বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে টাকা, অঢেল সুযোগ! জন্মহার বৃদ্ধি করতে পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের ২০০৭ সাল থেকেই জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে আমেরিকায়। তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় মার্কিন প্রশাসন। এই পরিস্থিতিতে সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ দিতে একাধিক পরিকল্পনা করছে ট্রাম্প প্রশাসন। বিয়ে করলে বা সন্তান হলেই টাকা বা অতিরিক্ত কোনও সুযোগসুবিধা মিলতে পারে আমেরিকায়! যুক্তরাষ্ট্রে জন্মহার বৃদ্ধি করতে এমনই পরিকল্পনা ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের। মার্কিন সংবাদপত্র ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর প্রতিবেদন অনুসারে, বেশ কয়েকটি প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা হয়েছে। একটি প্রস্তাব হল আমেরিকার উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে ‘ফুলব্রাইট স্কলারশিপ’ পাওয়ার ক্ষেত্রে বিবাহিত বা সন্তান আছে, এমন ব্যক্তিদের জন্য ৩০ শতাংশ আসন সংরক্ষণ করা। বাচ্চার জন্ম দেওয়ার পর মায়েদের পাঁচ হাজার ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ৪ লক্ষ টাকারও বেশি) অর্থসাহায্য দেওয়ার কথাও ভাবা হচ্ছে। আরও একটি পরিকল্পনার কথাও হোয়াইট হাউসের একটি সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। তা হল মেয়েদের ঋতুচক্র নিয়ে আরও বেশি সচেতন করে তোলা, যাতে কখন তাঁরা সন্তানসম্ভবা হ...
বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনঃ মোঃ হারুন অর রশীদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ৫১ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় মহানন্দা নদীর তীর ঘেষা রেহাইচরের নবাবগঞ্জ সড়ক ভবন প্রাঙ্গনে বীরশ্রেষ্ঠ’র শাহাদত বরণস্থলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসি ইসলাম জেসি, পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খাঁন, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রাকিব, জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রুহুল আমিন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বীরশ্রেষ্ঠ’র স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর জেলা কারাগার, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, উপজেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং বিভিন্ন দপ্তরসহ অন্যান্য সংগঠনের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়। এর আগে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এদিকে, ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ প্রাঙ্গণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের সমাধিস্থলে ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত ও দোয়া করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিজয়ের উষালগ্নে মহানন্দা নদীর পাদদেশ রেহাইচরে ৭১’সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম লড়াকু বাংলার এই শ্রেষ্ঠ সন্তান বিজয় সুনিশ্চিত করেই তিনি শহীদ হয়েছিলেন। পরে তাঁর মরদেহ চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ আঙিনায় সমাহিত করা হয়। সেখানে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কমান্ড, বীর মুক্তিযোদ্ধারা ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দফতরের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
ReplyDeleteবাংলা জয় বঙ্গবন্ধ বিজয়ের মাসে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
ReplyDeleteThanks Mainul
Delete