The main goal is 'Water Action Agenda' after 46 years, the Water Conference is being held at the United Nations Skip to main content

Featured Post

Students block roads and railways for second day over six-point demands

  ছয় দফা দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শিক্ষার্থীদের সড়ক ও রেলপথ অবরোধ রাজশাহীতে ছয় দফা দাবিতে তিনটি কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছে। বুধবার (১৬ এপ্রিল) দ্বিতীয় দিনের মতো তারা বেলা ১২টার দিকে নগরের ভদ্রা মোড় এলাকায় অবস্থান নেয়।  এতে তিন দিকের রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয়। এদিকে ট্রেন চলাচলও বন্ধ রয়েছে।  এর আগে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জমায়েত হন শিক্ষার্থীরা।  পরে তারা নগরের রেলগেট এলাকায় অবস্থান নেয়। এরপর ১২টার দিকে মিছিল নিয়ে তারা নগরের ভদ্রা মোড় এলাকায় তিন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড় দখলে নেয়। পাশে থাকা রেলপথেও তারা অবস্থান নেন।  রাজশাহী পলিটেকনিকের শিক্ষার্থী জুয়েল রানা বলেন, সারাদেশে এই কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে।  রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় দিনের মতো সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছে।  এক্ষেত্রে পুলিশ তাদের দায়িত্ব পালন করছেন। সেখানে পুলিশের উর্ধ্তন কর্মকর্তারা আছেন। এখন পর্যন...

The main goal is 'Water Action Agenda' after 46 years, the Water Conference is being held at the United Nations

 

মূল লক্ষ্য ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ ৪৬ বছর পর জাতিসংঘে বসছে পানি সম্মেলন:

আসছে ২২ মার্চ বিশ্ব পানি দিবস। আন্তর্জাতিকভাবে এবারের দিবসটি পাচ্ছে নতুন মাত্রা। দিনটিতে জাতিসংঘে তিন দিনব্যাপী আয়োজন হচ্ছে ‘ওয়াটার কনফারেন্স’। ২২ মার্চ নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘের প্রধান কার্যালয়ে উদ্বোধন হবে বৈশ্বিক এই আয়োজনের। সমাপনী অনুষ্ঠান হবে ২৪ মার্চ। টানা ৪৬ বছর পর অনুষ্ঠেয় এই সম্মেলন থেকেই আসবে শক্তিশালী ওয়াটার অ্যাকশন অ্যাজেন্ডা, থাকবে স্টেকহোল্ডারদের প্রতিশ্রুতি। বাংলাদেশ থেকে সরকারি উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল যোগ দেবে এই সম্মেলনে। 

এর আগে ১৯৭৭ সালে আর্জেন্টিনার মার ডেল প্লাতায় হয়েছিল সর্বশেষ পানি সম্মেলন। সেদিক থেকে এবারের সম্মেলনে বিশ্বের অনেক দেশের রয়েছে বাড়তি মনোযোগ। আয়োজক পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সম্মেলনের প্রাথমিক লক্ষ্য— বৈশ্বিক পানি সংকট নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং পানি সম্পর্কিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনে আন্তর্জাতিকভাবে সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। পাশাপাশি সম্মেলনের মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে— একটি শক্তিশালী ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ তৈরি করা, যা জাতিসংঘের সদস্য দেশ ও স্টেকহোল্ডারদের প্রতিশ্রুতিকে উপস্থাপন করবে। সম্মেলনকে সামনে রেখে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, মার্চে অনুষ্ঠেয় ‘জাতিসংঘের পানি সম্মেলন ২০২৩’ -এ অবশ্যই জোরালো ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ গ্রহণ করতে হবে। যা আমাদের বিশ্বের অস্তিত্বের প্রাপ্য প্রতিশ্রুতি দেবে। ২০২২ সালের জুলাইয়ে ওয়াটার কনফারেন্সের সহ-আয়োজক নেদারল্যান্ডস এবং তাজিকিস্তানের প্রস্তাবের ভিত্তিতে পানি সম্মেলনের পাঁচটি থিম নির্ধারণ করা হয়। 

