বাংলাদেশ ও কাতারের দশ চুক্তি ও সমঝোতা সই বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিগুলো হলো- 1* আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি 2* পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা চুক্তি 3* দ্বৈত কর পরিহার ও কর ফাঁকি রোধ চুক্তি 4* সাগর পথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি 5* দুই দেশের যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি সমঝোতা স্মারকগুলো হলো- 6* কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 7* যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 8* শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ে সমঝোতা স্মারক 9* উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 10* বন্দর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক শেখ তামিম মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির দন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির পৃথক পৃথক কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। গত বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম। কলাবতী চৌধুরী (৪৮) কে ১০ ও তার স্বামী রাম বিলাস (৫৮) কে ৭ বছর করে কারাদন্ডে দন্ডিত করে এ রায় প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ভারতের মালদহ জেলার গৌরামারী ধুমবালু কলোনী গ্রামের রাম বিলাস চৌধুরীর স্ত্রী কলাবতী চৌধুরী ও একই গ্রামের মৃত রাম পরিয়াক চৌধুরীর ছেলে কলাবতীর স্বামী রাম বিলাস। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৬ নভেম্বর দুপুরে র্যাবের একটি দল ভোলাহাট উপজেলার দলদলী ইউনিয়নের পোলাডাঙ্গা বিওপির পাশে অভিযান চালিয়ে ১টি পিস্তল, ১টি ম্যাগজিন, ৫ রাউন্ড গুলিসহ ২ ভারতীয় নাগরিক কলাবতী চৌধুরী ও রাম বিলাসকে আটক করে। এ ঘটনায় র্যাবের এসআই ইউসুফ আলী ভূইয়া বাদি হয়ে ভোলাহাট থানায় অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকতা এস আই শ্যামল কুমার সরদার একই সালের ২৮ নভেম্বর তাদেরকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণাদি শেষে আদালতের বিচারক দোষী সাব্যস্ত করে উপরোক্ত রায়ে তাদের দন্ডিত করেন। মামলার আসামী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এপিপি মো. রবিউল ইসলাম।
dukhojanak ghatona
ReplyDelete