বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করেছে । পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে অগ্নিকাণ্ডের কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মো. নওসাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বি জ্ঞপ্তি অনুযায়ী, কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চিফ (ফ্লাইট সেফটি)। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন প্রতিনিধি থাকবেন সদস্য হিসেবে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, মহাব্যবস্থাপক (কর্পোরেট সেফটি অ্যান্ড কোয়ালিটি), চিফ ইঞ্জিনিয়ার (কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স), উপ-মহাব্যবস্থাপক (সিকিউরিটি), উপ-মহাব্যবস্থাপক (কার্গো-রপ্তানি) এবং উপ-ব্যবস্থাপক (ইন্স্যুরেন্স)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কমিটি অগ্নিকাণ্ডের কারণ চিহ্নিত করা, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ, দায়-দায়িত্ব নিরূপণ এবং ভবিষ্যতে এমন দুর্ঘটনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সুপারিশ তৈরি করবে। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইওর কাছে তদন্ত...
বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন জাহাঙ্গীরের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনঃ মোঃ হারুন অর রশীদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের ৫১ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টায় মহানন্দা নদীর তীর ঘেষা রেহাইচরের নবাবগঞ্জ সড়ক ভবন প্রাঙ্গনে বীরশ্রেষ্ঠ’র শাহাদত বরণস্থলে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথমে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসি ইসলাম জেসি, পরে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খাঁন, জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রাকিব, জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ রুহুল আমিন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ বীরশ্রেষ্ঠ’র স্মৃতিস্তম্ভে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর জেলা কারাগার, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল দপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, উপজেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং বিভিন্ন দপ্তরসহ অন্যান্য সংগঠনের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাত করা হয়। এর আগে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। এদিকে, ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ প্রাঙ্গণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীরের সমাধিস্থলে ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত ও দোয়া করা হয়। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বিজয়ের উষালগ্নে মহানন্দা নদীর পাদদেশ রেহাইচরে ৭১’সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম লড়াকু বাংলার এই শ্রেষ্ঠ সন্তান বিজয় সুনিশ্চিত করেই তিনি শহীদ হয়েছিলেন। পরে তাঁর মরদেহ চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদ আঙিনায় সমাহিত করা হয়। সেখানে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কমান্ড, বীর মুক্তিযোদ্ধারা ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দফতরের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
ReplyDeleteবাংলা জয় বঙ্গবন্ধ বিজয়ের মাসে সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
ReplyDeleteThanks Mainul
Delete