অর্থবছরের আট মাসে অর্ধেক বাজেটও বাস্তবায়ন হয়নি চলতি ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের ৮ মাসে বাজেটের অর্ধেকও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। অর্থবছরের মূল বাজেট বাস্তবায়ন তো দূরের কথা, সংশোধিত বাজেটও অর্ধেক বাস্তবায়ন করা যায়নি। তবে এর আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বাজেট বাস্তবায়নের হার কিছুটা বেড়েছে। অর্থ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজেট বাস্তবায়ন প্রতিবেদনের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলতি ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই ’২৪-ফেব্রুয়ারি ’২৫) বাজেট বাস্তবায়নের হার দাঁড়িয়েছে অর্ধেকের চেয়ে কম। আলোচ্য সময়ে মূল বাজেটের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং সংশোধিত বাজেটের প্রায় ৪৩ শতাংশ বাস্তবায়িত হয়েছে। এর আগের অর্থবছর অর্থাৎ ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের একই সময়ে বাজেট বাস্তবায়ন হার ছিল মূল বাজেটের প্রায় ৩৭ শতাংশ এবং সংশোধিত বাজেটের প্রয় ৪০ শতাংশ। সে হিসাবে উভয় ক্ষেত্রেই চলতি অর্থবছরের প্রথম ৮ মাসে বাজেট বাস্তবায়ন হার প্রায় ৩ শতাংশ বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ছিল ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে এটি কমিয়ে ৭ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থ বিভাগের...
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির দন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে অস্ত্র মামলায় ভারতীয় দম্পতির পৃথক পৃথক কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। গত বুধবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রবিউল ইসলাম। কলাবতী চৌধুরী (৪৮) কে ১০ ও তার স্বামী রাম বিলাস (৫৮) কে ৭ বছর করে কারাদন্ডে দন্ডিত করে এ রায় প্রদান করেন। দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ভারতের মালদহ জেলার গৌরামারী ধুমবালু কলোনী গ্রামের রাম বিলাস চৌধুরীর স্ত্রী কলাবতী চৌধুরী ও একই গ্রামের মৃত রাম পরিয়াক চৌধুরীর ছেলে কলাবতীর স্বামী রাম বিলাস। আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৬ নভেম্বর দুপুরে র্যাবের একটি দল ভোলাহাট উপজেলার দলদলী ইউনিয়নের পোলাডাঙ্গা বিওপির পাশে অভিযান চালিয়ে ১টি পিস্তল, ১টি ম্যাগজিন, ৫ রাউন্ড গুলিসহ ২ ভারতীয় নাগরিক কলাবতী চৌধুরী ও রাম বিলাসকে আটক করে। এ ঘটনায় র্যাবের এসআই ইউসুফ আলী ভূইয়া বাদি হয়ে ভোলাহাট থানায় অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করেন। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকতা এস আই শ্যামল কুমার সরদার একই সালের ২৮ নভেম্বর তাদেরকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। সাক্ষ্য প্রমাণাদি শেষে আদালতের বিচারক দোষী সাব্যস্ত করে উপরোক্ত রায়ে তাদের দন্ডিত করেন। মামলার আসামী পক্ষে আইনজীবী ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন এপিপি মো. রবিউল ইসলাম।
dukhojanak ghatona
ReplyDelete