চারুকলায় শোভাযাত্রার জন্য ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি পুড়ে গেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা অনুষদ থেকে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি’ আগুন লেগে পুড়ে গেছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) ভোরে এ ঘটনা ঘটে বলে বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে, সে বিষয়ে এখনও জানা যায়নি। বাঙালি জাতির ঐতিহ্যগত প্রধান উৎসব পহেলা বৈশাখের অন্যতম একটি আয়োজন শোভাযাত্রা। এবছর ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম পরিবর্তন করে ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ রাখা হয়েছে। আর জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সামনে রেখে এবার নববর্ষের প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।চারুকলা অনুষদে শোভাযাত্রায় বহনের জন্য অন্যতম বড় একটি মোটিফ বানানো হচ্ছিল, যাকে বলা হচ্ছে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এর উচ্চতা ছিল ২০ ফুট। প্রক্টর বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি’র মোটিফটির সঙ্গে ‘শান্তির পায়রা’র একটি মোটিফও পুড়ে গেছে। কিন্তু কে বা কারা আগুন দিয়েছে এখনও আমরা শনাক্ত করতে পারিনি। ...
At least 31 people have been killed in a stampede following the news of free food distribution at a church.
একটি গির্জায় বিনামূল্যে খাবার বিতরণের খবরে পদদলিত হয়ে অন্তত ৩১ জন নিহত হয়েছেন
গরিব মানুষদের জন্য খাবার বিতরণের আয়োজন করেছিল গির্জা। সেই খাবার নিতে এসে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। আরতার জেরেই পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল অন্তত ৩১ জনের। আহত বহু। মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে নাইজেরিয়ায়।
ঠিক কী হয়েছিল? নাইজেরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের পোর্ট হারকোর্ট শহরের কিং অফ অ্যাসেম্বলি গির্জায় একটি ইভেন্ট আয়োজন করেছিল গির্জা কর্তৃপক্ষ। ‘শপ ফর ফ্রি’ নামের ওই ইভেন্টে দরিদ্র মানুষকে বিনামূল্যে খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। দ্রুত ভিড় জমে যায় সেখানে।আর শেষ পর্যন্ত সেই ভিড়ের চাপেই সৃষ্টি হয় অপ্রীতিকর পরিস্থিতির। যার জেরে শেষ পর্যন্ত তুমুল বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। পুলিশ তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ”দুর্ভাগ্যজনক ভাবে ভিড়টা অশান্ত এবং অনিয়ন্ত্রিত হয়ে ওঠে। এর ফলে উদ্যোক্তাদের সমস্ত প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়ে যায়। সব মিলিয়ে ৩১ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন পদপিষ্ট হয়ে।” সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে বহু ছবি।তাতে দেখা যাচ্ছে, মৃত মানুষদের পরিবারের সদস্যদের শোকে ভেঙে পড়ার ছবি। শহরের সেনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত ব্যক্তিদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু বলে জানা যাচ্ছে।গির্জার আশপাশে যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে জুতো। সব মিলিয়ে এই করুণ দৃশ্য ঘিরে শোকের ছায়া নাইজেরিয়ায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, লাইন ক্রমশই দীর্ঘ হচ্ছিল। এরপরই পিছন থেকে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়ে যায়। এরপরই সামনের সারিতে থাকা লোকেরা তাঁদের ঠেলতে থাকেন ”দূরে সরো” বলে।এরপরই বিশৃঙ্খলা শুরু হয়ে যায়। পিছনের লোকেরা সামনের দিকে এগিয়ে এলে বহু লোক তাঁদের পায়ের তলায় চাপা পড়ে যান। এই ধরনের দুর্ঘটনা নাইজেরিয়ায় এই প্রথম নয়।এর আগেও এই ভাবে পদপিষ্ট হয়ে মানুষের মৃত্যুর দুর্ঘটনা ঘটেছে। গত বছর উত্তর বর্নো অঞ্চলে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছিল সাত মহিলার। তথ্যসূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
pls help them
ReplyDelete