বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
ভারত এবার আফগানিস্তানের অসম্পূর্ণ প্রকল্পগুলি শেষ করবে, দাবি তালিবানের
আফগানিস্তানের ৩৪টি প্রদেশেই কোনও না কোনও পরিকাঠামো নির্মাণ করেছে ভারত। এখনও হাতে রয়েছে বেশ কিছু প্রকল্প। কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই দেশটি তালিবানের দখলে চলে যাওয়ার পর থেকেই সেই সব প্রকল্প আর সম্পূর্ণ করা যায়নি। এবার তালিবান জানিয়ে দিল, ভারত আফগানিস্তানে তাদের অসমাপ্ত অন্তত যে ২০টি প্রকল্প রয়েছে তা সম্পূর্ণ করার কাজ শুরু করতে পারে। ২০২১ সালে আগস্টে তালিবান কাবুল দখল করার পরই সেদেশের দূতাবাস থেকে ভারতীয় প্রতিনিধিদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু এরপর গত জুনেই কাবুলে নতুন করে প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল ভারত। সেদেশে অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাসে। পরে আগস্ট মাসে আফগানিস্তানের বিদেশ মন্ত্রক জানায়, সেদেশে ভারতের কূটনৈতিক উপস্থিতি তৈরি হয়েছে নতুন করে। এবার তারা অসমাপ্ত প্রকল্পগুলি সম্পূর্ণ করুক। এবার ফের আফগানিস্তানের নগর উন্নয়ন ও আবাসন মন্ত্রকের তরফেও একই কথা বলা হল। ৯/১১ পরবর্তী অধ্যায়ে আফগানিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক নতুন করে স্থাপিত হয়। তারপর থেকে সেদেশের সব প্রদেশেই বিনিয়োগ করেছে ভারত। হাইওয়ে থেকে আফগান পার্লামেন্ট, স্কুল, হাসপাতাল- ‘বন্ধু’ ভারতের সমস্ত বিনিয়োগই ঘোর সংকেটর মুখে পড়ে তালিবানের প্রত্যাবর্তনে। যদিও তালিবানের আশ্বাসে তৈরি হয় নতুন সম্ভাবনা। এদিকে তালিবান আফগানভূম দখলের পর থেকেই নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা বেড়েছে ভারতের। চাপ বেড়েছে আফগানিস্তানের সীমান্তে থাকা দেশগুলিরও। মনে করা হচ্ছে, গোটা বিশ্বের নিরাপত্তার ক্ষেত্রেই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে তালিবান। যৌথভাবে এই পরিস্থিতির মোকাবিলা এবং ভবিষ্যতের কার্যক্রম ঠিক করতে অজিত দোভালের নেতৃত্ব বৈঠক ডেকেছিল ভারত। চিন ও পাকিস্তানকেও আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা যোগ দেয়নি। এই পরিস্থিতিতে নয়াদিল্লি আফগানিস্তানের অসমাপ্ত নির্মাণকাজ শুরু করবে কিনা তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে। তথ্যসূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

Taleban and india kutnoitik abasta
ReplyDelete