পরে ওই বছরের অক্টোবরে প্রস্তুতিমূলক সভায় জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রস্তাবগুলোতে সম্মতি দেয়।থিম পাঁচটি হচ্ছে— ওয়াটার ফর হেলথ; ওয়াটার ফর ডেভেলপমেন্ট; ওয়াটার ফর ক্লাইমেট, রেজিলেন্স অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট; ওয়াটার ফর কো-অপারেশন এবং ওয়াটার অ্যাকশন ডেকেড। সম্মেলনে একটি উদ্বোধনী ও সমাপনী সেশনের পাশাপাশি ছয়টি পূর্ণাঙ্গ সেমিনার, পাঁচটি অংশগ্রহণমূলক সভা হবে। এরপর সম্মেলনের অনুমোদিত ডকুমেন্টের ভিত্তিতে একটি সারাংশ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতির মাধ্যমে প্রস্তুত করা হবে। সম্মেলন প্রসঙ্গে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এবারের সম্মেলনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 সম্মেলনে অনেক জরুরি বিষয় উঠে আসবে। পানির ব্যবহার, আইনি বিষয় নিয়ে সম্মেলনে নানা সেশন হবে, আলোচনা হবে। এজন্য পাঁচটি থিম নির্ধারণ করা হয়েছে। এবারের সম্মেলনটি বড় ধরনের আয়োজন— এতে ‘ওয়াটার অ্যাকশন এজেন্ডা’ আসবে, যার মধ্য দিয়ে এসডিজি-৬ অর্জনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি আসতে পারে।’ জানতে চাইলে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস)-এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান বলেন, ‘১৯৭৭ সালের পর এই প্রথমবারের মতো ওয়াটার সম্মেলন হচ্ছে, এটার গুরুত্ব অনেক বেশি।

 অনেকগুলো ইস্যু নিয়ে সম্মেলনে অন্তত শতাধিক সাইড ইভেন্ট হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকে হচ্ছে— এবারের সম্মেলনটি কেবল একটি সম্মেলন নয়, এই আয়োজন থেকে কার্যকর একটি প্রতিশ্রুতি চাইবে জাতিসংঘ।’ ‘বিশেষভাবে সহ-আয়োজক নেদারল্যান্ডস ও তাজিকস্তান চাইছে— যেসব কান্ট্রি এই বিষয়ে (পানি ও নদীকেন্দ্রিক দূষণ) বিশেষভাবে চায় না, তাদেরকেও আলোচনার মধ্যে নিয়ে আসা। আর জাতিসংঘ চায় সদস্য দেশগুলোর পক্ষ থেকে যে প্রতিশ্রুতিই দেওয়া হোক, সেসব যেন বাস্তবায়ন করা হয়। সত্যিকার অর্থে সরকারি, বেসরকারি, সিভিল সোসাইটিসহ ইনক্লুসিভ কমিটমেন্ট থাকবে।’ বলে উল্লেখ করেন মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান। ‘এজন্য প্রতিটি দেশই এবার প্রেশারে থাকবে’, বলেও জানান ফিদা আবদুল্লাহ খান। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে আলাপকালে জানা গেছে, জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় পানি সম্মেলনে বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেবে। 

এতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস)-এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান প্রমুখ থাকতে পারেন। তবে, সরকারিভাবে কৃচ্ছ্রতা সাধনের জন্য বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সম্মেলনে যাচ্ছেন না, বলেও এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করবো। আমাদের দেশটা নদীমাতৃক দেশ। সারাদেশে ছড়িয়ে আছে ৮৫৭টি নদী। 

পানি আমাদের জীবন। কিন্তু পানি দূষিত হচ্ছে। ভারত মহাসাগর দূষিত। পানিকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। আমাদের বেঁচে থাকার যে আয়োজন, তা বাঁচাতে হলে পানিকে বাঁচাতে হবে। আবহাওয়া রক্ষা করতে চাইলে পানিকে রক্ষা করতে হবে। জাতিসংঘের পানি সম্মেলন বড় আয়োজন। আমরা এতে যোগ দেবো।’ সম্মেলনে বাংলাদেশের অবস্থান কী হতে পারে, এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন, পৃথিবী উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। আমরা সমুদ্রের কিছু অংশ প্রটেক্টিভ এলাকা হিসেবে নির্ধারণ করেছি। সরকার চেষ্টা করছে— সবাই যেন বিশুদ্ধ পানি পায়। এটা বাস্তবায়ন করতে হবে। আমরা সম্মেলনে চেষ্টা করবো— কীভাবে আরও সহযোগিতা-প্রাপ্তির মধ্য দিয়ে আমাদের পানিপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।

’ সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস) এর নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা আবদুল্লাহ খান জানান, ওয়াটার কনফারেন্সে অন্তত শতাধিক সাইড ইভেন্ট থাকবে। বাংলাদেশও একটি সাইড-ইভেন্ট করবে। এই সেশনে নদী থেকে সমুদ্র, নদীর দূষণ, পানিসহ প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো আলোচনায় উঠে আসবে।- বাংলা ট্রিবিউন

Comments

Popular posts from this blog

India is on fire, 40,000 affected by heatstroke, 192 vagrants died in the summer in Delhi!

