বাংলাদেশ ও কাতারের দশ চুক্তি ও সমঝোতা সই বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের সঙ্গে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিগুলো হলো- 1* আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা চুক্তি 2* পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা চুক্তি 3* দ্বৈত কর পরিহার ও কর ফাঁকি রোধ চুক্তি 4* সাগর পথে পরিবহন সংক্রান্ত চুক্তি 5* দুই দেশের যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন সংক্রান্ত চুক্তি সমঝোতা স্মারকগুলো হলো- 6* কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 7* যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 8* শ্রমশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ে সমঝোতা স্মারক 9* উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা খাতে সহযোগিতা বাড়াতে সমঝোতা স্মারক 10* বন্দর ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সমঝোতা স্মারক শেখ তামিম মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে টাইগার গেটে তাকে ফুল দিয়ে অভ্যর্থনা
বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনঃ মোঃ হারুন অর রশীদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ৫১ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় মহানন্দা নদীর তীর ঘেষা রেহাইচরের নবাবগঞ্জ সড়ক ভবন প্রাঙ্গনে বীরশ্রেষ্ঠ’র শাহাদত বরণস্থলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসি ইসলাম জেসি, পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খাঁন, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রাকিব, জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রুহুল আমিন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বীরশ্রেষ্ঠ’র স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর জেলা কারাগার, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, উপজেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং বিভিন্ন দপ্তরসহ অন্যান্য সংগঠনের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়। এর আগে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এদিকে, ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ প্রাঙ্গণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের সমাধিস্থলে ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত ও দোয়া করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিজয়ের উষালগ্নে মহানন্দা নদীর পাদদেশ রেহাইচরে ৭১’সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম লড়াকু বাংলার এই শ্রেষ্ঠ সন্তান বিজয় সুনিশ্চিত করেই তিনি শহীদ হয়েছিলেন। পরে তাঁর মরদেহ চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ আঙিনায় সমাহিত করা হয়। সেখানে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কমান্ড, বীর মুক্তিযোদ্ধারা ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দফতরের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
ReplyDeleteবাংলা জয় বঙ্গবন্ধ বিজয়ের মাসে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
ReplyDeleteThanks Mainul
Delete