Skip to main content

Featured Post

The temperature may drop from Wednesday

  বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন।  সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ।  গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন।  আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।  এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।  এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা

The main goal is 'Water Action Agenda' after 46 years, the Water Conference is being held at the United Nations

 

মূল লক্ষ্য ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ ৪৬ বছর পর জাতিসংঘে বসছে পানি সম্মেলন:

আসছে ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস। আন্তর্জাতিকভাবে এবারের দিবসটি পাচ্ছে নতুন মাত্রা। দিনটিতে জাতিসংঘে তিন দিনব্যাপী আয়োজন হচ্ছে ‘ওয়াটার কনফারেন্স’। ২২ মার্চ নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের প্রধান কার্যালয়ে উদ্বোধন হবে বৈশ্বিক এই আয়োজনের। সমাপনী অনুষ্ঠান হবে ২৪ মার্চ। টানা ৪৬ বছর পর অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলন থেকেই আসবে শক্তিশালী ওয়াটার অ্যাকশন অ্যাজেন্ডা, থাকবে স্টেকহোল্ডারদের প্রতিশ্রুতি। বাংলাদেশ থেকে সরকারি উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল যোগ দেবে এই সম্মেলনে। 

এর আগে ১৯৭৭ সালে আর্জেন্টিনার মার ডেল প্লাতায় হয়েছিল সর্বশেষ পানি সম্মেলন। সেদিক থেকে এবারের সম্মেলনে বিশ্বের অনেক দেশের রয়েছে বাড়তি মনোযোগ। আয়োজক পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সম্মেলনের প্রাথমিক লক্ষ্য— বৈশ্বিক পানি সংকট নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং পানি সম্পর্কিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনে আন্তর্জাতিকভাবে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। পাশাপাশি সম্মেলনের মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে— একটি শক্তিশালী ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ তৈরি করা, যা জাতিসংঘের সদস্য দেশ ও স্টেকহোল্ডারদের প্রতিশ্রুতিকে উপস্থাপন করবে। সম্মেলনকে সামনে রেখে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, মার্চে অনুষ্ঠেয় ‘জাতিসংঘের পানি সম্মেলন ২০২৩’ -এ অবশ্যই জোরালো ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ গ্রহণ করতে হবে। যা আমাদের বিশ্বের অস্তিত্বের প্রাপ্য প্রতিশ্রুতি দেবে। ২০২২ সালের জুলাইয়ে ওয়াটার কনফারেন্সের সহ-আয়োজক নেদারল্যান্ডস এবং তাজিকিস্তানের প্রস্তাবের ভিত্তিতে পানি সম্মেলনের পাঁচটি থিম নির্ধারণ করা হয়। 

পরে ওই বছরের অক্টোবরে প্রস্তুতিমূলক সভায় জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রস্তাবগুলোতে সম্মতি দেয়।থিম পাঁচটি হচ্ছে— ওয়াটার ফর হেলথ; ওয়াটার ফর ডেভেলপমেন্ট; ওয়াটার ফর ক্লাইমেট, রেজিলেন্স অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট; ওয়াটার ফর কো-অপারেশন এবং ওয়াটার অ্যাকশন ডেকেড। সম্মেলনে একটি উদ্বোধনী ও সমাপনী সেশনের পাশাপাশি ছয়টি পূর্ণাঙ্গ সেমিনার, পাঁচটি অংশগ্রহণমূলক সভা হবে। এরপর সম্মেলনের অনুমোদিত ডকুমেন্টের ভিত্তিতে একটি সারাংশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতির মাধ্যমে প্রস্তুত করা হবে। সম্মেলন প্রসঙ্গে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এবারের সম্মেলনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 সম্মেলনে অনেক জরুরি বিষয় উঠে আসবে। পানির ব্যবহার, আইনি বিষয় নিয়ে সম্মেলনে নানা সেশন হবে, আলোচনা হবে। এজন্য পাঁচটি থিম নির্ধারণ করা হয়েছে। এবারের সম্মেলনটি বড় ধরনের আয়োজন— এতে ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ আসবে, যার মধ্য দিয়ে এসডিজি-৬ অর্জনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আসতে পারে।’ জানতে চাইলে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস)-এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান বলেন, ‘১৯৭৭ সালের পর এই প্রথমবারের মতো ওয়াটার সম্মেলন হচ্ছে, এটার গুরুত্ব অনেক বেশি।

 অনেকগুলো ইস্যু নিয়ে সম্মেলনে অন্তত শতাধিক সাইড ইভেন্ট হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকে হচ্ছে— এবারের সম্মেলনটি কেবল একটি সম্মেলন নয়, এই আয়োজন থেকে কার্যকর একটি প্রতিশ্রুতি চাইবে জাতিসংঘ।’ ‘বিশেষভাবে সহ-আয়োজক নেদারল্যান্ডস ও তাজিকস্তান চাইছে— যেসব কান্ট্রি এই বিষয়ে (পানি ও নদীকেন্দ্রিক দূষণ) বিশেষভাবে চায় না, তাদেরকেও আলোচনার মধ্যে নিয়ে আসা। আর জাতিসংঘ চায় সদস্য দেশগুলোর পক্ষ থেকে যে প্রতিশ্রুতিই দেওয়া হোক, সেসব যেন বাস্তবায়ন করা হয়। সত্যিকার অর্থে সরকারি, বেসরকারি, সিভিল সোসাইটিসহ ইনক্লুসিভ কমিটমেন্ট থাকবে।’ বলে উল্লেখ করেন মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান। ‘এজন্য প্রতিটি দেশই এবার প্রেশারে থাকবে’, বলেও জানান ফিদা আবদুল্লাহ খান। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় পানি সম্মেলনে বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেবে। 

এতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস)-এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান প্রমুখ থাকতে পারেন। তবে, সরকারিভাবে কৃচ্ছ্রতা সাধনের জন্য বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সম্মেলনে যাচ্ছেন না, বলেও এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবো। আমাদের দেশটা নদীমাতৃক দেশ। সারাদেশে ছড়িয়ে আছে ৮৫৭টি নদী। 

পানি আমাদের জীবন। কিন্তু পানি দূষিত হচ্ছে। ভারত মহাসাগর দূষিত। পানিকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। আমাদের বেঁচে থাকার যে আয়োজন, তা বাঁচাতে হলে পানিকে বাঁচাতে হবে। আবহাওয়া রক্ষা করতে চাইলে পানিকে রক্ষা করতে হবে। জাতিসংঘের পানি সম্মেলন বড় আয়োজন। আমরা এতে যোগ দেবো।’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অবস্থান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন, পৃথিবী উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। আমরা সমুদ্রের কিছু অংশ প্রটেক্টিভ এলাকা হিসেবে নির্ধারণ করেছি। সরকার চেষ্টা করছে— সবাই যেন বিশুদ্ধ পানি পায়। এটা বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা সম্মেলনে চেষ্টা করবো— কীভাবে আরও সহযোগিতা-প্রাপ্তির মধ্য দিয়ে আমাদের পানিপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।

’ সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস) এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান জানান, ওয়াটার কনফারেন্সে অন্তত শতাধিক সাইড ইভেন্ট থাকবে। বাংলাদেশও একটি সাইড-ইভেন্ট করবে। এই সেশনে নদী থেকে সমুদ্র, নদীর দূষণ, পানিসহ প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো আলোচনায় উঠে আসবে।- বাংলা ট্রিবিউন

Comments

Popular posts from this blog

29 killed in bus ditch in Mexico

  মেক্সিকোতে বাস খাদে পড়ে নিহত ২৯ মেক্সিকোর ওহাকায় একটি যাত্রীবাহী বাস গভীর খাদে পড়ে অন্তত ২৯ জন নিহত ও ১৯ জন আহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যটির কর্মকর্তারা।  বুধবার সকালে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।  মেক্সিকো সিটি থেকে দক্ষিণাঞ্চলের ওহাকা রাজ্যের মধ্য দিয়ে যাওয়ার পথে মাগদালেনা পেনাসকো শহরে আনুমানিক সকাল সাড়ে ৬টার দিকে বাসটি দুর্ঘটনায় পড়ে বলে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হেসুস রোমেরোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।  খাদে পড়ে যাওয়ার আগে চালক বাসটির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।  আহতদের মধ্যে ১৪ জনকে কাছাকাছি একটি শহরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, ৫ জনকে আকাশপথে উড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে রাজধানী ওহাকা সিটিতে, বলেছেন কর্মকর্তারা।  চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল মেক্সিকোর পশ্চিমাঞ্চলে একটি বাস পাহাড়ি রাস্তা থেকে নিচে পড়ে গেলে ১৮ জনের মৃত্যু হয়।  তথ্যসূত্র: বিডিনিউজ

The Prime Minister handed over Ekushey Padak to 21 people

প্রধানমন্ত্রী একুশে পদক তুলে দিলেন ২১ জনের হাতে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী শেখ হাসিনা ২১ জনের হাতে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক তুলে দিয়েছেন।  মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পুরস্কার প্রাপ্ত ব্যক্তিরা এবং তাদের স্বজনদের হাতে একুশে পদক তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। এবার ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে মরণোত্তর একুশে পদক পেলেন দু’জন। এরা হলেন- মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)  শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে ১১ জন পেলেন এই পদক।  সংগীতে পেলেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব।  অভিনয়ে অবদান রাখায় ডলি জহুর এবং এমএ আলমগীর, আবৃতিতে খান মো. মুস্তাফা ওয়ালীদ (শিমুল মুস্তাফা) এবং রূপা চক্রবর্তী, নৃত্যকলায় শিবলী মোহাম্মদ এবং চিত্রকলায় শাহজাহান আহমেদ বিকাশ।  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণ ও আর্কাইভিংয়ে কাওসার চৌধুরী, সমাজসেবায় মো. জিয়াউল হক ও আলহাজ রফিক আহামদ।  ভাষা ও সাহ

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা

আ.লীগই ক্ষমতায় আসছে: শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট একেবারে দোড়গোড়ায়। বাকি আর মাত্র তিন দিন। দেশজুড়ে ভোটের উত্তেজনা। তবে এই উত্তেজনার মধ্যে নিশ্চিন্ত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। নির্বাচনের প্রাক মুহূর্তে কলকাতার আনন্দবাজারকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে জানিয়ে দিলেন, এবারও আওয়ামী লীগ জিতবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে সুধাসদন ভবনে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের জনগণের উপর আমার বিপুল আস্থা। তারা আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। জনগনের ভোটেই আমরা আবার নির্বাচিত হব।’ এতটা নিশ্চিত কী ভাবে হচ্ছেন প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০১৪ সালের নির্বাচনে প্রায় ৬০০ স্কুল পোড়ানোর কথা বাংলাদেশের মানুষ ভুলে যায়নি। মুছে যায়নি প্রিসাইডিং অফিসারসহ অজস্র নাগরিককে হত্যার স্মৃতি। রাস্তা কেটে মানুষের যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সেই সময়ে জনগণই রুখে দাঁড়িয়েছিল। তারা ভোটও দিয়েছিল। সেই জনগণ আবার আমাদেরই ভোট দেবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পরে দেশে একের পর এক সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সাধারণ মানুষ সে সব ভোলেনি। ভোলেনি বলেই ওই সব ঘটনা যে