বুধবার থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা বুধবার (১ মে) থেকে তাপমাত্রা কমে তাপপ্রবাহের আওতা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সারাদেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সোমবার ছিল চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের সবচেয়ে গরমতম দিন। সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙ্গায়, এটিই চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। ঢাকাতেও ছিল মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলের ওপর দিয়ে বইছে মৃদু থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন। আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এসময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বা
সু চির কানাডার নাগরিকত্ব বাতিল
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি’র সম্মানসূচক নাগরিকত্ব আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করেছে কানাডা। মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ ঠেকাতে ব্যর্থ হবার প্রতিক্রিয়াতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কানাডা। খবর নিউইয়র্ক টাইমসের
মঙ্গলবার কানাডার সংসদে আনুষ্ঠানিকভাবে সু চি’র নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়। দেশটির সিনেট সদস্যরা সু চি’র সম্মানসূচক নাগরিকত্ব বাতিলের পক্ষে সর্বসম্মতিক্রমে ভোট দেন। অং সান সু চি হচ্ছেন প্রথম ব্যক্তি যাকে এ সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিয়ে আবার ফিরিয়ে নিলো কানাডা। দেশটি এখন পর্যন্ত মাত্র ছয় ব্যক্তিকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিয়েছিল। ফলে এটি অত্যন্ত বিরল এক সম্মান ছিল সু চির জন্য।
রোহিঙ্গা নির্যাতন ইস্যুতে বিতর্কিত ভূমিকার জন্য এর আগেও অনেক সম্মাননা হারিয়েছেন অং সান সু চি। তাকে দেওয়া বহু পুরস্কার ও সম্মাননা প্রত্যাহার করে নিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন ও সংস্থা। মিয়ানমারে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯১ সালে সু চি নোবেল শান্তি পুরস্কার জেতেন। ২০০৭ সালে তাকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিয়েছিল কানাডা। তবে গত বছর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের নামে রাখাইন প্রদেশে সেনাবাহিনীর অত্যাচার নির্যাতনে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা এবং এ নিয়ে সু চির কোনো বক্তব্য না থাকায় বিশ্বজুড়ে সু চি নিন্দিত হন। এরপর নানা সময় কানাডা সরকার সু চি ও তার সরকারের কড়া সমালোচনা এবং শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। তবে সু চির সম্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রত্যাহার করতে দেশটির সরকারের ওপর বিভিন্ন মহল থেকে চাপ আসছিল
Comments
Post a Comment