বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক আরো কথা জানালেন যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত নয়, এমন সিনেমার ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধিকে এ ধরণের শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরুর জন্য দায়িত্ব দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। একই সাথে দাবি করেছেন যে, এই শুল্ক আরোপের কারণ হলো আমেরিকার সিনেমা শিল্প দ্রুত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অন্য দেশগুলোর ‘সমন্বিত প্রচেষ্টা’কে দায়ি করে বলেন, তারা সিনেমা নির্মাতা ও স্টুডিওগুলোকে নানা ধরনের প্রণোদনা অফার করছে এবং এটিকে তিনি ‘জাতীয় নিরাপত্তা হুমকি’ বলে বর্ণনা করেন। “আমরা আমেরিকায় বানানো সিনেমাকে আবার মহান করতে চাই,” তিনি লিখেছেন তার সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল-এ। চলতি বছরের জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মি. ট্রাম্প বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করেছেন। তার যুক্তি হলো, এই শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন বাড়াবে ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। যদিও এর ফলে বৈশ্বিক অর্থনীতি এক ধরনের নৈরাজ্যের মধ্যে পড়েছে...
এক রুইয়ের ওজন ২০ কেজি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়ায় পদ্মা নদীতে জেলেদের জালে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি রুই মাছ ধরা পড়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর রাতে জেলেরা মাছটি ধরেন। স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা রুই মাছটি ২ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে কিনে নেন।মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা প্রথম আলোকে বলেন, মানিকগঞ্জের জাফরগঞ্জ এলাকার জেলে গোপাল হালদার ও বাসু হালদার। প্রতিদিনের মতো সোমবার রাতেও তাঁরা নদীতে জাল ফেলেন। প্রথম দিকে দুই-একটি ইলিশ ও অন্যান্য মাছ ছাড়া তেমন কিছুই পাননি। এরপর দৌলতদিয়া ও পাটুরিয়া নৌপথের মাঝামাঝি এলাকায় জাল ফেলে অপেক্ষা করতে থাকেন। পরে আজ ভোর ৫টার দিকে ওই রুই মাছটি ধরা পড়ে। চান্দু মোল্লা বলেন, সকাল সাড়ে নয়টার দিকে তিনি দরদাম করে ২ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দরে মাছটি কিনে নেন। প্রথম দিকে মাছটি দৌলতদিয়ার ৫ নম্বর ফেরি ঘাটের পন্টুনের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে রাখেন। আশা করছিলেন কেজি প্রতি ১০০ থেকে ২০০ টাকা করে বেশি দাম পেলে মাছটি বিক্রি করবেন। কুষ্টিয়া থেকে ঢাকা যাচ্ছিলেন আলামিন ইসলাম। সকালে ঘটে মাছ বাঁধা দেখে এগিয়ে যান তিনি। প্রথম আলোকে আলামিন বলেন, ‘এত বড় রুই মাছ একনজর দেখতে এগিয়ে এলাম। সাধারণত এত বড় মাছ দেখা যায় না। তাও আবার পদ্মার রুই! যদি সামর্থ্য থাকত তাহলে এখনই কিনে নিতাম। এ ধরনের মাছ আমাদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।’ ঢাকায় যাওয়ার পথে ব্যক্তিগত গাড়ি থেকে নেমে মাছের কাছে এগিয়ে এসে এক ব্যক্তি কেনার আগ্রহ দেখান। তবে দাম বেশি চাওয়ায় না কিনেই ফিরতে হয় তাঁকে। তিনি বলেন, ‘খুব ইচ্ছা ছিল মাছটি কেনার। কিন্তু আমার কাছে দাম অনেক বেশিই বলে মনে হচ্ছে।’ গোয়ালন্দ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত মৎস্য কর্মকর্তা মো. রেজাউল শরীফ বলেন, ‘সাধারণত বড় মাছ খুব কমই দেখা মেলে। তাও আবার রুই মাছ। এখন বর্ষা মৌসুম, ভরা নদী। সুস্বাদু পানি হওয়ায় মাঝেমধ্যে এ ধরনের বড় বড় মাছের দেখা পাওয়া যাবে।’ মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা স্থানীয়ভাবে মাছটি বিক্রি করতে পরেননি। তাই ঢাকার পথে রওনা দেন। আজ বিকেল পাঁচটার দিকে মুঠোফোনে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, উত্তরার এক ব্যবসায়ীর কাছে তিনি মাছটি ২ হাজার ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন।
- Get link
- X
- Other Apps
Labels
News
Labels:
News
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
২০ কেজি ???
ReplyDelete