বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে টাকা, অঢেল সুযোগ! জন্মহার বৃদ্ধি করতে পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের ২০০৭ সাল থেকেই জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে আমেরিকায়। তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় মার্কিন প্রশাসন। এই পরিস্থিতিতে সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ দিতে একাধিক পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন। বিয়ে করলে বা সন্তান হলেই টাকা বা অতিরিক্ত কোনও সুযোগসুবিধা মিলতে পারে আমেরিকায়! যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহার বৃদ্ধি করতে এমনই পরিকল্পনা ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের। মার্কিন সংবাদপত্র ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা হয়েছে। একটি প্রস্তাব হল আমেরিকার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ‘ফুলব্রাইট স্কলারশিপ’ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিবাহিত বা সন্তান আছে, এমন ব্যক্তিদের জন্য ৩০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ করা। বাচ্চার জন্ম দেওয়ার পর মায়েদের পাঁচ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৪ লক্ষ টাকারও বেশি) অর্থসাহায্য দেওয়ার কথাও ভাবা হচ্ছে। আরও একটি পরিকল্পনার কথাও হোয়াইট হাউসের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। তা হল মেয়েদের ঋতুচক্র নিয়ে আরও বেশি সচেতন করে তোলা, যাতে কখন তাঁরা সন্তানসম্ভবা হ...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির দন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির পৃথক পৃথক কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। গত বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম। কলাবতী চৌধুরী (৪৮) কে ১০ ও তার স্বামী রাম বিলাস (৫৮) কে ৭ বছর করে কারাদন্ডে দন্ডিত করে এ রায় প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ভারতের মালদহ জেলার গৌরামারী ধুমবালু কলোনী গ্রামের রাম বিলাস চৌধুরীর স্ত্রী কলাবতী চৌধুরী ও একই গ্রামের মৃত রাম পরিয়াক চৌধুরীর ছেলে কলাবতীর স্বামী রাম বিলাস। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৬ নভেম্বর দুপুরে র্যাবের একটি দল ভোলাহাট উপজেলার দলদলী ইউনিয়নের পোলাডাঙ্গা বিওপির পাশে অভিযান চালিয়ে ১টি পিস্তল, ১টি ম্যাগজিন, ৫ রাউন্ড গুলিসহ ২ ভারতীয় নাগরিক কলাবতী চৌধুরী ও রাম বিলাসকে আটক করে। এ ঘটনায় র্যাবের এসআই ইউসুফ আলী ভূইয়া বাদি হয়ে ভোলাহাট থানায় অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকতা এস আই শ্যামল কুমার সরদার একই সালের ২৮ নভেম্বর তাদেরকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণাদি শেষে আদালতের বিচারক দোষী সাব্যস্ত করে উপরোক্ত রায়ে তাদের দন্ডিত করেন। মামলার আসামী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এপিপি মো. রবিউল ইসলাম।
dukhojanak ghatona
ReplyDelete