং বিদেশি পর্যবেক্ষকের অংশগ্রহণ নিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিকে মার্কিন পক্ষ স্বাগত জানিয়েছে।
বৈঠকে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির সাম্প্রতিক উন্নতির চিত্র তুলে ধরেন পররাষ্ট্র সচিব। বঙ্গবন্ধু খুনি রাশেদ চৌধুরীকে ফেরত পাঠানো এবং র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। এর জবাবে মার্কিন পক্ষ কী বলেছে, সেটি উল্লেখ করা হয়নি বিজ্ঞপ্তিতে।
ইন্দো-প্যাসিফিক: গত এপ্রিলে ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে আউটলুক ঘোষণা করে বাংলাদেশ। আউটলুক বিষয়ে মার্কিন পক্ষকে অবহিত করেন পররাষ্ট্র সচিব। এর উত্তরে ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড জানান, দুই দেশের ইন্দো-প্যাসিফিক ডকুমেন্টে অনেক মিল রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জাপান ও ওয়াশিংটন সফর নিয়েও মার্কিন পক্ষকে অবহিত করেন পররাষ্ট্র সচিব।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন: বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পুনবির্বেচনার প্রতিশ্রুতির বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড। তিনি অধিক মার্কিন বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য বাংলাদেশের শ্রম খাতে সংস্কারের ওপর জোর দেন।
সাইবার সিকিউরিটি এবং ডাটা প্রটেকশন নিয়ে কাজ করার বিষয়েও উভয় পক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করে।তথ্যসূত্র: বাংলাট্রিবিউন
trump kaka
ReplyDelete