চারুকলায় শোভাযাত্রার জন্য ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি পুড়ে গেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা অনুষদ থেকে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি’ আগুন লেগে পুড়ে গেছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) ভোরে এ ঘটনা ঘটে বলে বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে, সে বিষয়ে এখনও জানা যায়নি। বাঙালি জাতির ঐতিহ্যগত প্রধান উৎসব পহেলা বৈশাখের অন্যতম একটি আয়োজন শোভাযাত্রা। এবছর ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম পরিবর্তন করে ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ রাখা হয়েছে। আর জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সামনে রেখে এবার নববর্ষের প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।চারুকলা অনুষদে শোভাযাত্রায় বহনের জন্য অন্যতম বড় একটি মোটিফ বানানো হচ্ছিল, যাকে বলা হচ্ছে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এর উচ্চতা ছিল ২০ ফুট। প্রক্টর বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি’র মোটিফটির সঙ্গে ‘শান্তির পায়রা’র একটি মোটিফও পুড়ে গেছে। কিন্তু কে বা কারা আগুন দিয়েছে এখনও আমরা শনাক্ত করতে পারিনি। ...
The Central Archaeological Department has released photos of the 22 "secret chambers" in the Taj Mahal
কেন্দ্রীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ তাজমহলের 22টি "গোপন চেম্বারের" ছবি প্রকাশ করেছে
তাজমহলের নীচের ‘২২টি তালবন্ধ ঘর’ খোলার আবেদন জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন হিন্দুত্ববাদীরা। ভারতীয় পুরাতত্ত¡ সর্বেক্ষণ (আর্কিয়োলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া বা এএসআই)-এর তরফে সোমবার সেই ‘গোপন’ কুঠুরিগুলির ছবি প্রকাশ করা হল। এএসআই আধিকারিকরা সোমবার জানিয়েছেন ওই কুঠুরিগুলিতে কোনও গোপনীয়তা নেই। এগুলি মূল কাঠামোর অংশমাত্র। শুধু তাজমহল নয়, এমন কুঠুরি অনেক যুগের স্থাপত্যেই রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের ওই পুরাতত্ত¡ বিষয়ক সংস্থার তরফে। উদারহণ হিসেবে বলা হয়েছে দিল্লিতে মুঘল সম্রাট হুমায়ুনের সমাধির কথা।
তাজমহল রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বপ্রাপ্ত এএসআই-এর ‘আগরা সেল’ জানিয়েছে,
২০২১-এর ডিসেম্বর থেকে ২০২২-এর ফেব্রæয়ারি পর্যন্ত যমুনা নদীখাত লাগোয়া ওই
ভূগর্ভস্থ ঘরগুলিতে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ হয়েছিল। সে সময়ই ছবিগুলো তোলা হয়।
প্রকাশিত চারটি ছবি গত ডিসেম্বরে তোলা হয়েছিল।তাজমহল আসলে ‘তেজো মহালয়’ নামে একটি শিব মন্দির বলে দাবি হিন্দুত্ববাদী
সংগঠনগুলির। বিজেপির অযোধ্যা জেলার ‘মিডিয়া ইনচার্জ’ রজনীশ সিংহ এএসআই-এর
বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাধানে তাজমহলের ‘আসল ইতিহাস’ অনুসন্ধানের দাবিতে
ইলাহাবাদ হাই কোর্টের লখনউ বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন। পাশাপাশি, তাজমহলের অন্দরে দীর্ঘ দিন ধরে তালাবন্ধ ওই ২২টি ঘর খোলারও দাবি জানান তিনি। গত ১২ মে সেই আবেদন খারিজ করে দেয় হাই কোর্ট।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
Comments
Post a Comment