  দাবদাহে পুড়ছে ভারত, হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত ৪০ হাজার, দিল্লিতে গরমে ১৯২ ভবঘুরের মৃত্যু! চলতি গ্রীষ্ম রেকর্ড গরমের সাক্ষী হয়েছে ভারত। দাবদাহের ভয়াবহতা চরমে পৌঁছেছে। দাউদাউ গরমে গত তিন দিনে কেবল দিল্লি, নয়ডাতেই ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে।  এবার জানা গেল, গত সাড়ে তিন মাসে তপ্ত কড়াইয়ের ভারতে ৪০ হাজার মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন!  অন্যদিকে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি, ১১ থেকে ১৯ জুনের মধ্যে গরমে ১৯২ জন ভবঘুরের মৃত্যু হয়েছে রাজধানীতে।  এদিকে প্রকৃতির খামখেয়ালিপনার সাক্ষী উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি। উত্তর ও মধ্য ভারত যখন বৃষ্টির অপেক্ষায় চাতক, তখন অসম-সহ একাধিক রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।  আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, এবার ভয়ংকরতম গ্রীষ্মের সাক্ষী গোটা এশিয়াই। ভারতের উত্তরাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে গড় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রির আশপাশে থাকছে।  জলবায়ুর এই পরিবর্তনের জন্য দায়ী মানব সভ্যতা। আরও ভালো করে বললে ‘উন্নয়ন’। গত মার্চের পর থেকেই ক্রমশ অসহনীয় হয়েছে উঠেছে দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপামাত্রা।  সূর্যের লেলিহান উনুনে পুড়ে আকাশে উড়তে উড়তে বহু পাখির মৃত্যু হচ্...

The country's largest Friday prayer was held at Biswa Ijtema Maidan in Tongi

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ  মাওলানা সাদ অনুসারীদের দ্বিতীয় পর্বের বিশ্ব ইজতেমার শুরুর দিনটা শুক্রবার পড়েছে। টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশের বৃহত্তম জুমার নামাজ।  তুরাগ নদের তীরে ইজতেমা ময়দানে লাখো মুসল্লির উপস্থিতিতে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টায় ইজতেমা ময়দানে জুমার আজান হয়। দেড়টায় শুরু হয় খুতবা।  এরপর ১টা ৫০ মিনিটে নামাজ শুরু হয়ে শেষ হয় ১টা ৫৫ মিনিটে। জুমার নামাজে ইমামতি করেন মাওলানা সাদের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ।  ইজতেমার নিজামউদ্দিন অনুসারী দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী মোহাম্মদ সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  শুক্রবার বাদ ফজর থেকেই দ্বীন, ইমান এবং আখলাকের ওপর ইজতেমার দেশ-বিদেশের শীর্ষ মুরুব্বিরা বয়ান করছেন।  তথ্যসূত্র: জাগোনিউজ

Trump criticized for controversial comments again

  মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন: সব সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশ এখন নজর রাখছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। আগামীকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।  এবারের নির্বাচনে চমক দেখিয়ে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় দফায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট হবেন?  নাকি ইতিহাস সৃষ্টি করে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হবেন?  এর উত্তর নির্ধারিত হতে পারে কিছু রাজ্যের ফলাফলে।  এগুলো ‘সুইং স্টেট’ বা দোদুল্যমান রাজ্য হিসেবে পরিচিত।  এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি স্টেটে একসঙ্গে ভোট হলেও মূলত সবারই নজর থাকে সুইং স্টেটের দিকে।  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, অ্যাটলাস ইন্টেল পরিচালিত জরিপের তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের সব সুইং স্টেটে জনমত জরিপে ডেমোক্রেটিক প্রার্থী কমলা হ্যারিসের চেয়ে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প  জরিপে প্রায় ৪৯ শতাংশ উত্তরদাতারা বলেছেন, তারা আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।  সবশেষ জরিপ অনুযায়ী, সুইং স্টেটগুলোতে ডেমোক্...