Please stop war, dialogue to stop conflict: Sheikh Hasina Skip to main content

Featured Post

Asteroid is approaching, will destroy the Earth, NASA warns

  ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হবে পৃথিবী, অশনি ইঙ্গিত দিল নাসা ধেয়ে আসছে বিরাট আকারের গ্রহাণু। ফলে নতুন করে চিন্তার কথা শোনা গেল নাসার বিজ্ঞানীদের মুখে।  নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে একটি বিরাট আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে এটি আকারে অতি বড়।  এই গ্রহাণুটি ৩৭০ ফুট চওড়া। এর নাম ২০২৩ কেইউ। এটি পৃথিবীর দিকে প্রতি ঘন্টায় ৬৪ হাজার কিলোমিটার বেগে ছুটে আসছে।  এককথায় বলতে হলে এই গ্রহাণুটির আকার প্রায় একটি ৩৫ তলা বাড়ির সমান।  এটি অতি ঝড়ের বেগে শুক্রবার পৃথিবীর ধার দিয়ে চলে যাবে। যে গতিতে এটি পৃথিবীর ধার দিয়ে যাবে তাতে বেশ খানিকটা হলেও চিন্তায় পড়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।  তারা মনে করছেন যদি শেষবেলায় গতি বাড়িয়ে বা নিজের কক্ষপথ পরিবর্তন করে যদি এটি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে সেটি হবে অতি ভয়ঙ্কর।  শুক্রবার অর্থাৎ ১১ এপ্রিল রাত ৯ টা বেজে ৫ মিনিটে পৃথিবীর ধার দিয়ে চলে যাবে এই বিরাট আকারের গ্রহাণুটি। পৃথিবী থেকে ১ মিলিয়ন দূর থেকে চলে যাবে এই গ্রহাণুটি।  তবে যে গতিতে এটি যাবে সেখানে কিছুটা হলেও পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের এর প্রভাব থাকবে বলেই মনে করছে নাসার বিজ্ঞানীরা।  ...

Please stop war, dialogue to stop conflict: Sheikh Hasina

 প্লিজ যুদ্ধ থামান, সংঘাত থামাতে সংলাপ করুন: শেখ হাসিনা


যেকোনো যুদ্ধ-সংঘাত রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হতে পারে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে ‘আন্তর্জাতিক ওমেন পিস অ্যান্ড সিকিউরিটি সেমিনার ২০২২’ এ তিনি এ আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা যুদ্ধ এবং সংঘাতের ক্ষতিটা বুঝি।

সে জন্য আমি বিশ্ব নেতাদের আহ্বান জানাই, দয়া করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামান। যেকোনো দেশের যেকোনো সংঘাত সংলাপ, রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হতে পারে। আমরা কোনো যুদ্ধ চাই না। আমরা চাই না কোনো মানুষ উদ্বাস্তু হোক। কারণ আমার সব অভিজ্ঞতা আছে। 

এ সময় ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতির অভিজ্ঞতার কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। নারীদের শান্তি ও নিরাপত্তা বিষয়ক এ অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, যেকোনো সংঘাত ও দুর্যোগে তাদের দুর্দশা বহুগুণ বেড়ে যায়। তিনি বলেন, এটা প্রশ্নাতীত, নারীরা সমাজের সবচেয়ে দুর্বল অংশ, বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে। তারা বিভিন্ন ধরনের সহিংসতা, অপুষ্টি, অশিক্ষা এবং অন্যান্য মৌলিক চাহিদার শিকার।

 যেকোনো সংঘাত ও দুর্যোগে তাদের দুর্দশা বহুগুণ বেড়ে যায়। নারীদের শান্তি ও নিরাপত্তার সমস্যা সমাধানের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে রেজুলেশন গ্রহণ করার প্রশংসা করে তিনি বলেন, জাতিসংঘ নারী শান্তি ও নিরাপত্তা অ্যাজেন্ডা প্রতিষ্ঠা করেছে। সেই রেজুলেশন প্রণয়নে অংশ নিতে পেরে বাংলাদেশ গর্বিত। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ জাতীয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীদের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

 শেখ হাসিনা বলেন, ক্ষমতায়ন না হলে সমাজে নারীর অবস্থার উন্নতি হতো না। আমার সরকার নারী নীতি ২০১১ প্রণয়ন করেছে। নীতির অধীনে, আমরা মূলধারার আর্থ-সামাজিক কর্মকাণ্ডে নারীদের সার্বিক উন্নয়ন এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এবং তাদের ক্ষমতায়নের সমস্ত প্রতিবন্ধকতা দূর করার ব্যবস্থা নিয়েছি। তিনি বলেন, রাজনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা, ব্যবসা, খেলাধুলা, সশস্ত্র বাহিনী ইত্যাদি খাতে নারীদের অংশগ্রহণ ও অবদান বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক দৃশ্যপটকে বদলে দিয়েছে। 

শেখ হাসিনা বলেন, আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের অধিকতর অংশগ্রহণের কারণে বাংলাদেশে জেন্ডার সমতা সব ক্ষেত্রেই উন্নত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে লিঙ্গ সমতায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। নারীদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের রাষ্ট্র গঠনের শুরুতেই লিঙ্গ সমতার সারমর্মটি সঠিকভাবে চিহ্নিত করেছিলেন।

 সমান সুযোগ দানের মাধ্যমে নারীদের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা ছাড়া আমরা জাতীয় উন্নয়নের কাঙিক্ষত স্তরে নিয়ে যেতে পারব না। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় প্রণীত বাংলাদেশের সংবিধান নারীর সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে। সংবিধানের ২৮(১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে রাষ্ট্র শুধুমাত্র ধর্ম, জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ বা জন্মস্থানের ভিত্তিতে কোনো নাগরিকের প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করবে না। একই অনুচ্ছেদের (২) ধারায় বলা হয়েছে রাষ্ট্র ও জনজীবনের সর্বক্ষেত্রে নারীর পুরুষের সমান অধিকার থাকবে। তথ্যসূত্র: বাংলানিউজ

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...

The country's largest Friday prayer was held at Biswa Ijtema Maidan in Tongi

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ  মাওলানা সাদ অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার শুরুর দিনটা শুক্রবার পড়েছে। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ।  তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানে লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় ইজতেমা ময়দানে জুমার আজান হয়। দেড়টায় শুরু হয় খুতবা।  এরপর ১টা ৫০ মিনিটে নামাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫৫ মিনিটে। জুমার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ।  ইজতেমার নিজামউদ্দিন অনুসারী দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  শুক্রবার বাদ ফজর থেকেই দ্বীন, ইমান এবং আখলাকের ওপর ইজতেমার দেশ-বিদেশের শীর্ষ মুরুব্বিরা বয়ান করছেন।  তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ

Trump criticized for controversial comments again

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: সব সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশ এখন নজর রাখছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।  এবারের নির্বাচনে চমক দেখিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবেন?  নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হবেন?  এর উত্তর নির্ধারিত হতে পারে কিছু রাজ্যের ফলাফলে।  এগুলো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে পরিচিত।  এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ইন্টেল পরিচালিত জরিপের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সুইং স্টেটে জনমত জরিপে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চেয়ে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প  জরিপে প্রায় ৪৯ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন, তারা আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।  সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুইং স্টেটগুলোতে ডেমোক্...