আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র মঙ্গলবারের ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপ মুখপাত্র টমি পিগট - আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার কার্যসম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাদের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার (১২ মে) এই প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ। বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র অবগত আছে বলে জানিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর। এ তথ্য জানিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপ মুখপাত্র টমি পিগট বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার (১৩ মে) ওয়াশিংটন ডিসিতে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা নিয়ে একজন সাংবাদিক যুক্তরাষ্ট্রের মতামত জানতে চাইলে তিনি এসব মন্তব্য করেন। টমি পিগট বলেন, ‘আমরা জানি যে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্...
ভারত এবার আফগানিস্তানের অসম্পূর্ণ প্রকল্পগুলি শেষ করবে, দাবি তালিবানের
আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশেই কোনও না কোনও পরিকাঠামো নির্মাণ করেছে ভারত। এখনও হাতে রয়েছে বেশ কিছু প্রকল্প। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই দেশটি তালিবানের দখলে চলে যাওয়ার পর থেকেই সেই সব প্রকল্প আর সম্পূর্ণ করা যায়নি। এবার তালিবান জানিয়ে দিল, ভারত আফগানিস্তানে তাদের অসমাপ্ত অন্তত যে ২০টি প্রকল্প রয়েছে তা সম্পূর্ণ করার কাজ শুরু করতে পারে। ২০২১ সালে আগস্টে তালিবান কাবুল দখল করার পরই সেদেশের দূতাবাস থেকে ভারতীয় প্রতিনিধিদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু এরপর গত জুনেই কাবুলে নতুন করে প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল ভারত। সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসে। পরে আগস্ট মাসে আফগানিস্তানের বিদেশ মন্ত্রক জানায়, সেদেশে ভারতের কূটনৈতিক উপস্থিতি তৈরি হয়েছে নতুন করে। এবার তারা অসমাপ্ত প্রকল্পগুলি সম্পূর্ণ করুক। এবার ফের আফগানিস্তানের নগর উন্নয়ন ও আবাসন মন্ত্রকের তরফেও একই কথা বলা হল। ৯/১১ পরবর্তী অধ্যায়ে আফগানিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক নতুন করে স্থাপিত হয়। তারপর থেকে সেদেশের সব প্রদেশেই বিনিয়োগ করেছে ভারত। হাইওয়ে থেকে আফগান পার্লামেন্ট, স্কুল, হাসপাতাল- ‘বন্ধু’ ভারতের সমস্ত বিনিয়োগই ঘোর সংকেটর মুখে পড়ে তালিবানের প্রত্যাবর্তনে। যদিও তালিবানের আশ্বাসে তৈরি হয় নতুন সম্ভাবনা। এদিকে তালিবান আফগানভূম দখলের পর থেকেই নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা বেড়েছে ভারতের। চাপ বেড়েছে আফগানিস্তানের সীমান্তে থাকা দেশগুলিরও। মনে করা হচ্ছে, গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে তালিবান। যৌথভাবে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা এবং ভবিষ্যতের কার্যক্রম ঠিক করতে অজিত দোভালের নেতৃত্ব বৈঠক ডেকেছিল ভারত। চিন ও পাকিস্তানকেও আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা যোগ দেয়নি। এই পরিস্থিতিতে নয়াদিল্লি আফগানিস্তানের অসমাপ্ত নির্মাণকাজ শুরু করবে কিনা তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। তথ্যসূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
Taleban and india kutnoitik abasta
ReplyDelete