ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, ধ্বংস হবে পৃথিবী, অশনি ইঙ্গিত দিল নাসা ধেয়ে আসছে বিরাট আকারের গ্রহাণু। ফলে নতুন করে চিন্তার কথা শোনা গেল নাসার বিজ্ঞানীদের মুখে। নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে একটি বিরাট আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে এটি আকারে অতি বড়। এই গ্রহাণুটি ৩৭০ ফুট চওড়া। এর নাম ২০২৩ কেইউ। এটি পৃথিবীর দিকে প্রতি ঘন্টায় ৬৪ হাজার কিলোমিটার বেগে ছুটে আসছে। এককথায় বলতে হলে এই গ্রহাণুটির আকার প্রায় একটি ৩৫ তলা বাড়ির সমান। এটি অতি ঝড়ের বেগে শুক্রবার পৃথিবীর ধার দিয়ে চলে যাবে। যে গতিতে এটি পৃথিবীর ধার দিয়ে যাবে তাতে বেশ খানিকটা হলেও চিন্তায় পড়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। তারা মনে করছেন যদি শেষবেলায় গতি বাড়িয়ে বা নিজের কক্ষপথ পরিবর্তন করে যদি এটি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে সেটি হবে অতি ভয়ঙ্কর। শুক্রবার অর্থাৎ ১১ এপ্রিল রাত ৯ টা বেজে ৫ মিনিটে পৃথিবীর ধার দিয়ে চলে যাবে এই বিরাট আকারের গ্রহাণুটি। পৃথিবী থেকে ১ মিলিয়ন দূর থেকে চলে যাবে এই গ্রহাণুটি। তবে যে গতিতে এটি যাবে সেখানে কিছুটা হলেও পৃথিবীর অভিকর্ষ বলের এর প্রভাব থাকবে বলেই মনে করছে নাসার বিজ্ঞানীরা। ...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্রসহ মধুমতি এনজিও’র পরিচালক আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মধুমতি এনজিও’র পরিচালক মাসুদ রানাকে একটি অবৈধ অস্ত্রসহ আটক করেছে গোমস্তাপুর থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে চৌডালা ব্রিজের টোলঘর এলাকা
থেকে তাকে আটক করেন গোমস্তাপুর থানার এসআই শাহরিয়ার। গোমস্তাপুর থানার ওসি মাহবুবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আটককৃত মাসুদ রানা তার অস্ত্রের কোনও বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান মোবাইল ফোনে জানান, মাসুদ রানাকে ১টি অবৈধ পিস্তল, ৪ রাউন্ড গুলি ও ১টি মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়। এ ঘটনায় দুপুরে মামলা দায়ের শেষে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। মাসুদ অস্ত্র ব্যবসায়ী কি না তা জানতে রিমান্ডেরও আবেদন করা হবে বলে ওসি জানান। এদিকে, এনজিওটি’র পরিচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করে ফেরত না
দেয়া। অভিযোগে জানা গেছে, শিবগঞ্জে এমআরএ’র কোনও অনুমতি ছাড়াই গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা আমানত নিয়ে তা ফেরত দিতে টালবাহানা শুরু করেছে ওই এনজিওটি। ইতোমধ্যে ওই এনজিও’র কর্মীরা গ্রাহকের সাড়ে ৩ কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সাম্প্রতি জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর শাখা ব্যবস্থাপক আবু সায়েম প্রায় ৫৯ লাখ টাকা ও কর্মী শামীম রেজা ৪৩ লাখ টাকা, শ্যামপুর শাখার কর্মী নয়ন আলী ১৫ লাখ টাকা ও ছত্রাজিতপুর শাখা ব্যবস্থাপক আব্দুল খালেক ৮০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও হয়ে গেছে। এছাড়াও আরও কয়েকজন কর্মী প্রায় দেড় কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়ে গেলও তাদের এখনও কোনও সন্ধান মেলেনি।
তারপরও ওই এনজিও কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। বিনোদপুর শাখার গ্রাহক মোসাম্মাৎ শামিমা আক্তার অভিযোগ করে বলেন, তার এফডিআর এর জমাকৃত সাড়ে ৩ লাখ টাকা উত্তোলন করতে গেলে এনজিও’র শাখা ব্যবস্থাপক ইসমাইল হোসেন টাকা না দিয়ে উল্টো তার সাথে অসাদাচারণ করেন।
তবে শুধু শামিমা আক্তার ই নয়, আলম আলীর ১০ লাখ টাকা, নাজমা বেগমের ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা, সুমি বেগমের ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, বেনজির আহম্মেদের ৩ লাখ টাকাসহ অর্ধশতাধিক গ্রাহকের এফডিআর এর লাখ লাখ টাকা নিয়ে ফেরত দিতে টালবাহানা করছেন সংস্থাটির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।
Director of Madhumati NGO arrested with weapons in Chapainawabganj
ReplyDelete