বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
At least 31 people have been killed in a stampede following the news of free food distribution at a church.
একটি গির্জায় বিনামূল্যে খাবার বিতরণের খবরে পদদলিত হয়ে অন্তত ৩১ জন নিহত হয়েছেন
গরিব মানুষদের জন্য খাবার বিতরণের আয়োজন করেছিল গির্জা। সেই খাবার নিতে এসে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। আরতার জেরেই পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল অন্তত ৩১ জনের। আহত বহু। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে নাইজেরিয়ায়।
ঠিক কী হয়েছিল? নাইজেরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের পোর্ট হারকোর্ট শহরের কিং অফ অ্যাসেম্বলি গির্জায় একটি ইভেন্ট আয়োজন করেছিল গির্জা কর্তৃপক্ষ। ‘শপ ফর ফ্রি’ নামের ওই ইভেন্টে দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। দ্রুত ভিড় জমে যায় সেখানে।আর শেষ পর্যন্ত সেই ভিড়ের চাপেই সৃষ্টি হয় অপ্রীতিকর পরিস্থিতির। যার জেরে শেষ পর্যন্ত তুমুল বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। পুলিশ তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ”দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ভিড়টা অশান্ত এবং অনিয়ন্ত্রিত হয়ে ওঠে। এর ফলে উদ্যোক্তাদের সমস্ত প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়ে যায়। সব মিলিয়ে ৩১ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন পদপিষ্ট হয়ে।” সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে বহু ছবি।তাতে দেখা যাচ্ছে, মৃত মানুষদের পরিবারের সদস্যদের শোকে ভেঙে পড়ার ছবি। শহরের সেনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু বলে জানা যাচ্ছে।গির্জার আশপাশে যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে জুতো। সব মিলিয়ে এই করুণ দৃশ্য ঘিরে শোকের ছায়া নাইজেরিয়ায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, লাইন ক্রমশই দীর্ঘ হচ্ছিল। এরপরই পিছন থেকে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়। এরপরই সামনের সারিতে থাকা লোকেরা তাঁদের ঠেলতে থাকেন ”দূরে সরো” বলে।এরপরই বিশৃঙ্খলা শুরু হয়ে যায়। পিছনের লোকেরা সামনের দিকে এগিয়ে এলে বহু লোক তাঁদের পায়ের তলায় চাপা পড়ে যান। এই ধরনের দুর্ঘটনা নাইজেরিয়ায় এই প্রথম নয়।এর আগেও এই ভাবে পদপিষ্ট হয়ে মানুষের মৃত্যুর দুর্ঘটনা ঘটেছে। গত বছর উত্তর বর্নো অঞ্চলে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সাত মহিলার। তথ্যসূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

pls help them
ReplyDelete