ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপে আ.লীগের জয়জয়কার ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের জয়জয়কার দেখা গেছে। বুধবার (৮ মে) রাত সাড়ে ১২টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দেশের ১৩৯টি উপজেলার মধ্যে ১২২টি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম জানা গেছে। তাদের মধ্যে ১০১ জনই আওয়ামী লীগের। জাতীয় নির্বাচনের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচনও বর্জন করেছে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচনে অংশ নিয়ে অনেকেই হয়েছেন বহিষ্কৃত। রাজশাহী বিভাগ : জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলায় ক্ষেতলাল পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি দুলাল মিয়া সরদার, কালাইয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনফুজুর রহমান মিলন, আক্কেলপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোকসেদ আলী মণ্ডল, বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাখাওয়াত হোসেন সজল, সোনাতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মিনহাদুজ্জামান লিটন, গাবতলীতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অরুণ কান্তি রায়, নওগাঁর ধামইরহাটে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজাহার আলী, পত্নীতলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সা
ভারত এবার আফগানিস্তানের অসম্পূর্ণ প্রকল্পগুলি শেষ করবে, দাবি তালিবানের
আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশেই কোনও না কোনও পরিকাঠামো নির্মাণ করেছে ভারত। এখনও হাতে রয়েছে বেশ কিছু প্রকল্প। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই দেশটি তালিবানের দখলে চলে যাওয়ার পর থেকেই সেই সব প্রকল্প আর সম্পূর্ণ করা যায়নি। এবার তালিবান জানিয়ে দিল, ভারত আফগানিস্তানে তাদের অসমাপ্ত অন্তত যে ২০টি প্রকল্প রয়েছে তা সম্পূর্ণ করার কাজ শুরু করতে পারে। ২০২১ সালে আগস্টে তালিবান কাবুল দখল করার পরই সেদেশের দূতাবাস থেকে ভারতীয় প্রতিনিধিদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু এরপর গত জুনেই কাবুলে নতুন করে প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল ভারত। সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসে। পরে আগস্ট মাসে আফগানিস্তানের বিদেশ মন্ত্রক জানায়, সেদেশে ভারতের কূটনৈতিক উপস্থিতি তৈরি হয়েছে নতুন করে। এবার তারা অসমাপ্ত প্রকল্পগুলি সম্পূর্ণ করুক। এবার ফের আফগানিস্তানের নগর উন্নয়ন ও আবাসন মন্ত্রকের তরফেও একই কথা বলা হল। ৯/১১ পরবর্তী অধ্যায়ে আফগানিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক নতুন করে স্থাপিত হয়। তারপর থেকে সেদেশের সব প্রদেশেই বিনিয়োগ করেছে ভারত। হাইওয়ে থেকে আফগান পার্লামেন্ট, স্কুল, হাসপাতাল- ‘বন্ধু’ ভারতের সমস্ত বিনিয়োগই ঘোর সংকেটর মুখে পড়ে তালিবানের প্রত্যাবর্তনে। যদিও তালিবানের আশ্বাসে তৈরি হয় নতুন সম্ভাবনা। এদিকে তালিবান আফগানভূম দখলের পর থেকেই নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা বেড়েছে ভারতের। চাপ বেড়েছে আফগানিস্তানের সীমান্তে থাকা দেশগুলিরও। মনে করা হচ্ছে, গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে তালিবান। যৌথভাবে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা এবং ভবিষ্যতের কার্যক্রম ঠিক করতে অজিত দোভালের নেতৃত্ব বৈঠক ডেকেছিল ভারত। চিন ও পাকিস্তানকেও আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা যোগ দেয়নি। এই পরিস্থিতিতে নয়াদিল্লি আফগানিস্তানের অসমাপ্ত নির্মাণকাজ শুরু করবে কিনা তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। তথ্যসূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
Taleban and india kutnoitik abasta
ReplyDelete