ইজরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালেস্টাইনের গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে নেমেছেন এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা ক্যাম্পাসে তাঁবু টাঙিয়ে বিক্ষোভ করছেন। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা করেছে ইউরোপের কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার লন্ডনের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন কয়েকশো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে একগুচ্ছ দাবি উত্থাপন করা হয়। ইসরায়েলকে সব ধরনের অর্থায়ন বন্ধ, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিনিয়োগ নীতি সংস্কার, ইসরায়েলকে বর্জন, গাজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনর্নির্মাণসহ এতে বেশ কিছু দাবি রয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাকশন ফর প্যালেস্টাইন ও কেমব্রিজ ফর প্যালেস্টাইন এক যৌথ বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকারকে আর্থিক ও নৈতিক সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “প্যালেস্টাইনিদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জাপানের জাতীয় ফল পার্সিমন ১২ শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। শনিবার (২২ জানুয়ারি) সকালে জেলা শহরের বিশ্বরোডে হযরত আলীকে একটি ভ্যানে ফলগুলো বিক্রি করতে দেখা যায়। হযরত আলী জানান, জাপানের জাতীয় ফল পার্সিমন। আমাদের দেশে বিদেশি ফলের চাহিদা অনেক। মানুষের চাহিদা পূরণ করতে ফল আমদানিকারকের সাহায্যে জাপান থেকে এ পার্সিমন নিয়ে এসেছি। ২০ কেজি এনেছিলাম। এখন কয়েক কেজি আছে। এ ফলটি ১২ শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এছাড়াও তার ভ্যানে থাইল্যান্ডের সুইটস ও কাইতন, বাতাবি লেবু ও ড্রাগন ফল রয়েছে। ফলগুলোর দাম জানতে চাইলে হযরত আলী জানান, এ ফলগুলো থাইল্যান্ড থেকে আমদানিকারকরা দেশে নিয়ে এসেছে। পরে ঢাকা থেকে নিয়ে এসেছি। সুইটস ও কাইতন আম ১৩ শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এছাড়া ড্রাগন ফল ৮ শ’ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন হযরত আলী। তার ভ্যানে দেশি স্ট্রবেরি ও পেয়ারাও দেখা গেছে। হযরত আলীর কাছে বিদেশি ফলের পাশাপাশি দেশি ফল রাখার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের দেশে এখন পেয়ারা ও স্ট্রবেরি বেশি চাষ হচ্ছে। এ ফলগুলো দেশি হওয়ায় বিক্রি ভালো হয়।
Comments
Post a Comment