কমিশন চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাইলেন প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসনের ৫০ শতাংশ কোটা ইস্যুতে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বাসা)। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটনে বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে এ দাবি জানান বিসিএস ৯ম ব্যাচের কর্মকর্তা জাকির হোসেন কালাম। তিনি বলেন, শুধু সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যানকে পদত্যাগ করলেই হবে না, সব স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে এ সংস্কার কমিশনকে পুনর্গঠন করতে হবে। এর আগে বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব সোহেল রানা বলেন, উপসচিব পদে ৫০ শতাংশ হারে পদায়ন বৈষম্যমূলক, অযৌক্তিক ও ষড়যন্ত্রমূলক। রাষ্ট্রকে দুর্বল করার কোনো প্রচেষ্টা চলছে কি না, এটাও আমাদের দেখতে হবে। এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানান, উপসচিব পদে পদোন্নতিতে প্রশাসন ক্যাডারের ৫০ শতাংশ এবং অন্য সব ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কোটা রাখার সুপারিশ করবেন তারা। বর্তমান বিধিমালা অনুযায়ী, উপসচি...
সু চির কানাডার নাগরিকত্ব বাতিল
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি’র সম্মানসূচক নাগরিকত্ব আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করেছে কানাডা। মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ ঠেকাতে ব্যর্থ হবার প্রতিক্রিয়াতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কানাডা। খবর নিউইয়র্ক টাইমসের
মঙ্গলবার কানাডার সংসদে আনুষ্ঠানিকভাবে সু চি’র নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়। দেশটির সিনেট সদস্যরা সু চি’র সম্মানসূচক নাগরিকত্ব বাতিলের পক্ষে সর্বসম্মতিক্রমে ভোট দেন। অং সান সু চি হচ্ছেন প্রথম ব্যক্তি যাকে এ সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিয়ে আবার ফিরিয়ে নিলো কানাডা। দেশটি এখন পর্যন্ত মাত্র ছয় ব্যক্তিকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিয়েছিল। ফলে এটি অত্যন্ত বিরল এক সম্মান ছিল সু চির জন্য।
রোহিঙ্গা নির্যাতন ইস্যুতে বিতর্কিত ভূমিকার জন্য এর আগেও অনেক সম্মাননা হারিয়েছেন অং সান সু চি। তাকে দেওয়া বহু পুরস্কার ও সম্মাননা প্রত্যাহার করে নিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন ও সংস্থা। মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯১ সালে সু চি নোবেল শান্তি পুরস্কার জেতেন। ২০০৭ সালে তাকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিয়েছিল কানাডা। তবে গত বছর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের নামে রাখাইন প্রদেশে সেনাবাহিনীর অত্যাচার নির্যাতনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা এবং এ নিয়ে সু চির কোনো বক্তব্য না থাকায় বিশ্বজুড়ে সু চি নিন্দিত হন। এরপর নানা সময় কানাডা সরকার সু চি ও তার সরকারের কড়া সমালোচনা এবং শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে সু চির সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করতে দেশটির সরকারের ওপর বিভিন্ন মহল থেকে চাপ আসছিল
Comments
Post a Comment