চারুকলায় শোভাযাত্রার জন্য ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি পুড়ে গেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা অনুষদ থেকে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য তৈরি করা ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি’ আগুন লেগে পুড়ে গেছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) ভোরে এ ঘটনা ঘটে বলে বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন আহমেদ। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে, সে বিষয়ে এখনও জানা যায়নি। বাঙালি জাতির ঐতিহ্যগত প্রধান উৎসব পহেলা বৈশাখের অন্যতম একটি আয়োজন শোভাযাত্রা। এবছর ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম পরিবর্তন করে ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’ রাখা হয়েছে। আর জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সামনে রেখে এবার নববর্ষের প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’।চারুকলা অনুষদে শোভাযাত্রায় বহনের জন্য অন্যতম বড় একটি মোটিফ বানানো হচ্ছিল, যাকে বলা হচ্ছে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এর উচ্চতা ছিল ২০ ফুট। প্রক্টর বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিকৃতি’র মোটিফটির সঙ্গে ‘শান্তির পায়রা’র একটি মোটিফও পুড়ে গেছে। কিন্তু কে বা কারা আগুন দিয়েছে এখনও আমরা শনাক্ত করতে পারিনি। ...
বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনঃ মোঃ হারুন অর রশীদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ৫১ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় মহানন্দা নদীর তীর ঘেষা রেহাইচরের নবাবগঞ্জ সড়ক ভবন প্রাঙ্গনে বীরশ্রেষ্ঠ’র শাহাদত বরণস্থলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসি ইসলাম জেসি, পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খাঁন, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রাকিব, জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রুহুল আমিন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বীরশ্রেষ্ঠ’র স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর জেলা কারাগার, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, উপজেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং বিভিন্ন দপ্তরসহ অন্যান্য সংগঠনের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়। এর আগে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এদিকে, ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ প্রাঙ্গণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের সমাধিস্থলে ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত ও দোয়া করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিজয়ের উষালগ্নে মহানন্দা নদীর পাদদেশ রেহাইচরে ৭১’সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম লড়াকু বাংলার এই শ্রেষ্ঠ সন্তান বিজয় সুনিশ্চিত করেই তিনি শহীদ হয়েছিলেন। পরে তাঁর মরদেহ চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ আঙিনায় সমাহিত করা হয়। সেখানে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কমান্ড, বীর মুক্তিযোদ্ধারা ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দফতরের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
ReplyDeleteবাংলা জয় বঙ্গবন্ধ বিজয়ের মাসে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
ReplyDeleteThanks Mainul
Delete